সুরেন্দ্র কুমার সিনহা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
[অপরীক্ষিত সংশোধন][অপরীক্ষিত সংশোধন]
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
দৈনিক প্রথম আলোর ইউআরএল সংশোধন
বিষয়বস্ত যোগ
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৭ নং লাইন: ৭ নং লাইন:
| caption =
| caption =
| order =
| order =
| office = [[বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি]]
| office = ২১তম [[বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি]]
| term_start = [[১৮ জানুয়ারি]] [[২০১৫]]
| term_start = [[১৮ জানুয়ারি]] [[২০১৫]]
| term_end = [[১১ নভেম্বর]] [[২০১৭]]
| term_end = [[১১ নভেম্বর]] [[২০১৭]]

০২:৫০, ২০ অক্টোবর ২০১৮ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

মাননীয় প্রধান বিচারপতি
সুরেন্দ্র কুমার সিনহা
এস. কে. সিনহা
২১তম বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি
কাজের মেয়াদ
১৮ জানুয়ারি ২০১৫ – ১১ নভেম্বর ২০১৭
পূর্বসূরীমোঃ মোজাম্মেল হোসেন
ব্যক্তিগত বিবরণ
জন্ম১ ফেব্রুয়ারি ১৯৫১
কমলগঞ্জ, মৌলভীবাজার, পূর্ব পাকিস্তান (বর্তমান: বাংলাদেশ)
নাগরিকত্ব বাংলাদেশ
জাতীয়তাবাংলাদেশী
দাম্পত্য সঙ্গীসুষমা সিনহা
সন্তানসূচনা সিনহা, আশা রানী সিনহা
বাসস্থানঢাকা
প্রাক্তন শিক্ষার্থীচট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
পেশাআইন
জীবিকাআইনবিদ
ধর্মহিন্দু[১]

বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা (জন্ম: ১ ফেব্রুয়ারি ১৯৫১) বাংলাদেশের একজন প্রখ্যাত আইনবিদ এবং ২১-তম প্রধান বিচারপতি[২][৩] রাজনৈতিক বিতর্কে জড়িয়ে পড়ে গত ২০১৭ সালের ১০ নভেম্বর তারিখে তিনি প্রধান বিচারপতির পদ হতে পদত্যাগ করেন।[৪]

জন্ম ও শিক্ষাজীবন

সুরেন্দ্র কুমার সিনহার জন্ম ১৯৫১ সালের ১ ফেব্রুয়ারি মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জ উপজেলার তিলকপুর গ্রামে।[৫] তাঁর বাবার নাম ললিত মোহন সিনহা এবং মায়ের নাম ধনবতী সিনহা। তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে এলএলবি পাস করার পর ১৯৭৪ সালে সিলেট জেলা জজ আদালতে অ্যাডভোকেট হিসেবে কাজ শুরু করেন। তাঁর স্ত্রী সুষমা সিনহা। এ দম্পতির দুই মেয়ে সূচনা সিনহা ও আশা রানী সিনহা।[৬]

কর্মজীবন

তিনি ১৯৭৪ সালে সিলেট বারে আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন। ১৯৭৮ সালে হাইকোর্টে এবং ১৯৯০ সালে আপিল বিভাগে আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন। ১৯৯৯ সালের ২৪ অক্টোবর তিনি হাইকোর্টে বিচারক হিসেবে নিয়োগ পান ২০০৯ সালের ১৬ জুলাই আপিল বিভাগের বিচারপতি হন।[৭] বাংলাদেশের সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনীর মাধ্যমে আনা তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা আপিল বিভাগের যে বেঞ্চ বাতিল করেছিল, এস কে সিনহা ছিলেন তার অন্যতম সদস্য। এছাড়া ২০১১ সালে বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার চূড়ান্ত রায় দেওয়া বেঞ্চেও সদস্য হিসাবে ছিলেন তিনি।[৮] তার সময়ে সর্ব প্রথম পাইলট প্রকল্পের অধীনে বাংলাদেশের প্রতিটি আদালত ডিজিটালাইজেশনের উদ্যোগ নেওয়া হয়।[৯]

পুরস্কার ও সম্মাননা

তথ্যসূত্র

  1. "Surendra Kumar Sinha appointed next chief justice of Bangladesh"timesofindia.indiatimes.com (ইংরেজি ভাষায়)। PTI। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মার্চ ২০১৬ 
  2. দৈনিক প্রথম আলো
  3. দৈনিক মানবজমিন
  4. বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতির পদত্যাগপত্র ১০ তারিখ থেকেই কার্যকর হয়েছে - বিবিসি বাংলা।
  5. দৈনিক সমকাল
  6. বাংলানিউজ ২৪ ডট কম
  7. রাইজিং বিডি ডট কম
  8. বিডিনিউজ ২৪ ডট কম
  9. "আইনজীবীদের সহযোগিতা ছাড়া বিচার বিভাগের পরিবর্তন অসম্ভব: প্রধান বিচারপতি"প্রিয়.কম। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-১০-০৩ 

বহি:সংযোগ

আইন দফতর
পূর্বসূরী
মোঃ মোজাম্মেল হোসেন
বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি
১৭ জানুয়ারি ২০১৫ – ১০ নভেম্বর ২০১৭
নির্ধারিত হয়নি