ব্রিটিশ ফিল্ম ইনস্টিটিউট: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৮৮ নং লাইন: ৮৮ নং লাইন:
* [https://www.google.com/culturalinstitute/beta/partner/british-film-institute British Film Institute at Google Cultural Institute]
* [https://www.google.com/culturalinstitute/beta/partner/british-film-institute British Film Institute at Google Cultural Institute]
* {{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল= http://www.history.qmul.ac.uk/research/research-projects/british-film-institute-research-project |শিরোনাম= BFI Research Project on its history |প্রকাশক= [[Queen Mary University of London]] |কর্ম= School of History }}
* {{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল= http://www.history.qmul.ac.uk/research/research-projects/british-film-institute-research-project |শিরোনাম= BFI Research Project on its history |প্রকাশক= [[Queen Mary University of London]] |কর্ম= School of History }}
* {{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল= http://www.bfiwatch.wordpress.com/ |শিরোনাম= BFI Watch |উক্তি= Independent blog about events affecting the BFI |প্রথমাংশ= Pam |শেষাংশ= Cook |লেখক-সংযোগ= Pam Cook }}


{{যুক্তরাজ্যের চলচ্চিত্র}}
{{যুক্তরাজ্যের চলচ্চিত্র}}

১৯:১৬, ১২ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

ব্রিটিশ ফিল্ম ইনস্টিটিউট
চিত্র:British Film Institute logo.png
সংক্ষেপেবিএফআই
গঠিত১৯৩৩; ৯১ বছর আগে (1933)
ধরনচলচ্চিত্র, টেলিভিশন, দাতব্য সংস্থা
উদ্দেশ্যচলচ্চিত্র নির্মাণটেলিভিশন অনুষ্ঠানের প্রচারণা ও সংরক্ষণ
অবস্থান
  • যুক্তরাজ্য
যে অঞ্চলে কাজ করে
যুক্তরাজ্য
দাপ্তরিক ভাষা
ইংরেজি/ফরাসি
চেয়ারম্যান
জশ বার্জার
প্রধান নির্বাহী
অ্যামান্ডা নেভিল
ওয়েবসাইটbfi.org.uk

ব্রিটিশ ফিল্ম ইনস্টিটিউট (বিএফআই) হল যুক্তরাজ্যের একটি চলচ্চিত্র, টেলিভিশনদাতব্য সংস্থা, যা চলচ্চিত্র নির্মাণটেলিভিশন অনুষ্ঠানের প্রচারণা ও সংরক্ষণ করে।

এটি রয়েল চার্টারের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত হয়:

যুক্তরাজ্যে চলচ্চিত্র, টেলিভিশন ও চলমান চিত্র শিল্পের বিকাশকে উত্সাহিত করতে; সমসাময়িক জীবন ও আচারের নথি হিসেবে তাদের ব্যবহারের প্রসার করতে; চলচ্চিত্র, টেলিভিশন এবং চলমান চিত্র সম্পর্কে শিক্ষা এবং সমাজে এর প্রভাব সম্পর্কে শিক্ষা প্রদান করতে; ব্রিটিশ ও বিশ্ব চলচ্চিত্রে সম্ভাব্য বিস্তৃত প্রবেশাধিকার ও স্বীকৃতি প্রদান করতে এবং যুক্তরাজ্যে চলমান চিত্রের ইতিহাস ও ঐতিহ্য প্রতিষ্ঠা, রক্ষণাবেক্ষণ ও সংগ্রহ বৃদ্ধি করতে।[১]

কার্যক্রম

আর্কাইভ

ব্রিটিশ ফিল্ম ইনস্টিটিউট বিশ্বের সর্ববৃহৎ চলচ্চিত্র আর্কাইভ, বিএফআই ন্যাশনাল আর্কাইভ, পরিচালনা করে, যা পূর্বে ন্যাশনাল ফিল্ম লাইব্রেরি (১৯৩৫-১৯৫৫), ন্যাশনাল ফিল্ম আর্কাইভ (১৯৫৫-১৯৯২), ন্যাশনাল ফিল্ম অ্যান্ড টেলিভিশন আর্কাইভ (১৯৯৩-২০০৬) নামে পরিচিত ছিল। এই আর্কাইভে ৫০,০০০ এর বেশি পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র এবং ১০০,০০০ এর বেশি স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র এবং প্রায় ৬২৫,০০০ টেলিভিশন অনুষ্ঠান রয়েছে। বেশিরভাগই সংগ্রহই ব্রিটিশ কিন্তু এতে আন্তর্জাতিকভাবে গুরুত্ব বহন করে এমন পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রও রয়েছে। এছাড়া আর্কাইভটি প্রধান ব্রিটিশ অভিনয়শিল্পীগণ অভিনয় করেছেন এবং ব্রিটিশ পরিচালকদের কাজ সংগ্রহ করে।

