স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
→তথ্যসূত্র: লিংক সংযোজন ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা |
|||
৮ নং লাইন: | ৮ নং লাইন: | ||
|students = ১,০০০ |
|students = ১,০০০ |
||
|staff = ২,০০০ |
|staff = ২,০০০ |
||
|campus = শহুরে, {{ |
|campus = শহুরে, {{রূপান্তর|2.8|acre|m2}} |
||
|Telephone = 880-2-236486 |
|Telephone = 880-2-236486 |
||
}} |
}} |
||
২২ নং লাইন: | ২২ নং লাইন: | ||
==বহিঃসংযোগ== |
==বহিঃসংযোগ== |
||
* [https://www.ebdpratidin.com/home/pre_page/12 ঐতিহাসিক ওলন্দাজ কুঠিতে হাসপাতাল ] বাংলাদেশ প্রতিদিন, ৭ জুন ২০১৮, পেছনের পাতা, কলাম ৮। |
* [https://www.ebdpratidin.com/home/pre_page/12 ঐতিহাসিক ওলন্দাজ কুঠিতে হাসপাতাল ] বাংলাদেশ প্রতিদিন, ৭ জুন ২০১৮, পেছনের পাতা, কলাম ৮। |
||
{{বাংলাদেশের সরকারি মেডিকেল কলেজ}} |
{{বাংলাদেশের সরকারি মেডিকেল কলেজ}} |
১৫:৪২, ২০ নভেম্বর ২০১৮ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
ধরন | সরকারী |
---|---|
স্থাপিত | ১৮৭৫ |
প্রশাসনিক ব্যক্তিবর্গ | ২,০০০ |
শিক্ষার্থী | ১,০০০ |
অবস্থান | , |
শিক্ষাঙ্গন | শহুরে, ২.৮ একর (১১,০০০ মি২) |
স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ বাংলাদেশের একটি সরকারী মেডিকেল কলেজ। এটি বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে পুরাতন ঢাকায় অবস্থিত। এর আগের নাম "মিটফোর্ড হাসপাতাল"। ১৮৫৫ সালের পূর্বে এটি "ওলন্দাজ কুঠি" ছিল যা ব্যবসার উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হত।[১] ১৮৫৮ সালে এই হাসপাতাল প্রতিষ্ঠিত হয়। ঢাকার কালেক্টর এবং পরবর্তীতে ঢাকার তৎকালীন সুপ্রীম কোর্টের বিচারপতি রবার্ট মিটফোর্ড এর রেখে যাওয়া টাকা হতে তার ট্রাস্টীগণ এই হাসপাতাল নির্মাণ করেন।
ইতিহাস
স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল তথা তৎকালীন মিটফোর্ড হাসপাতাল তৈরি উদ্যোগ নেয়াহয় প্রথম ১৮২০ সালে। ঢাকার সেসময়ের কালেক্টর রবার্ট মিটফোর্ড এই উদ্যোগ নেন। ১৮৩৬ সালে তার মৃত্যুর সময়ে তিনি তার সম্পত্তি এই হাসপাতালের জন্য দান করে যান। পরে লর্ড ডালহৌসি এই সম্পত্তির উপর হাসপাতাল নির্মাণের সিদ্ধান্ত নেন। তার দান কৃত সম্পত্তির মূল্য ছিল তখনকার ১,৬০০০০ টাকা। আরো পরে ১৯৫৪ সালে মিটফোর্ড হাসপাতালের যাত্রা শুরু হয়। আরো অনেকে তখন এই হাসপাতালের জন্য অর্থ সাহায্য প্রদান করেন।চার বছর ধরে এর নির্মাণ কাজ চলে। একটি মহিলা এবং দুইটি পুরুষ ওয়ার্ড নিয়ে এর শুরু। প্রথমে বেড ছিল ৯২ টি।
তথ্যসূত্র
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |
বহিঃসংযোগ
- ঐতিহাসিক ওলন্দাজ কুঠিতে হাসপাতাল বাংলাদেশ প্রতিদিন, ৭ জুন ২০১৮, পেছনের পাতা, কলাম ৮।