একুশে টেলিভিশন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Salim Khandoker (আলোচনা | অবদান)
ব্যাকরণ ঠিক করা হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
৩৪ নং লাইন: ৩৪ নং লাইন:
}}
}}
[[চিত্র:Headquarters of Ekushey Television, Kawran Bazar, Dhaka.jpg|right|thumb| একুশে টেলিভিশনের সদর দপ্তর, কাওরান বাজার ঢাকা]]
[[চিত্র:Headquarters of Ekushey Television, Kawran Bazar, Dhaka.jpg|right|thumb| একুশে টেলিভিশনের সদর দপ্তর, কাওরান বাজার ঢাকা]]
'''একুশে টেলিভিশন''' বা '''ইটিভি''' বাংলাদেশের একটি বেসরকারি টেলিভিশন সম্প্রচার কেন্দ্র। ২০০০ সালের ১৪ই এপ্রিল এটি সম্প্রচার কার্যক্রম শুরু করে। প্রথমদিকে এটি উন্মুক্ত টেরিষ্টোরিয়াল টেলিভিশন কেন্দ্র হিসেবে সম্প্রচার শুরু করে। টিভি চ্যানেলটির খবরে নতুনত্ব ও অভিনবত্ব থাকার কারণে দর্শকদের কাছে বিপুল জনপ্রিয়তা লাভ করে। শুরুতে টিভি চ্যানেলটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ছিলেন [[সাইমন ড্রিং]] এবং বার্তা প্রধান ও পরিচালক ছিলেন [[মিশুক মুনীর]]।<ref>[http://news.bbc.co.uk/1/hi/world/south_asia/2289982.stm BBC News]</ref> টিভি সাংবাদিক হিসেবে জ ই মামুন, মুন্নী সাহা, সামিয়া জামান, সামিয়া রহমান প্রমুখ জনপ্রিয়তা অর্জন লাভ করেন।
'''একুশে টেলিভিশন''' বা '''ইটিভি''' বাংলাদেশের একটি বেসরকারি টেলিভিশন সম্প্রচার কেন্দ্র। ২০০০ সালের ১৪ই এপ্রিল এটি সম্প্রচার কার্যক্রম শুরু করে। প্রথমদিকে এটি উন্মুক্ত টেরিষ্টোরিয়াল টেলিভিশন কেন্দ্র হিসেবে সম্প্রচার শুরু করে। টিভি চ্যানেলটির খবরে নতুনত্ব ও অভিনবত্ব থাকার কারণে দর্শকদের কাছে বিপুল জনপ্রিয়তা লাভ করে। শুরুতে টিভি চ্যানেলটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ছিলেন [[সাইমন ড্রিং]] এবং বার্তা প্রধান ও পরিচালক ছিলেন [[মিশুক মুনীর]]।<ref>[http://news.bbc.co.uk/1/hi/world/south_asia/2289982.stm BBC News]</ref> টিভি সাংবাদিক হিসেবে জ ই মামুন, মুন্নী সাহা, সামিয়া জামান, সামিয়া রহমান প্রমুখ জনপ্রিয়তা অর্জন করেন।


২০০২ সালের ২৯শে আগস্ট টিভি কেন্দ্রটি সম্প্রচার আইন লঙ্ঘনজনিত মামলার কারণে বন্ধ করে দেয়া হয়। পরবর্তীতে ২০০৫ সালের ১৪ই এপ্রিল পুণরায় সম্প্রচারের অনুমতি লাভ করলেও উন্মুক্ত সম্প্রচার ক্ষমতা বিলোপ করা হয়। ২০০৭ সালের ২৯শে মার্চ থেকে টিভি কেন্দ্রটি বর্তমানে পূর্ণাঙ্গভাবে তাদের সম্প্রচার কার্যক্রম চালাচ্ছে।<ref name="Daily Star">[http://www.thedailystar.net/2006/12/02/d6120201159.htm Daily Star]</ref> টেলিভিশন চ্যানেলটির বর্তমান চেয়ারম্যান হিসেবে রয়েছেন - মোঃ সাইফুল আলম ও অনুষ্ঠান পরিচালক আতিকুল ইসলাম খান।<ref name="Daily Star"/>
২০০২ সালের ২৯শে আগস্ট টিভি কেন্দ্রটি সম্প্রচার আইন লঙ্ঘনজনিত মামলার কারণে বন্ধ করে দেয়া হয়। পরবর্তীতে ২০০৫ সালের ১৪ই এপ্রিল পুণরায় সম্প্রচারের অনুমতি লাভ করলেও উন্মুক্ত সম্প্রচার ক্ষমতা বিলোপ করা হয়। ২০০৭ সালের ২৯শে মার্চ থেকে টিভি কেন্দ্রটি বর্তমানে পূর্ণাঙ্গভাবে তাদের সম্প্রচার কার্যক্রম চালাচ্ছে।<ref name="Daily Star">[http://www.thedailystar.net/2006/12/02/d6120201159.htm Daily Star]</ref> টেলিভিশন চ্যানেলটির বর্তমান চেয়ারম্যান হিসেবে রয়েছেন - মোঃ সাইফুল আলম ও অনুষ্ঠান পরিচালক আতিকুল ইসলাম খান।<ref name="Daily Star"/>

