স্বামী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্য থাকল এর পরিচালককে জানান।
Salim Khandoker (আলোচনা | অবদান)
বানান ঠিক করা হয়েছে, ব্যাকরণ ঠিক করা হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
৭ নং লাইন: ৭ নং লাইন:
বিষমকামী বিবাহে, স্বামী সাধারণত পরিবারের প্রধান হয়ে থাকেন এবং তাকেই পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
বিষমকামী বিবাহে, স্বামী সাধারণত পরিবারের প্রধান হয়ে থাকেন এবং তাকেই পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি হিসেবে বিবেচনা করা হয়।


একজন [[পুরুষ]] যদি আইনগতভাবে স্ত্রীর কাছ থেকে আলাদা হয়ে যায় বা তার [[স্ত্রী]] মারা যায় তখন সে পুরুষ কযেকটি নামে ডাকা হয়। যদি কোন স্ত্রী মারা যায় তাহলে ঐ পুরুষকে [[বিপত্নীক]] বলা হয় এবং কোন পুরষ যদি আইনসত উপায়ে স্ত্রীর সাথে [[বিবাহবিচ্ছেদ]] ঘটে তাহলে সে পুরুষকে প্রাক্তন স্বামী বলা হয়। বর্তমান সমাজে স্বামীকে পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি হিসেবে বিবেচনা করা হয় না, বিশেষকরে যদি তার স্ত্রীর একাধিক পেশার সাথে জড়িত থাকে। এইসব ক্ষেত্রে, যদি বিবাহিত দম্পতির সন্তানাদি থাকে তাহলে স্বামীকে গৃহে অবস্থানকারী পিতা হিসেবে বিবেচনা করা কোন অস্বাভাবিক ব্যাপার না।
একজন [[পুরুষ]] যদি আইনগতভাবে স্ত্রীর কাছ থেকে আলাদা হয়ে যায় বা তার [[স্ত্রী]] মারা যায় তখন সে পুরুষকে কয়েকটি নামে ডাকা হয়। যদি কোন স্ত্রী মারা যায় তাহলে ঐ পুরুষকে [[বিপত্নীক]] বলা হয় এবং কোন পুরষের যদি আইনসঙ্গত উপায়ে স্ত্রীর সাথে [[বিবাহবিচ্ছেদ]] ঘটে তাহলে সে পুরুষকে প্রাক্তন স্বামী বলা হয়। বর্তমান সমাজে স্বামীকে পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি হিসেবে বিবেচনা করা হয় না, বিশেষকরে যদি তার স্ত্রীর একাধিক পেশার সাথে জড়িত থাকে। এইসব ক্ষেত্রে, যদি বিবাহিত দম্পতির সন্তানাদি থাকে তাহলে স্বামীকে গৃহে অবস্থানকারী পিতা হিসেবে বিবেচনা করা কোন অস্বাভাবিক ব্যাপার না।


==উৎস ও ব্যুৎপত্তি==
==উৎস ও ব্যুৎপত্তি==

১৬:০০, ২৯ আগস্ট ২০১৮ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

একজন স্বামী হলেন বৈবাহিক সম্পর্কের পুরষ। একজন স্বামীর স্ত্রী ও অন্যান্যের উপর অধিকার এবং বিধি নিষেধ এবং তার অবস্থান সমাজ, সংস্কৃতি এবং সময়ের পরিক্রমা অনুযায়ী বিভিন্ন হতে পারে।

একগামী ব্যবস্থায়, একটি বৈবাহিক জীবনে শুধুমাত্র একজন স্ত্রী এবং একজন স্বামী থাকবে। এটি আইন দ্বার জারি করা হয়েছে যা একাধিক পত্নী গ্রহণ থেকে পুরুষকে বিরত রাখে। বহুগামী ব্যবস্থায়, একজন পুরুষ একাধিক স্ত্রীর সাথে বৈবাহিক সর্ম্পকে জড়াতে পারেন।

বিষমকামী বিবাহে, স্বামী সাধারণত পরিবারের প্রধান হয়ে থাকেন এবং তাকেই পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি হিসেবে বিবেচনা করা হয়।

একজন পুরুষ যদি আইনগতভাবে স্ত্রীর কাছ থেকে আলাদা হয়ে যায় বা তার স্ত্রী মারা যায় তখন সে পুরুষকে কয়েকটি নামে ডাকা হয়। যদি কোন স্ত্রী মারা যায় তাহলে ঐ পুরুষকে বিপত্নীক বলা হয় এবং কোন পুরষের যদি আইনসঙ্গত উপায়ে স্ত্রীর সাথে বিবাহবিচ্ছেদ ঘটে তাহলে সে পুরুষকে প্রাক্তন স্বামী বলা হয়। বর্তমান সমাজে স্বামীকে পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি হিসেবে বিবেচনা করা হয় না, বিশেষকরে যদি তার স্ত্রীর একাধিক পেশার সাথে জড়িত থাকে। এইসব ক্ষেত্রে, যদি বিবাহিত দম্পতির সন্তানাদি থাকে তাহলে স্বামীকে গৃহে অবস্থানকারী পিতা হিসেবে বিবেচনা করা কোন অস্বাভাবিক ব্যাপার না।

উৎস ও ব্যুৎপত্তি

সম্পর্কিত শব্দ

তথ্যসূত্র