এ. বি. এম. খায়রুল হক: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
মিখু (আলোচনা | অবদান)
→‎পৈত্তিক নিবাস:: সংশোধন - দক্ষিন এর ন থেকে ণ,এবং লিংক যুক্ত,পিতার নাম সংশোধন ইত্যাদি।
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৪০ নং লাইন: ৪০ নং লাইন:


==== পৈত্তিক নিবাস: ====
==== পৈত্তিক নিবাস: ====
গ্রাম:- [https://www.facebook.com/village.aripara/ দক্ষিণ আড়াই পাড়া],
গ্রাম:- দক্ষিণ আড়াই পাড়া,


ইউনিয়ন:- ইশিবপুর,
ইউনিয়ন:- ইশিবপুর,

১০:০১, ২২ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

মাননীয় প্রধান বিচারপতি
এ. বি. এম. খায়রুল হক
১৯তম বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি
কাজের মেয়াদ
৩০ সেপ্টেম্বর ২০১০ – ১৭ মে ২০১১
পূর্বসূরীবিচারপতি মোহাম্মদ ফজলুল করীম
উত্তরসূরীবিচারপতি মোঃ মোজাম্মেল হোসেন
ব্যক্তিগত বিবরণ
জন্ম১৮ মে ১৯৪৪[১]
নাগরিকত্ব বাংলাদেশ
জাতীয়তাবাংলাদেশী
বাসস্থানঢাকা
প্রাক্তন শিক্ষার্থীঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
লিংকনস্‌-ইন
পেশাআইন
জীবিকাআইনবিদ
ধর্মইসলাম

বিচারপতি এ. বি. এম. খায়রুল হক (জন্ম: ১৮ মে ১৯৪৪) বাংলাদেশের একজন প্রখ্যাত আইনবিদ এবং ১৯-তম প্রধান বিচারপতি[২]

জন্ম ও পারিবারিক পরিচিতি

খায়রুল হক ১৯৪৪ সালের ১৮ মে তারিখে জন্মগ্রহণ করেন।

পিতা:- আলহাজ্জ মৌঃ মোঃ রফিকুল হক

পৈত্তিক নিবাস:

গ্রাম:- দক্ষিণ আড়াই পাড়া,

ইউনিয়ন:- ইশিবপুর,

থানা:- রাজৈর,

জেলা:- মাদারীপুর

শিক্ষাজীবন

খায়রুল হক আইনবিদ্যায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এলএলবি ডিগ্রি এবং যুক্তরাজ্যের লিংকনস্‌-ইন থেকে বার আ্যট ল' ডিগ্রি লাভ করেন।[১]

কর্মজীবন

১৯৭০ সালে জেলা জজ আদালতে আইন পেশায় যুক্ত হওয়া খায়রুল হক হাইকোর্টে আইনজীবি হিসাবে কাজ শুরু করেন ১৯৭৬ সালে এবং ১৯৯৮ সালের এপ্রিলে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারক হিসেবে নিয়োগ পান, যার পরবর্তীকালে তিনি ২০১০ সালে আপিল বিভাগে নিযুক্তি লাভ করেন।[১]

২০১০ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর তারিখে বিচারপতি মোহাম্মদ ফজলুল করীমের অবসর গ্রহণের প্রেক্ষিতে বাংলাদেশের মহামান্য রাষ্ট্রপতি বাংলাদেশের ১৯-তম প্রধান বিচারপতি হিসাবে এ. বি. এম. খায়রুল হককে নিয়োগ প্রদান করেন এবং তিনি ২০১০ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর তারিখে প্রধান বিচারপতি হিসাবে শপথ গ্রহণ করেন[১]২০১১ সালের ১৭ মে তারিখে ৬৭ বছর পূর্ণ হওয়ায় অবসর গ্রহণ করেন।[৩]

রচনাবলী

পুরস্কার ও সম্মাননা

আরো দেখুন

তথ্যসূত্র

বহি:সংযোগ