ওরিয়েন্টাল সেমিনারি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
আইএসবিএন টেমপ্লেট যোগ
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
শাহেদের ওটা কত বড়’ জিনিয়া যেন মনে করেই শিউরে উঠল। ওদের কথা বলতে দেখে ওদের আরেক বান্ধবী নীলা এগিয়ে এল। ‘কিরে ব্রেক টাইমে তোরা এখানে বসে কি করছিস?’ নীলা বলে উঠলো। ‘এইতো, দেখ জিনিয়া দাবি করছে ওর বয়ফ্রেন্ড নাকি সেদিন ওকে ইয়া বড় এক ড্রিল মেশিন দিয়ে ওকে ড্রিল করেছে’ নিশি হাসতে হাসতে বলল। ‘তাই বুঝি জিনু মনি? সবাই তো নিজের BF এরটা বড়ই বলে, তবে কালই চল একটা পেন্সিল নিয়ে তোর জানের ওটা মেপে আসি, কি বলিস নিশি?’ নিশি আর নীলা একসাথে হাসতে লাগল আর জিনিয়া কটমট চোখে ওদের দিকে তাকিয়ে রইল।
[[চিত্র:Oriental Seminary.jpg|right|thumb|200px|ওরিয়েন্টাল সেমিনারি]]


