ইউনাইটেড ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
টেমপ্লেটে সংশোধন
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
1টি উৎস উদ্ধার করা হল ও 0টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta10ehf1)
১৫ নং লাইন: ১৫ নং লাইন:
১৯৫০ সালে '''কুমিল্লা ব্যাংকিং কর্পোরেশন''' (নরেন্দ্রচন্দ্র দত্ত কর্তৃক ১৯১৪ সালে স্থাপিত), '''বেঙ্গল সেন্ট্রাল ব্যাঙ্ক''' (জে. সি. দাশ কর্তৃক ১৯১৮ সালে স্থাপিত), '''কুমিল্লা ইউনিয়ন ব্যাঙ্ক''' (এল. বি. দত্ত কর্তৃক ১৯২২ সালে স্থাপিত) এবং '''হুগলি ব্যাঙ্ক''' (ডি. এন. মুখোপাধ্যায় কর্তৃক ১৯৩২ সালে স্থাপিত) নামক চারটি ব্যাঙ্কের মিলিত হয়ে '''ইউনাইটেড ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া''' গঠন করে। ১৯৬১ সালে '''কটক ব্যাঙ্ক''' ও '''তেজপুর ইন্ডাস্ট্রিয়াল ব্যাঙ্ক''' ইউনাইটেড ব্যাংক অফ ইন্ডিয়ার সঙ্গে মিলিত হয়ে যায়। ১৯৬৯ সালের ১৯ জুলাই অন্য ১৩টি বাণিজ্যিক ব্যাঙ্কের সঙ্গে এই ব্যাঙ্ককেও [[ভারত সরকার]] রাষ্ট্রায়ত্ত্ব করে। এই সময় ইউবিআই-এর মাত্র ১৭৪টি শাখা ছিল। ১৯৭১ সালে ইউবিআই '''হিন্দুস্তান মার্চেন্টাইল ব্যাঙ্ক''' এবং ১৯৭৬ সালে '''নারাঙ্গ ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া''' অধিগ্রহণ করে।
১৯৫০ সালে '''কুমিল্লা ব্যাংকিং কর্পোরেশন''' (নরেন্দ্রচন্দ্র দত্ত কর্তৃক ১৯১৪ সালে স্থাপিত), '''বেঙ্গল সেন্ট্রাল ব্যাঙ্ক''' (জে. সি. দাশ কর্তৃক ১৯১৮ সালে স্থাপিত), '''কুমিল্লা ইউনিয়ন ব্যাঙ্ক''' (এল. বি. দত্ত কর্তৃক ১৯২২ সালে স্থাপিত) এবং '''হুগলি ব্যাঙ্ক''' (ডি. এন. মুখোপাধ্যায় কর্তৃক ১৯৩২ সালে স্থাপিত) নামক চারটি ব্যাঙ্কের মিলিত হয়ে '''ইউনাইটেড ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া''' গঠন করে। ১৯৬১ সালে '''কটক ব্যাঙ্ক''' ও '''তেজপুর ইন্ডাস্ট্রিয়াল ব্যাঙ্ক''' ইউনাইটেড ব্যাংক অফ ইন্ডিয়ার সঙ্গে মিলিত হয়ে যায়। ১৯৬৯ সালের ১৯ জুলাই অন্য ১৩টি বাণিজ্যিক ব্যাঙ্কের সঙ্গে এই ব্যাঙ্ককেও [[ভারত সরকার]] রাষ্ট্রায়ত্ত্ব করে। এই সময় ইউবিআই-এর মাত্র ১৭৪টি শাখা ছিল। ১৯৭১ সালে ইউবিআই '''হিন্দুস্তান মার্চেন্টাইল ব্যাঙ্ক''' এবং ১৯৭৬ সালে '''নারাঙ্গ ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া''' অধিগ্রহণ করে।


