এ. এন. এম. নূরুজ্জামান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
RockyMasum (আলোচনা | অবদান)
RockyMasum (আলোচনা | অবদান)
৩৫ নং লাইন: ৩৫ নং লাইন:


== কর্মজীবন ==
== কর্মজীবন ==
তিনি ১৯৬০ সালের অক্টোবর মাসে [[সেকেন্ড লেফটেন্যান্ট]] হিসেবে পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে কমিশন লাভ করেন। পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে চাকুরিরত অবস্থায় তিনি যশোর, ঢাকা ও চট্টগ্রাম ক্যান্টনমেন্টে কর্মরত ছিলেন। এ সময়ে তিনি [[ক্যাপ্টেন]] পদে পদোন্নতি লাভ করেন। ১৯৬৮ সালে তিনি আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় অভিযুক্ত হন এবং ঢাকা ক্যান্টনমেন্টে অন্তরীণ রাখা হয়। ৩৫ জন আসামীর মধ্যে তিনি ছিলেন ২৮ নং অভিযুক্ত ব্যক্তি। [[ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান]] ফলে সরকার আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা প্রত্যাহার করলে ওই বছরেই অর্থাৎ ১৯৬৯ সালে তিনি নিঃশর্ত মুক্তি লাভ করেন এবং চাকরিতে পুনর্বহাল হন।
তিনি ১৯৬০ সালের অক্টোবর মাসে সেকেন্ড [[লেফটেন্যান্ট]] হিসেবে পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে কমিশন লাভ করেন। পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে চাকুরিরত অবস্থায় তিনি যশোর, ঢাকা ও চট্টগ্রাম ক্যান্টনমেন্টে কর্মরত ছিলেন। এ সময়ে তিনি [[ক্যাপ্টেন]] পদে পদোন্নতি লাভ করেন। ১৯৬৮ সালে তিনি আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় অভিযুক্ত হন এবং ঢাকা ক্যান্টনমেন্টে অন্তরীণ রাখা হয়। ৩৫ জন আসামীর মধ্যে তিনি ছিলেন ২৮ নং অভিযুক্ত ব্যক্তি। [[ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান]] ফলে সরকার আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা প্রত্যাহার করলে ওই বছরেই অর্থাৎ ১৯৬৯ সালে তিনি নিঃশর্ত মুক্তি লাভ করেন এবং চাকরিতে পুনর্বহাল হন।

== মুক্তিযুদ্ধে ভূমিকা ==


==তথ্যসূত্র==
==তথ্যসূত্র==

১৬:৩৬, ১৬ অক্টোবর ২০১৮ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

এ. এন. এম নূরুজ্জামান
জন্মডিসেম্বর ১৯৩৮
মৃত্যু১৬ মার্চ ১৯৯৩
জাতীয়তাবাংলাদেশী
নাগরিকত্ব বাংলাদেশ
পেশাবাংলাদেশ সেনাবাহিনী
পরিচিতির কারণবীর উত্তম
পুরস্কারবীর উত্তম

ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এ. এন. এম নূরুজ্জামান (১৯৩৮-১৯৯৩) সামরিক কর্মকর্তা ও মুক্তিযুদ্ধের সেক্টর কমান্ডার ছিলেন। স্বাধীনতা যুদ্ধে তার সাহসিকতার জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে বীর উত্তম খেতাব প্রদান করে।[১]

জন্ম ও শিক্ষাজীবন

নূরুজ্জামান ১৯৩৮ সালের ডিসেম্বর মাসে নরসিংদী জেলার রায়পুরা উপজেলার সায়দাবাদ গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। পিতা আবু আহাম্মদ ছিলেন সরকারি কর্মকর্তা এবং মাতা লুৎফুন্নেছা। সুনামগঞ্জ সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে তিনি ম্যাট্রিকুলেশন এবং সিলেট মুরারী চাঁদ কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পাস করেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৫৯ সালে ইতিহাস বিষয়ে বি এ (সম্মান) ডিগ্রি লাভ করেন। স্নাতকোত্তর অধ্যয়ন কালে পাকিস্তান মিলিটারি একাডেমীতে গ্রাজুয়েশন কোর্সে যোগ দেন তিনি।

কর্মজীবন

তিনি ১৯৬০ সালের অক্টোবর মাসে সেকেন্ড লেফটেন্যান্ট হিসেবে পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে কমিশন লাভ করেন। পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে চাকুরিরত অবস্থায় তিনি যশোর, ঢাকা ও চট্টগ্রাম ক্যান্টনমেন্টে কর্মরত ছিলেন। এ সময়ে তিনি ক্যাপ্টেন পদে পদোন্নতি লাভ করেন। ১৯৬৮ সালে তিনি আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় অভিযুক্ত হন এবং ঢাকা ক্যান্টনমেন্টে অন্তরীণ রাখা হয়। ৩৫ জন আসামীর মধ্যে তিনি ছিলেন ২৮ নং অভিযুক্ত ব্যক্তি। ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান ফলে সরকার আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা প্রত্যাহার করলে ওই বছরেই অর্থাৎ ১৯৬৯ সালে তিনি নিঃশর্ত মুক্তি লাভ করেন এবং চাকরিতে পুনর্বহাল হন।

মুক্তিযুদ্ধে ভূমিকা

তথ্যসূত্র

  1. "নূরুজ্জামান, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এ.এন.এম"bn.banglapedia.org। সংগ্রহের তারিখ ১৬ অক্টোবর ২০১৮