ওরা তিনজনই ম্যাপল লীফে A levels এ পড়ে। সেই প্লে গ্রুপ থেকেই ওরা একজন আরেকজনের প্রানের বান্ধবী। নিশি ওদের দুজনের মধ্যে একটু চাপা স্বভাবের, সাধারনত ইংলিশ মিডিয়ামের মেয়েরা যেমন একটু উগ্র স্বভাবের হয় সেরকম নয়। নীলা আর জিনিয়া এরই মধ্যে কয়েকটা ছেলের সাথে চুদাচুদি কমপ্লিট করে ফেললেও নিশি আজ পর্যন্ত কয়েকটা ছেলের সাথে কিস খাওয়া আর হাল্কা পাতলা টেপাটিপির বেশী আগাতে পারেনি। এই নিয়ে নিশি আর ওর বান্ধবীদের মধ্যে প্রায়ই কথা কাটাকাটি হয়। ‘By the way’ একটু শান্ত হয়ে জিনিয়া বলল। ‘তোর সুমিতের খবর কি?’ ‘সুমিত? কোন সুমিত?’ নিশি একটু অপ্রস্তুত হয়ে বলে। ‘ওই যে সেকশন বি এর…’ ‘ওহ ওটাকে কে তো আমি সেদিনই dump করলাম। জানিস শয়তানটা আমাদের first date এর দিনই KFC তে আমার ঘাড়ে হাত রাখার ছলে আমার nipples এ হাত দিয়েছিল’। ‘এটা আর এমন কি ছেলে মানুষ দিতেই পারে তাই বলে একেবারে dump করে ফেলতে হবে নাকি’ নীলা বলে উঠল।
'''ওরিয়েন্টাল সেমিনারি''' [[কলকাতা]]র একটি প্রাচীন ঐতিহ্যবাহী বিদ্যালয়। ১৮২৯ সালে শিক্ষাবিদ গৌরমোহন আঢ্য সেযুগের এই প্রথম সারির বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠা করেন। কেবল মাত্র হিন্দু ছেলেরাই এখানে পঠনপাঠনের সুযোগ পেত।<ref>[[David Kopf|Kopf, David]], ''The Brahmo Samaj and the Shaping of the Modern Indian Mind'', p. 49, Princeton University Press.</ref> ওরিয়েন্টাল সেমিনারি ছিল ভারতের প্রথম সম্পূর্ণরূপে ব্যক্তিগত উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত ও পরিচালিত স্কুল। কারণ, [[হিন্দু স্কুল, কলকাতা|হিন্দু স্কুল]]কেও সেই সময় কিছু সরকারি নিয়মনীতি মেনে চলতে হত, যা ওরিয়েন্টাল সেমিনারির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য ছিল না।<ref name = "Telegraph">{{ওয়েব উদ্ধৃতি | url = http://www.telegraphindia.com/1060113/asp/calcutta/story_5716626.asp | title = Pages from past lessons | accessdate = 2007-05-04 | last = Roy | first = Subhajoy | work = | publisher = The Telegraph, 13 January 2006 }}</ref> সেই যুগে [[ইংরেজি]] শিখতে ছাত্রদের মিশনারি স্কুলগুলিতে ভর্তি হতে হত। সেই সব স্কুলে তারা যে শিক্ষা পেত তা ছিল ধর্মাশ্রয়ী শিক্ষা। গৌরমোহন আঢ্য কোনো প্রকার ধর্মীয় প্রভাব ব্যতিরেকে ছাত্রদের ইংরেজি শিক্ষায় শিক্ষিত করে তোলার উদ্দেশ্যেই এই বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন।<ref name = "Bose147">Sengupta, Subodh Chandra and Bose, Anjali (editors), 1976/1998, ''Sansad Bangali Charitabhidhan'' (Biographical dictionary) Vol I, {{Bn icon}}, p. 147, {{আইএসবিএন|81-85626-65-0}}</ref> উল্লেখ্য এই যুগে ঐতিহ্যশালী [[সংস্কৃত]] ও [[ফার্সি ভাষা|ফার্সি]] শিক্ষা তার পূর্বগৌরব হারিয়েছিল।
‘ইশ! শখ কত! আমি তো আর তোদের মত সারাক্ষন সেক্স এর জন্য পাগল হয়ে থাকি না। এসব ফালতু ছেলেকে আমি থোরাইcare করি আমার first time হবে very special কারো সাথে’। ‘হুম….না জানি কত সাল পরে তোর সেই জন আসবে। ক্লাসের সব ছেলে তোর জন্য পাগল তাও তুই যে কি করিস বুঝি না’, বলল নীলা ‘তারপর রাফির খবর কি? এখনো কোন মেয়ে ওর মন গলাতে পারল না?’ ‘কি জানি, ও এতই লাজুক যে ইদানিং আমার সামনে আসতেও কেমন যেন করে, মেয়েদের সাথে কথা বলবে কি!’ ‘ইশ! তোকে না বলে পারছি নারে নিশি তোর ভাইটা এত সেক্সী, সেদিন তোর বাসায় খালি গায়ে ওকে দেখে তো আমারpussy ভিজে যাওয়ার অবস্থা’ ‘ধ্যাত, তোর মুখে কি কোন কথা আটকায় নারে নীলা? কি বলছিস এসব?’ নিশি বিরক্ত হয়ে বলল।‘মাইরি বলছি নিশি, আমি যদি রাফির বোন হতাম ও আর আমি মিলে কত কিছু যে করতাম আর তুই…’ নীলা কৃত্রিম দীর্ঘশ্বাস ফেলে। ‘হয়েছে হয়েছে, তোর সিটে যা, ওই বেল বাজল বলে, শামীমা মিস যেই কড়া তোকে সিট এর বাইরে দেখলে না জানি কিdetention দেয়’ নীলা তড়িঘড়ি করে ওর সিটে ফিরে গেল। রাফি নিশির বড় ভাই। নিশির থেকে দুইবছরের বড় হলেও ও নিশির থেকেও লাজুক।
এমনকি ইংলিশ মিডিয়ামে পড়েও আজ পর্যন্ত কোন মেয়ের সাথে ওর স্বাভাবিক বন্ধুত্বও হয়নি। নিশির ভাই প্রায় সব কিছুইতেই নিশির চেয়ে এগিয়ে। বুয়েটে ওর ইয়ারের সবচেয়ে ব্রাইট স্টুডেন্ট হওয়া ছাড়াও, নিয়মিত জিম করে, টেনিস খেলে এমনকি তার নিজের একটা ব্যান্ড ও আছে। শুধু মেয়েদের সামনে গেলেই ও কেমন যেন হয়ে যায়। বড় হওয়ার পর থেকে নিশি কখনোই ওর ভাইয়ের দিকে অন্যরকম দৃষ্টি নিয়ে তাকায়নি কিন্ত আজ ঘরে ফিরে নিজের রুমে যাওয়ার সময় যখন ওর ভাইয়ের সাথে দেখা হল ও আজ ভাল করে ওর


== বিদ্যালয় ==
== বিদ্যালয় ==

০৮:১১, ৩০ আগস্ট ২০১৮ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

শাহেদের ওটা কত বড়’ জিনিয়া যেন মনে করেই শিউরে উঠল। ওদের কথা বলতে দেখে ওদের আরেক বান্ধবী নীলা এগিয়ে এল। ‘কিরে ব্রেক টাইমে তোরা এখানে বসে কি করছিস?’ নীলা বলে উঠলো। ‘এইতো, দেখ জিনিয়া দাবি করছে ওর বয়ফ্রেন্ড নাকি সেদিন ওকে ইয়া বড় এক ড্রিল মেশিন দিয়ে ওকে ড্রিল করেছে’ নিশি হাসতে হাসতে বলল। ‘তাই বুঝি জিনু মনি? সবাই তো নিজের BF এরটা বড়ই বলে, তবে কালই চল একটা পেন্সিল নিয়ে তোর জানের ওটা মেপে আসি, কি বলিস নিশি?’ নিশি আর নীলা একসাথে হাসতে লাগল আর জিনিয়া কটমট চোখে ওদের দিকে তাকিয়ে রইল।


