বেলকুচি কলেজ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৭৩ নং লাইন: ৭৩ নং লাইন:
[[বিষয়শ্রেণী:সিরাজগঞ্জ জেলার কলেজ]]
[[বিষয়শ্রেণী:সিরাজগঞ্জ জেলার কলেজ]]
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৭০-এ প্রতিষ্ঠিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান]]
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৭০-এ প্রতিষ্ঠিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান]]
[[বিষয়শ্রেণী:জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত কলেজ]]

১৯:৩৫, ১৬ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

বেলকুচি কলেজ
ধরনসরকারি কলেজ
স্থাপিত১৯৭০
অধ্যক্ষমোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমান
ঠিকানা, ,
শিক্ষাঙ্গনউপশহর
সংক্ষিপ্ত নামবেক
অধিভুক্তিজাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, রাজশাহী
ওয়েবসাইটbelkuchicollege.edu.bd
মানচিত্র

বেলকুচি কলেজ বেলকুচি উপজেলার সিরাজগঞ্জ জেলা বাংলাদেশের একটি সরকারি কলেজ । এই কলেজটি "বেলকুচি ডিগ্রী কলেজ" নামে পরিচিত। [১] আধুনিক সুবিধা সহ শ্রেণীবিন্যাস, ল্যাবরেটরিজ, লাইব্রেরি এবং সাধারণ রুম রয়েছে। কলেজ রাজনৈতিক অস্থিরতা থেকে মুক্ত ফলে কলেজটি উপজেলার সেরা কলেজের স্বীকৃতি পেয়েছে।

ইতিহাস

সিরাজগঞ্জ জেলার তাঁত শিল্প সমৃদ্ধ যমুনা বিধৌত বেলকুচি উপজেলার সর্বোচ্চ বিদ্যাপিঠ 'বেলকুচি ডিগ্রি কলেজ' এলাকার শিক্ষানুরাগী ও বিশিষ্ট সমাজসেবক মরহুম 'আবু কোরাইশী খাঁন', এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও সমাজের সর্বস্তরের জনসাধারণের সহযোগীতায় ১৯৭০ সালে মুকুন্দগাঁতী মৌজায় কলেজটি প্রতিষ্ঠিত হয়।১৯৭০ ইং সালের ৫ মে তৎকালীন পাবনা জেলার জেলা প্রশাসক জনাব শামসুদ্দীন আহম্মেদ পি.এস.সি কলেজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। কলেজটি ১৯৭০ ইং সালে উচ্চমাধ্যমিক কলেজ হিসেবে যাত্রা শুরু করে। ১৯৭২ ইং সালে কলেজটিতে বি.এ. (পাস) ও বি.কম. (পাস) কোর্স চালু করা হয়। ১৯৮৬ সালে বি.এস.সি. (পাস) কোর্স চালুর মাধ্যমে কলেজটি পূর্ণাঙ্গ ডিগ্রি কলেজ হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে।

পরবর্তীতে ২০১০-২০১১ ইং শিক্ষাবর্ষ থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞান, হিসাববিজ্ঞান ব্যবস্থাপনা অনার্স কোর্স খোলার মাধ্যমে কলেজটি অনার্স কলেজ হিসেবে গৌরবের আসনে আসীন হয়। [২]


প্রতিষ্ঠা

১৯৭০ সালে সিরাজগঞ্জের বিভিন্ন থানায় কলেজ প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে অনুপ্রেরণার একটি মহান জোয়ার ছিল। তৎকালীন মো। মোফায়েজ উদ্দিন তালুকদারের নেতৃত্বে কামরখাঁদের (জামাতাইল) একটি সভা অনুষ্ঠিত হয়। বেলকুচি এর একটি বড় সংখ্যকও সেখানে উপস্থিত ছিলেন। আহ্বায়ক দ্বারা আমন্ত্রণ জানানো হয়, বেলকুচি এর অভিজাত সরকার এমনকি সরকার দ্বারা পরোক্ষভাবে চাপ তৈরি করে একটি বড় পরিমাণ অর্থ দান ছিল। সিরাজগঞ্জের কর্মকর্তা বেলকুচির তৎকালীন কো (রেভ), সুভাষচন্দ্র ভৌমিক বেলকুচি বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি কলেজ খুঁজে বের করার জন্য বেলাকুচি অভিজাতদের উৎসাহিত করেছিলেন। তারপর একটি উদ্যোগ আবু কুরাইশি খান দ্বারা গৃহীত হয়। বেলকুচি বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি কলেজ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ১৯৭০ তারিখে একটি বড় সভা সভাপতিত্ব করেন মৌলভী গোলজার হোসেন তালুকদার। একটি সিদ্ধান্ত সর্বজনীনভাবে গৃহীত হয়েছিল যে একটি কলেজ প্রতিষ্ঠিত হতে হবে এবং অবিলম্বে ফাউন্ডেশন আইন লেট আবু কোরেশি খানের নেতৃত্বে গ্রহণ করা হয়েছিল। সরকার। অফিসার সুভাষ চন্দ্র ভৌমিক তাকে টাস্কের অগ্রগতিতে অনেক সাহায্য করেছিলেন। বিপুলসংখ্যক স্থানীয় মানুষ দান করে এবং একত্রে কাজ করে। তাদের মধ্যে নিম্নলিখিত উল্লেখযোগ্য।

বিভাগ সুমহ

উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে

  • বিজ্ঞান
  • মানবিক
  • ব্যবসায় শিক্ষা

ডিগ্রি পর্যায়ে

অর্জন

অত্র প্রতিষ্ঠান ১৯৯৬ সালে জেলার শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে নির্বাচিত হয়। ২০১১ সালের উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় ৩৭ জন A+ প্রাপ্ত হয়ে জেলায় তৃতীয় স্থান অধিকার করে। ২০০৯ সালে অনুষ্ঠিত স্নাতক (ডিগ্রি) পরীক্ষায় ০৮ জন ছাত্র-ছাত্রী প্রথম বিভাগে উত্তীর্ণ হয়। চতুর্থ জাতীয় কমডেকা-২০০৭ এ জাতীয় মান অর্জন। ২০১০-২০১১ শিক্ষাবর্ষ হতে অনার্স কলেজ হিসেবে স্বীকৃতি লাভ।

ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা

উচ্চমাধ্যমিক

  • ১ম বর্ষ ৭৮২,
  • ২য় বর্ষ ৭৪৬,

ডিগ্রি (পাস)

  • ১ম বর্ষ ৩২১,
  • ২য় বর্ষ ৪২১,
  • ৩য় বর্ষ ৬৩৫,

স্নাতক (সম্মান)

  • ১ম বর্ষ ২০০,
  • ২য় বর্ষ ১৯০,
  • ৩য় বর্ষ ১৮০,
  • ৪র্থ বর্ষ ১৭৮,


তথ্যসূত্র

বহিঃসংযোগ