কফি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Delowarhossain334 (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
Delowarhossain334-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে Azad7-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত
ট্যাগ: পুনর্বহাল
১০ নং লাইন: ১০ নং লাইন:
| color = গাঢ় বাদামী, হলদে বাদামী, কালো}}
| color = গাঢ় বাদামী, হলদে বাদামী, কালো}}


'''কফি''' ({{lang-en|[[:en:Coffee|Coffee]]}}) বিশ্বব্যাপী খুবই জনপ্রিয় পানীয়। পানির সাথে ফুটিয়ে রান্না করা "কফি বীজ" নামে পরিচিত এক প্রকার [[বীজ]] পুড়িয়ে গুঁড়ো মিশিয়ে কফি তৈরি করা হয়। এই বীজ কফি চেরি নামক এক ধরনের ফলের বীজ। প্রায় ৭০টি দেশে এই ফলের গাছ জন্মে। সবুজ কফি বিশ্বের সব থেকে বেশি বিক্রীত কৃষিপণ্যের মধ্যে একটি। কফিতে [[ক্যাফেইন]] নামক এক প্রকার উত্তেজক পদার্থ রয়েছে। ৮ আউন্স কফিতে প্রায় ১৩৫ মিলিগ্রাম ক্যাফেইন থাকে।<ref>http://www.cspinet.org/new/cafchart.htm</ref> কফির উপাদান ক্যাফেইনের জন্যে কফি মানুষের উপর উত্তেজক প্রভাব ফেলে ও উদ্দীপক হিসেবে কাজ করে। এখন, [[চা|চায়ের]] পর কফি বিশ্বের অত্যধিক জনপ্রিয় পানীয়।
'''কফি''' ({{lang-en|[[:en:Coffee|Coffee]]}}) বিশ্বব্যাপী খুবই জনপ্রিয় পানীয়। পানির সাথে ফুটিয়ে রান্না করা "কফি বীজ" নামে পরিচিত এক প্রকার [[বীজ]] পুড়িয়ে গুঁড়ো মিশিয়ে কফি তৈরি করা হয়। এই বীজ কফি চেরি নামক এক ধরনের ফলের বীজ। প্রায় ৭০টি দেশে এই ফলের গাছ জন্মে। সবুজ কফি বিশ্বের সব থেকে বেশি বিক্রীত কৃষিপণ্যের মধ্যে একটি। কফিতে [[ক্যাফেইন]] নামক এক প্রকার উত্তেজক পদার্থ রয়েছে। ৮ আউন্স কফিতে প্রায় ১৩৫ মিলিগ্রাম ক্যাফেইন থাকে।<ref>http://www.cspinet.org/new/cafchart.htm</ref> কফির উপাদান ক্যাফেইনের জন্যে কফি মানুষের উপর উত্তেজক প্রভাব ফেলে ও উদ্দীপক হিসেবে কাজ করে। এখন, [[চা|চায়ের]] পর কফি বিশ্বের অত্যধিক জনপ্রিয় পানীয়।
গুজব আছে যে, কফিতে নাকি এক প্রকার ইঁদুর ও বানরের বিষ্ঠা ব্যবহার করা হয় ৷ তবে এ গুজবের বিপরীতে কোন নির্ভরযোগ্য তথ্য পাওয়া যায়না ৷


== উৎপাদন ব্যবস্থা ==
== উৎপাদন ব্যবস্থা ==

০৪:০৪, ৩ অক্টোবর ২০১৮ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

কফি
A cup of coffee.
১ কাপ কালো (ব্লাক্) কফি
প্রকারঠান্ডা অথবা গরম পানীয়
উৎপত্তির দেশইথিওপিয়া
প্রবর্তনপ্রায় ১৫ শতাব্দিতে (পানীয়)
রংগাঢ় বাদামী, হলদে বাদামী, কালো

কফি (ইংরেজি: Coffee) বিশ্বব্যাপী খুবই জনপ্রিয় পানীয়। পানির সাথে ফুটিয়ে রান্না করা "কফি বীজ" নামে পরিচিত এক প্রকার বীজ পুড়িয়ে গুঁড়ো মিশিয়ে কফি তৈরি করা হয়। এই বীজ কফি চেরি নামক এক ধরনের ফলের বীজ। প্রায় ৭০টি দেশে এই ফলের গাছ জন্মে। সবুজ কফি বিশ্বের সব থেকে বেশি বিক্রীত কৃষিপণ্যের মধ্যে একটি। কফিতে ক্যাফেইন নামক এক প্রকার উত্তেজক পদার্থ রয়েছে। ৮ আউন্স কফিতে প্রায় ১৩৫ মিলিগ্রাম ক্যাফেইন থাকে।[১] কফির উপাদান ক্যাফেইনের জন্যে কফি মানুষের উপর উত্তেজক প্রভাব ফেলে ও উদ্দীপক হিসেবে কাজ করে। এখন, চায়ের পর কফি বিশ্বের অত্যধিক জনপ্রিয় পানীয়।

উৎপাদন ব্যবস্থা

কফি বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম বিক্রিত পণ্য (জ্বালানী তেলের পরে) এবং বিশ্বের সর্বাপেক্ষা বেশি পানকৃত পানীয়গুলোর মধ্যে অন্যতম। ১৯৯৮-২০০০ সালের মধ্যে ৬.৭ মিলিয়ন টন কফি উৎপন্ন হয়েছে। ২০১০ সাল নাগাদ কফির উৎপাদন বেড়ে ৭ মিলিয়ন টনে দাঁড়াবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।[২]

বিশ্বের সর্বত্র ব্যাপকভাবে প্রচলিত উত্তেজক পানীয় হিসেবে এর ব্যাপক পরিচিতি রয়েছে। ১৯৯৯ সালের হিসেব অনুযায়ী আমেরিকার নাগরিকগণ প্রতিদিন গড়ে ৩.৫ কাপ কফি পানীয়রূপে গ্রহণ করে থাকেন।[৩]

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে জনসংখ্যার অর্ধেকের বেশী মানুষ নিয়মিত কফি পান করে থাকেন এবং তারা গড়ে প্রতিদিন ৩ কাপ কফি পান করেন।

ইতিহাস

৫০০ বছরেরও বেশী সময় ধরে মানুষ কফি পান করে আসছে। পৃথিবীতে সর্বপ্রথম কফি পানের প্রমাণ পাওয়া যায় পঞ্চদশ শতাব্দীতে ইয়েমেনে।

স্বাস্থ্যগুণ

একটি গবেষণায় দেখা গেছে প্রতিদিন কফি পান মানুষকে দীর্ঘায়ু দিতে পারে। এছাড়া অন্যান্য গবেষণায় দেখা যায় যে কফি লিভারের স্বাস্থ্য উন্নত করে এবং ক্যান্সার রোধ করে।

কফি দিবস

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সাংবাৎসরিকভাবে ২৯ সেপ্টেম্বর তারিখে জাতীয় কফি দিবস পালন করা হয়।[৪]

তথ্যসূত্র

  1. http://www.cspinet.org/new/cafchart.htm
  2. FAO document repository - medium-term prospects for agricultural commodities; projections to the year 2010. Rome, Food and Argiculture Organisation of the United Nations, 2003. আইএসবিএন ৯২-৫-১০৫০৭৭-৫.
  3. Deutscher Kaffeeverband (2001-05-04). "Kaffee-Text 1/99" (in German) (PDF). Retrieved 2007-12-14
  4. "Breakfast buffet: National coffee day – Eatocracy - CNN.com Blogs"। Eatocracy.cnn.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-১০-২৬