ওরা তিনজনই ম্যাপল লীফে A levels এ পড়ে। সেই প্লে গ্রুপ থেকেই ওরা একজন আরেকজনের প্রানের বান্ধবী। নিশি ওদের দুজনের মধ্যে একটু চাপা স্বভাবের, সাধারনত ইংলিশ মিডিয়ামের মেয়েরা যেমন একটু উগ্র স্বভাবের হয় সেরকম নয়। নীলা আর জিনিয়া এরই মধ্যে কয়েকটা ছেলের সাথে চুদাচুদি কমপ্লিট করে ফেললেও নিশি আজ পর্যন্ত কয়েকটা ছেলের সাথে কিস খাওয়া আর হাল্কা পাতলা টেপাটিপির বেশী আগাতে পারেনি। এই নিয়ে নিশি আর ওর বান্ধবীদের মধ্যে প্রায়ই কথা কাটাকাটি হয়। ‘By the way’ একটু শান্ত হয়ে জিনিয়া বলল। ‘তোর সুমিতের খবর কি?’ ‘সুমিত? কোন সুমিত?’ নিশি একটু অপ্রস্তুত হয়ে বলে। ‘ওই যে সেকশন বি এর…’ ‘ওহ ওটাকে কে তো আমি সেদিনই dump করলাম। জানিস শয়তানটা আমাদের first date এর দিনই KFC তে আমার ঘাড়ে হাত রাখার ছলে আমার nipples এ হাত দিয়েছিল’। ‘এটা আর এমন কি ছেলে মানুষ দিতেই পারে তাই বলে একেবারে dump করে ফেলতে হবে নাকি’ নীলা বলে উঠল। ‘ইশ! শখ কত! আমি তো আর তোদের মত সারাক্ষন সেক্স এর জন্য পাগল হয়ে থাকি না। এসব ফালতু ছেলেকে আমি থোরাইcare করি আমার first time হবে very special কারো সাথে’। ‘হুম….না জানি কত সাল পরে তোর সেই জন আসবে। ক্লাসের সব ছেলে তোর জন্য পাগল তাও তুই যে কি করিস বুঝি না’, বলল নীলা ‘তারপর রাফির খবর কি? এখনো কোন মেয়ে ওর মন গলাতে পারল না?’ ‘কি জানি, ও এতই লাজুক যে ইদানিং আমার সামনে আসতেও কেমন যেন করে, মেয়েদের সাথে কথা বলবে কি!’ ‘ইশ! তোকে না বলে পারছি নারে নিশি তোর ভাইটা এত সেক্সী, সেদিন তোর বাসায় খালি গায়ে ওকে দেখে তো আমারpussy ভিজে যাওয়ার অবস্থা’ ‘ধ্যাত, তোর মুখে কি কোন কথা আটকায় নারে নীলা? কি বলছিস এসব?’ নিশি বিরক্ত হয়ে বলল।‘মাইরি বলছি নিশি, আমি যদি রাফির বোন হতাম ও আর আমি মিলে কত কিছু যে করতাম আর তুই…’ নীলা কৃত্রিম দীর্ঘশ্বাস ফেলে। ‘হয়েছে হয়েছে, তোর সিটে যা, ওই বেল বাজল বলে, শামীমা মিস যেই কড়া তোকে সিট এর বাইরে দেখলে না জানি কিdetention দেয়’ নীলা তড়িঘড়ি করে ওর সিটে ফিরে গেল। রাফি নিশির বড় ভাই। নিশির থেকে দুইবছরের বড় হলেও ও নিশির থেকেও লাজুক। এমনকি ইংলিশ মিডিয়ামে পড়েও আজ পর্যন্ত কোন মেয়ের সাথে ওর স্বাভাবিক বন্ধুত্বও হয়নি। নিশির ভাই প্রায় সব কিছুইতেই নিশির চেয়ে এগিয়ে। বুয়েটে ওর ইয়ারের সবচেয়ে ব্রাইট স্টুডেন্ট হওয়া ছাড়াও, নিয়মিত জিম করে, টেনিস খেলে এমনকি তার নিজের একটা ব্যান্ড ও আছে। শুধু মেয়েদের সামনে গেলেই ও কেমন যেন হয়ে যায়। বড় হওয়ার পর থেকে নিশি কখনোই ওর ভাইয়ের দিকে অন্যরকম দৃষ্টি নিয়ে তাকায়নি কিন্ত আজ ঘরে ফিরে নিজের রুমে যাওয়ার সময় যখন ওর ভাইয়ের সাথে দেখা হল ও আজ ভাল করে ওর