চলচ্চিত্র

লন্ডন আইম্যাক্স সিনেমা

ব্রিটিশ ফিল্ম ইনস্টিটিউট বিএফআই সাউথব্যাংক (পূর্বে ন্যাশনাল ফিল্ম থিয়েটার নামে পরিচিত ছিল) এবং লন্ডন আইম্যাক্স সিনেমা পরিচালনা করে, দুটি লন্ডনে টেম্‌স নদীর দক্ষিণ তীরে অবস্থিত।[২] আইম্যাক্সে যুক্তরাজ্যের সর্ববৃহৎ পর্দা রয়েছে এবং সাম্প্রতিক জনপ্রিয় পূর্ণদৈর্ঘ্য ও স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র প্রদর্শিত হয়।

উৎসব

ব্রিটিশ ফিল্ম ইনস্টিটিউট প্রতি বছর লন্ডন চলচ্চিত্র উৎসব, বিএফআই ফ্লেয়ার: লন্ডন এলজিবিটি চলচ্চিত্র উৎসব ও তারুণ্যভিত্তিক পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র উৎসবের আয়োজন করে।[৩]

অন্যান্য কার্যক্রম

ব্রিটিশ ফিল্ম ইনস্টিটিউট প্রতি মাসে সাইট অ্যান্ড সাউন্ড ম্যাগাজিন এবং ব্লু-রে, ডিভিডিবই প্রকাশ করে। এটি বিএফআই ন্যাশনাল লাইব্রেরি (তথ্যসূত্র গ্রন্থাগার) পরিচালনা করে, বিএফআই ফিল্ম অ্যান্ড টিভি ডেটাবেজসামারি অব ইনফরমেশন অন ফিল্ম অ্যান্ড টেলিভিশন (এসআইএফটি) এর মাধ্যমে চলচ্চিত্র ও টেলিভিশন অনুষ্ঠানের শিল্পী, কলাকুশলী, কাহিনী সংক্ষেপ ও অন্যান্য তথ্য সংরক্ষণ করে। এসআইএফটিতে চলচ্চিত্র ও টেলিভিশনের ৭ মিলিয়নের বেশি স্থির চিত্র রয়েছে।

বিএফআই বেশ কিছু টেলিভিশন ধারাবাহিক সহ-প্রযোজনা করেছে, যেগুলোতে বিএফআই ন্যাশনাল আর্কাইভের ফুটেজ রয়েছে। বিবিসির সাথে যৌথভাবে নির্মিত কয়েকটি ধারাবাহিক হল দ্য লস্ট ওয়ার্ল্ড অব মিচেল অ্যান্ড কেনিয়ন, দ্য লস্ট ওয়ার্ল্ড অব ফ্রিস-গ্রিন, এবং দ্য লস্ট ওয়ার্ল্ড অব টিবেত

আরও দেখুন

তথ্যসূত্র

  1. দ্বিতীয় এলিজাবেথ (১৮ জুলাই ১৯৮৩)। "British Film Institute: Royal Charter" (পিডিএফ) (ইংরেজি ভাষায়)। Charity Commissioners for England and Wales। ৩ অক্টোবর ২০০৮ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ অক্টোবর ২০১৭ 
  2. "British Film Institute research project | School of History"www.history.qmul.ac.uk (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১২ অক্টোবর ২০১৭ 
  3. "BFI"ব্রিটিশ ফিল্ম ইনস্টিটিউট (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১২ অক্টোবর ২০১৭ 

বহিঃসংযোগ

টেমপ্লেট:যুক্তরাজ্যের চলচ্চিত্র