আবদুল্লাহ আল নোমান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
তথ্যসূত্র পরিষ্কারকরণ
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৪২ নং লাইন: ৪২ নং লাইন:


== তথ্যসূত্র ==
== তথ্যসূত্র ==
{{সূত্র তালিকা}}
{{সূত্র তালিকা}}রাজনীতি

স্বাধীনতার পর মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর সঙ্গে রাজনীতি করেছেন তিনি। ১৯৭২ সালের ৯ই ডিসেম্বর তার বিয়ের পরদিন ছিল ন্যাপের প্রথম কংগ্রেস। বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা শেষ করেই তিনি চট্টগ্রাম থেকে ছুটে গিয়েছিলেন টাঙ্গাইলের সন্তোষে। সে কংগ্রেসে তিনি নির্বাচিত হয়েছিলেন সাংগঠনিক সম্পাদক। ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি ও বর্তমান বেসরকারি বিমান ও পর্যটনমন্ত্রী রাশেদ খান মেনন সে কমিটির প্রচার সম্পাদক ও বিএনপি’র বহিষ্কৃত মহাসচিব প্রয়াত আবদুল মান্নান ভূঁইয়া সে কমিটির কৃষি সম্পাদক ছিলেন। জিয়াউর রহমানের সময়ে বিএনপিতে যোগ দেয়ার পর তিনিই মনোনীত করেছিলেন শ্রমিক দলের সহ-সভাপতি। স্বৈরাচারী এরশাদ আমলে কারাভোগ করেছেন। দলের টালমাটাল অবস্থায় খালেদা জিয়াকে ছেড়ে যাননি। প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে দলের যে ক’জন সিনিয়র নেতা নিরবচ্ছিন্নভাবে বিএনপি’র রাজনীতি করে গেছেন তাদের অন্যতম আবদুল্লাহ আল নোমান। দলের সাংগঠনিক সম্পাদক, যুগ্ম মহাসচিব, শ্রমিক দলের সভাপতি, বিএনপি’র ভাইস চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করেছেন পর্যায়ক্রমে।


{{পূর্বনির্ধারিতবাছাই:নোমান, আবদুল্লাহ আল}}
{{পূর্বনির্ধারিতবাছাই:নোমান, আবদুল্লাহ আল}}

১৬:৫৬, ১১ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

আবদুল্লাহ আল নোমান
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী
কাজের মেয়াদ
১৯৯১ – ১৯৯৬
প্রধানমন্ত্রীখালেদা জিয়া
খাদ্য মন্ত্রী
কাজের মেয়াদ
১৩ মার্চ ২০০২ – ২৯ অক্টোবর ২০০৬
প্রধানমন্ত্রীখালেদা জিয়া
ব্যক্তিগত বিবরণ
রাজনৈতিক দলবাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল

আবদুল্লাহ আল নোমান বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের রাজনীতিবিদ[১] এবং সাবেক সংসদ সদস্য, মৎস্য মন্ত্রী এবং খাদ্য মন্ত্রী।[২]

কর্মজীবন

১৯৯১ সালে চট্টগ্রামের কোতোয়ালী থেকে প্রথম সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।[২] ১৯৯১ সালের নির্বাচনে বিজয়ী হওয়ার পর মৎস্য মন্ত্রণালয়[১] এবং ২০০১ সালের নির্বাচনে বিজয়ী হওয়ার পর খাদ্য মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী হিসেবে কর্মরত ছিলেন। বর্তমানে তিনি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের সহ-সভাপতি।[১]

নির্বাচন

সাধারণ নির্বাচন সংসদীয় আসন ভোট শতাংশ (মোট ভোট) রাজনৈতিক দল ফলাফল
২০০৮ চট্টগ্রাম-৯ ১২৭,৮১৫ ৪৫.৩ বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল ব্যর্থতা
২০০১ চট্টগ্রাম-৯ ১৩১,৬৩৯ ৫২.৮ বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিজয়ী
১৯৯৬ চট্টগ্রাম-৯ ৮৫,১৭১ ৪১.৯ বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল ব্যর্থতা
১৯৯১ চট্টগ্রাম-৯ ৪৯,৮১৮ ৪৫.২ বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিজয়ী

তথ্যসূত্র

  1. "চট্টগ্রাম-১০ আসনে নোমান, বন্দরে খসরু"bdnews24.com। সংগ্রহের তারিখ ৯ ডিসেম্বর ২০১৮ 
  2. "আ'লীগে প্রার্থীর ছড়াছড়ি বিএনপিতে নোমান"www.jugantor.com। সংগ্রহের তারিখ ৯ ডিসেম্বর ২০১৮ 

রাজনীতি

স্বাধীনতার পর মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর সঙ্গে রাজনীতি করেছেন তিনি। ১৯৭২ সালের ৯ই ডিসেম্বর তার বিয়ের পরদিন ছিল ন্যাপের প্রথম কংগ্রেস। বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা শেষ করেই তিনি চট্টগ্রাম থেকে ছুটে গিয়েছিলেন টাঙ্গাইলের সন্তোষে। সে কংগ্রেসে তিনি নির্বাচিত হয়েছিলেন সাংগঠনিক সম্পাদক। ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি ও বর্তমান বেসরকারি বিমান ও পর্যটনমন্ত্রী রাশেদ খান মেনন সে কমিটির প্রচার সম্পাদক ও বিএনপি’র বহিষ্কৃত মহাসচিব প্রয়াত আবদুল মান্নান ভূঁইয়া সে কমিটির কৃষি সম্পাদক ছিলেন। জিয়াউর রহমানের সময়ে বিএনপিতে যোগ দেয়ার পর তিনিই মনোনীত করেছিলেন শ্রমিক দলের সহ-সভাপতি। স্বৈরাচারী এরশাদ আমলে কারাভোগ করেছেন। দলের টালমাটাল অবস্থায় খালেদা জিয়াকে ছেড়ে যাননি। প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে দলের যে ক’জন সিনিয়র নেতা নিরবচ্ছিন্নভাবে বিএনপি’র রাজনীতি করে গেছেন তাদের অন্যতম আবদুল্লাহ আল নোমান। দলের সাংগঠনিক সম্পাদক, যুগ্ম মহাসচিব, শ্রমিক দলের সভাপতি, বিএনপি’র ভাইস চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করেছেন পর্যায়ক্রমে।