বিদ্যালয়

প্রথমে বেঁশোহাটা অঞ্চলে এই বিদ্যালয়টি অবস্থিত ছিল। পরে তা জোড়াসাঁকোয় রবীন্দ্র সরণির (তৎকালীন চিৎপুর রোড; তবে চিৎপুরে নয়) বর্তমান ঠিকানায় উঠে আসে। ১৮১৪ সালে বাংলার তদনীন্তন গভর্নর লর্ড কার্মিকল এই বিদ্যালয়ের উদ্বোধন করেন। সেই সময় এই বিদ্যালয়ের মাসিক বেতন ছিল ৩ টাকা। হিন্দু স্কুলের মাসিক বেতন ৫ টাকা হওয়ার দরুন ওরিয়েন্টাল সেমিনারি সেই সময় অধিক সংখ্যক ছাত্র টানতে সক্ষম হয়।[১]

১৮৩৬ সালে শিশুদের জন্য প্রাতঃকালীন বিভাগটি চালু হয়। ১৮৩৯ সালে বাংলা ভাষাকে শিক্ষার একটি মাধ্যম হিসেবে গ্রহণ করা হয়। জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পাওয়ায় চিৎপুর, দক্ষিণ কলকাতা ও বেলঘড়িয়া অঞ্চলেও এই বিদ্যালয়ের শাখা স্থাপিত হয়। ১৯৩৪ সালে ওরিয়েন্টাল সেমিনারিতে ছাত্র ও ছাত্রীদের সহশিক্ষাপ্রথা চালু হয়। মার্টিন বার্ন নির্মিত মূল বিদ্যালয় ভবনটি ১৯৯৯ সালে হেরিটেজ বিল্ডিং বা ঐতিহ্য ভবন ঘোষিত হয়।[১]

১৯০৭ সাল থেকে ১৯২২ সাল পর্যন্ত আশুতোষ মুখোপাধ্যায় এই বিদ্যালয়ের পরিচালন সমিতির সভাপতি ছিলেন। ১৯২৬ সালে এই পদে বৃত হন অ্যানি বেসান্ত[১] ২০০৫ সালে বিদ্যালয়ের ১৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত হয়।[২]

প্রতিষ্ঠাতা ও শিক্ষকগণ

গৌরমোহন আঢ্য (২০ জানুয়ারি, ১৮০৫ – ১৩ মার্চ ১৮৪৬) কোনো প্রকার সরকারি সাহায্য ছাড়াই এই বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করতে এবং মেধাবী ছাত্রদের এই বিদ্যালয়ের প্রতি আকর্ষিত করতে সমর্থ হয়েছিলেন। বিদ্যালয়ের শিক্ষক নির্বাচনের ব্যাপারেও তিনি যথেষ্ট সতর্ক ছিলেন। জুনিয়র ক্লাসের জন্য তিনি ইউরেশিয়ানদের শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ করতেন। বাঙালি শিক্ষকদের নিয়োগ করতেন ইন্টারমিডিয়েট ক্লাসের জন্য এবং উচ্চতর শ্রেণির জন্য তিনি উচ্চশিক্ষিত বাঙালি ও ইংরেজদের শিক্ষক রূপে নিয়োগ করতেন। একবার শিক্ষকের সন্ধানে শ্রীরামপুর গিয়ে ফেরার পথে হুগলি নদীতে এক নৌকা-দুর্ঘটনায় তাঁর মৃত্যু ঘটে।[৩]

বিশিষ্ট শেকসপিয়রবিদ ক্যাপ্টেন ডি. এল. রিচার্ডসন কিছুকাল এই বিদ্যালয়ে ইংরেজির শিক্ষকতা করেছিলেন।[১]

বিশিষ্ট প্রাক্তনী

ওরিয়েন্টাল সেমিনারি ছিল রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রথম বিদ্যালয়। এই বিদ্যালয়ের প্রথম অভিজ্ঞতা থেকেই শিশু রবীন্দ্রনাথের মনে শিক্ষক হওয়ার বাসনা জেগে ওঠে। এই সময় তিনি একটি বেত হাতে জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়ির বিরাট বারান্দার রেলিংগুলিকে পড়িয়ে বেড়াতেন।[৪]

অন্যান্য বিশিষ্ট প্রাক্তনীদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন: কৃষ্টদাস পাল, কৈলাসচন্দ্র বসু, গিরিশচন্দ্র ঘোষ, উমেশচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়, স্যার গুরুদাস বন্দ্যোপাধ্যায়অক্ষয়কুমার দত্ত[৩]

তথ্যসূত্র

  1. উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; Telegraph নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি
  2. "Buddha woe over English"। The Telegraph, 20 February 2005। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৫-০৪ 
  3. উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; Bose147 নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি
  4. ব্যানার্জি, হিরান্ময়, ঠাকুরবাড়ির কথা, (বাংলা), পৃ. ১২৪, শিশু সাহিত্য সাংসদ