কে এম নুরুল হুদা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
Habib Rabbi (আলোচনা | অবদান) ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা |
|||
২২ নং লাইন: | ২২ নং লাইন: | ||
== প্রাথমিক জীবন == |
== প্রাথমিক জীবন == |
||
কে এম নুরুল হুদা ১৯৪৮ সালে পটুয়াখালী |
কে এম নুরুল হুদা ১৯৪৮ সালে [[পটুয়াখালী জেলা]]র [[বাউফল উপজেলা]]র নোয়ামালা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি পটুয়াখালীতে পড়াশোনা শেষ করেন। তিনি [[ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় |ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের]] পরিসংখ্যান বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=একনজরে নতুন প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পরিচয় |ইউআরএল=http://www.kalerkantho.com/online/national/2017/02/07/460944 |ওয়েবসাইট=কালের কণ্ঠ |সংগ্রহের-তারিখ=৩০ অক্টোবর ২০১৮ |ভাষা=bn |তারিখ=৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৭}}</ref> |
||
তিনি ম্যানচেস্টার বিশ্ববিদ্যালয়ে জন প্রশাসন এবং উন্নত শিক্ষায় অধ্যয়ন করেন এবং পরবর্তী সোভিয়েত ইউনিয়নে আরও পড়াশুনা চালিয়ে যান। |
তিনি ম্যানচেস্টার বিশ্ববিদ্যালয়ে জন প্রশাসন এবং উন্নত শিক্ষায় অধ্যয়ন করেন এবং পরবর্তী সোভিয়েত ইউনিয়নে আরও পড়াশুনা চালিয়ে যান। |
১৪:৩১, ১০ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
কে এম নুরুল হুদা | |
---|---|
বাংলাদেশের প্রধান নির্বাচন কমিশনার | |
দায়িত্বাধীন | |
অধিকৃত কার্যালয় ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ | |
রাষ্ট্রপতি | আব্দুল হামিদ |
প্রধানমন্ত্রী | শেখ হাসিনা |
পূর্বসূরী | কাজী রকিবুদ্দিন আহমেদ |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | বাউফল উপজেলা, পটুয়াখালী | ৩০ এপ্রিল ১৯৪৮
জাতীয়তা | বাংলাদেশী |
প্রাক্তন শিক্ষার্থী | ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ম্যানচেস্টার বিশ্ববিদ্যালয় |
জীবিকা | সরকারি কর্মচারী |
কে এম নুরুল হুদা (জন্ম: ৩০ এপ্রিল ১৯৪৮) হলেন বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা, প্রাক্তন সচিব ও বর্তমানে বাংলাদেশের প্রধান নির্বাচন কমিশনার। এর পূর্বে তিনি ঢাকা সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ছিলেন। এছাড়াও তিনি পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব এবং সংসদ সচিবালয়ের সহকারী সচিব ছিলেন।
প্রাথমিক জীবন
কে এম নুরুল হুদা ১৯৪৮ সালে পটুয়াখালী জেলার বাউফল উপজেলার নোয়ামালা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি পটুয়াখালীতে পড়াশোনা শেষ করেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিসংখ্যান বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন।[১]
তিনি ম্যানচেস্টার বিশ্ববিদ্যালয়ে জন প্রশাসন এবং উন্নত শিক্ষায় অধ্যয়ন করেন এবং পরবর্তী সোভিয়েত ইউনিয়নে আরও পড়াশুনা চালিয়ে যান।
কর্মজীবন
নুরুল হুদা বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে ৯নং সেক্টরে যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিল।[২]
তিনি বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৭৩ সালের মুক্তিযোদ্ধা ব্যাচে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসে যোগদান করেন। তিনি ফরিদপুর ও কুমিল্লা জেলায় জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন।
তিনি ২০১০ সালে বাংলাদেশ মিউনিসিপাল ডেভেলপমেন্ট ফান্ডে (বিএমডিএফ) যোগ দেন। তিনি এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক পদে পাঁচ বছর ছিলেন। এর আগে জেমকন গ্রুপের পরিচালক (প্রশাসন ও মানবসম্পদ), নর্থ ওয়েস্ট জোন কম্পানির চেয়ারম্যান পদে কাজ করেছেন। তিনি বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন (বাপা)-এর সঙ্গেও যুক্ত ছিলেন।
পারিবারিক জীবন
তার স্ত্রীর নাম হুসনে আরা। তাদের তিন সন্তান রয়েছে।
তথ্যসূত্র
- ↑ "একনজরে নতুন প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পরিচয়"। কালের কণ্ঠ। ৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ৩০ অক্টোবর ২০১৮।
- ↑ "একনজরে নতুন সিইসি নুরুল হুদা"। আরটিভি অনলাইন। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১০-২৩।