খন্দকার আবদুর রশিদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
 
সম্প্রসারণ
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
২২ নং লাইন: ২২ নং লাইন:


'''খন্দকার আবদুর রশিদ''' একজন সাবেক বাংলাদেশী সেনা কর্মকর্তা এবং দেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি [[শেখ মুজিবর রহমান]]ের পলাতক গুপ্তঘাতক।<ref>{{cite web|title=Extradition effort continues for six killers|url=http://www.dhakatribune.com/bangladesh/2016/08/15/extradition-effort-continues-six-killers/|website=dhakatribune.com|publisher=Dhaka Tribune|accessdate=4 November 2016|date=15 August 2016}}</ref><ref>{{cite web|title=Bangabandhu killing: Anisul for commission to find conspirators|url=http://www.thedailystar.net/country/bangabandhu-killing-anisul-hints-commission-find-conspirator-1272823|website=thedailystar.net|publisher=The Daily Star|accessdate=4 November 2016|date=20 August 2016}}</ref>
'''খন্দকার আবদুর রশিদ''' একজন সাবেক বাংলাদেশী সেনা কর্মকর্তা এবং দেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি [[শেখ মুজিবর রহমান]]ের পলাতক গুপ্তঘাতক।<ref>{{cite web|title=Extradition effort continues for six killers|url=http://www.dhakatribune.com/bangladesh/2016/08/15/extradition-effort-continues-six-killers/|website=dhakatribune.com|publisher=Dhaka Tribune|accessdate=4 November 2016|date=15 August 2016}}</ref><ref>{{cite web|title=Bangabandhu killing: Anisul for commission to find conspirators|url=http://www.thedailystar.net/country/bangabandhu-killing-anisul-hints-commission-find-conspirator-1272823|website=thedailystar.net|publisher=The Daily Star|accessdate=4 November 2016|date=20 August 2016}}</ref>
==জীবনবৃত্তান্ত==
তিনি পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে চাকরি করতেন এবং বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধের শুরুতে পক্ষত্যাগ করেন।তিনি [[খন্দকার মোশতাক আহমেদ]]ের ঘনিষ্ঠ আত্মীয় ছিলেন।শেখ মুজিবের হত্যার পর খন্দকার মোশতাক আহমেদ বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি হয়েছিলেন।১৫ আগস্ট ১৯৭৫ সালে শেখ মুজিবের পতন ও হত্যার সময় তিনি একজন প্রধান অংশগ্রহণকারী ছিলেন।তিনি সমগ্র সময় খন্দকার মোশতাকের সঙ্গে যোগাযোগ বজায় রাখছিলেন।ষড়যন্ত্রকারীরা ঢাকা ক্যান্টনমেন্টে তাঁর বাসভবনে বেশ কয়েকটি বৈঠক করেন।হত্যার পর তিনি মেজর থেকে লেফটেন্যান্ট কর্নেলে পদোন্নত হন। তিনি হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদের শাসনামলে ঢাকায় ফিরে আসেন। তিনি সৈয়দ ফারুক রহমানের সঙ্গে [[বাংলাদেশ ফ্রিডম পার্টি]] গঠন করেন।তিনি ১৯৯৬ নির্বাচনে সংসদ সদস্য হন,যদিও পরে সেটা বাতিল হয়ে যায়।

==তথ্যসূত্র==
==তথ্যসূত্র==
{{সূত্র তালিকা}}
{{সূত্র তালিকা}}

১২:১৬, ২ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

খন্দকার আবদুর রশিদ
আনুগত্য বাংলাদেশ
সেবা/শাখা বাংলাদেশ সেনাবাহিনী
পদমর্যাদালেফট্যানেন্ট কর্ণেল

খন্দকার আবদুর রশিদ একজন সাবেক বাংলাদেশী সেনা কর্মকর্তা এবং দেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবর রহমানের পলাতক গুপ্তঘাতক।[১][২]

জীবনবৃত্তান্ত

তিনি পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে চাকরি করতেন এবং বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধের শুরুতে পক্ষত্যাগ করেন।তিনি খন্দকার মোশতাক আহমেদের ঘনিষ্ঠ আত্মীয় ছিলেন।শেখ মুজিবের হত্যার পর খন্দকার মোশতাক আহমেদ বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি হয়েছিলেন।১৫ আগস্ট ১৯৭৫ সালে শেখ মুজিবের পতন ও হত্যার সময় তিনি একজন প্রধান অংশগ্রহণকারী ছিলেন।তিনি সমগ্র সময় খন্দকার মোশতাকের সঙ্গে যোগাযোগ বজায় রাখছিলেন।ষড়যন্ত্রকারীরা ঢাকা ক্যান্টনমেন্টে তাঁর বাসভবনে বেশ কয়েকটি বৈঠক করেন।হত্যার পর তিনি মেজর থেকে লেফটেন্যান্ট কর্নেলে পদোন্নত হন। তিনি হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদের শাসনামলে ঢাকায় ফিরে আসেন। তিনি সৈয়দ ফারুক রহমানের সঙ্গে বাংলাদেশ ফ্রিডম পার্টি গঠন করেন।তিনি ১৯৯৬ নির্বাচনে সংসদ সদস্য হন,যদিও পরে সেটা বাতিল হয়ে যায়।

তথ্যসূত্র

  1. "Extradition effort continues for six killers"dhakatribune.com। Dhaka Tribune। ১৫ আগস্ট ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৪ নভেম্বর ২০১৬ 
  2. "Bangabandhu killing: Anisul for commission to find conspirators"thedailystar.net। The Daily Star। ২০ আগস্ট ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৪ নভেম্বর ২০১৬