২০০৯ সালের ৩০ মার্চ ভারত সরকার ইউবিআই-এর সংস্কার অনুমোদন করেছেন।<ref>[http://abclive.in/abclive_business/united_bank_india_restructuring.html United Bank of India Gets Indian Government Boots]</ref>
২০০৯ সালের ৩০ মার্চ ভারত সরকার ইউবিআই-এর সংস্কার অনুমোদন করেছেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=United Bank of India Gets Indian Government Boots |ইউআরএল=http://abclive.in/abclive_business/united_bank_india_restructuring.html |সংগ্রহের-তারিখ=২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১০ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20090408092313/http://abclive.in/abclive_business/united_bank_india_restructuring.html |আর্কাইভের-তারিখ=৮ এপ্রিল ২০০৯ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref>


== আরও দেখুন ==
== আরও দেখুন ==

০৮:০৮, ১৭ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

ইউনাইটেড ব্যাংক অব ইন্ডিয়া
ধরনরাষ্ট্রায়ত্ত্ব ব্যাঙ্ক
শিল্পঅর্থনৈতিক
বাণিজ্যিক ব্যাঙ্ক
প্রতিষ্ঠাকাল১৯৫০, ভারত.
প্রতিষ্ঠাতানরেন্দ্রচন্দ্র দত্ত উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন
সদরদপ্তরকলকাতা
প্রধান ব্যক্তি
এস. সি. গুপ্ত, চেয়ারম্যান ও এমডি
ওয়েবসাইটwww.unitedbankofindia.com

ইউনাইটেড ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া (সংক্ষেপে ইউবিআই) ভারতের অন্যতম প্রধান রাষ্ট্রায়ত্ত্ব ব্যাঙ্ক। বর্তমানে এই ব্যাঙ্কটি ত্রিস্তরীয় সাংগঠনিক ব্যবস্থাযুক্ত। এর প্রধান কার্যালয় কলকাতায় অবস্থিত। সারা ভারতে ব্যাংকের ২৮টি আঞ্চলিক কার্যালয় এবং ১৪৫৩টি শাখা কার্যালয় রয়েছে। যদিও এই ব্যাংকের প্রধান কার্যক্ষেত্র পূর্ব ভারত

১৯৫০ সালে কুমিল্লা ব্যাংকিং কর্পোরেশন (নরেন্দ্রচন্দ্র দত্ত কর্তৃক ১৯১৪ সালে স্থাপিত), বেঙ্গল সেন্ট্রাল ব্যাঙ্ক (জে. সি. দাশ কর্তৃক ১৯১৮ সালে স্থাপিত), কুমিল্লা ইউনিয়ন ব্যাঙ্ক (এল. বি. দত্ত কর্তৃক ১৯২২ সালে স্থাপিত) এবং হুগলি ব্যাঙ্ক (ডি. এন. মুখোপাধ্যায় কর্তৃক ১৯৩২ সালে স্থাপিত) নামক চারটি ব্যাঙ্কের মিলিত হয়ে ইউনাইটেড ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া গঠন করে। ১৯৬১ সালে কটক ব্যাঙ্কতেজপুর ইন্ডাস্ট্রিয়াল ব্যাঙ্ক ইউনাইটেড ব্যাংক অফ ইন্ডিয়ার সঙ্গে মিলিত হয়ে যায়। ১৯৬৯ সালের ১৯ জুলাই অন্য ১৩টি বাণিজ্যিক ব্যাঙ্কের সঙ্গে এই ব্যাঙ্ককেও ভারত সরকার রাষ্ট্রায়ত্ত্ব করে। এই সময় ইউবিআই-এর মাত্র ১৭৪টি শাখা ছিল। ১৯৭১ সালে ইউবিআই হিন্দুস্তান মার্চেন্টাইল ব্যাঙ্ক এবং ১৯৭৬ সালে নারাঙ্গ ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া অধিগ্রহণ করে।

২০০৯ সালের ৩০ মার্চ ভারত সরকার ইউবিআই-এর সংস্কার অনুমোদন করেছেন।[১]

আরও দেখুন

তথ্যসূত্র

  1. "United Bank of India Gets Indian Government Boots"। ৮ এপ্রিল ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১০ 

বহিঃসংযোগ