০২:৪৪, ২৯ আগস্ট ২০১৮ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

একুশে টেলিভিশন
ধরনবেসরকারি টেলিভিশন
শিল্পসম্প্রচার
প্রতিষ্ঠাকাল১৪ এপ্রিল ২০০০ (2000-04-14)
সদরদপ্তর,
বাংলাদেশ
বাণিজ্য অঞ্চল
জাতীয়
প্রধান ব্যক্তি
মোঃ সাইফুল আলম (চেয়ারম্যান)
পরিষেবাসমূহটেলিভিশন
ওয়েবসাইটekushey-tv.com
একুশে টেলিভিশনের সদর দপ্তর, কাওরান বাজার ঢাকা

একুশে টেলিভিশন বা ইটিভি বাংলাদেশের একটি বেসরকারি টেলিভিশন সম্প্রচার কেন্দ্র। ২০০০ সালের ১৪ই এপ্রিল এটি সম্প্রচার কার্যক্রম শুরু করে। প্রথমদিকে এটি উন্মুক্ত টেরিষ্টোরিয়াল টেলিভিশন কেন্দ্র হিসেবে সম্প্রচার শুরু করে। টিভি চ্যানেলটির খবরে নতুনত্ব ও অভিনবত্ব থাকার কারণে দর্শকদের কাছে বিপুল জনপ্রিয়তা লাভ করে। শুরুতে টিভি চ্যানেলটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ছিলেন সাইমন ড্রিং এবং বার্তা প্রধান ও পরিচালক ছিলেন মিশুক মুনীর[১] টিভি সাংবাদিক হিসেবে জ ই মামুন, মুন্নী সাহা, সামিয়া জামান, সামিয়া রহমান প্রমুখ জনপ্রিয়তা অর্জন করেন।

২০০২ সালের ২৯শে আগস্ট টিভি কেন্দ্রটি সম্প্রচার আইন লঙ্ঘনজনিত মামলার কারণে বন্ধ করে দেয়া হয়। পরবর্তীতে ২০০৫ সালের ১৪ই এপ্রিল পুণরায় সম্প্রচারের অনুমতি লাভ করলেও উন্মুক্ত সম্প্রচার ক্ষমতা বিলোপ করা হয়। ২০০৭ সালের ২৯শে মার্চ থেকে টিভি কেন্দ্রটি বর্তমানে পূর্ণাঙ্গভাবে তাদের সম্প্রচার কার্যক্রম চালাচ্ছে।[২] টেলিভিশন চ্যানেলটির বর্তমান চেয়ারম্যান হিসেবে রয়েছেন - মোঃ সাইফুল আলম ও অনুষ্ঠান পরিচালক আতিকুল ইসলাম খান।[২]

সদর দপ্তর

বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার কাওরান বাজারের জাহাঙ্গীর টাওয়ারে এর সদর দপ্তর ও ষ্টুডিও অবস্থিত।

অনুষ্ঠানসমূহ

  • টক শো: একুশের রাত
  • লাইভ কনসার্ট
  • ছোটদের খবর: মুক্ত খবর
  • সীমান্তের সুলতান
  • খবর
  • খবর বিশ্লেষণ: দেশ জুড়ে, ক্রাইম ওয়াচ
  • বিশেষায়িত টক শো: শেয়ারবাজার, শিশু স্বাস্থ্য, একুশের দুপুর

সাইমন ড্রিং

১৯৯৭ সালে একুশে'র ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে সাইমন ড্রিং গুরুদায়িত্ব পালন করেন। তার সহযাত্রি হিসেবে ছিলেন বাংলাদেশের বিশিষ্ট সাংবাদিক মিশুক মুনীর | ২০০২ সালে একুশে টেলিভিশন কর্তৃপক্ষ বাংলাদেশে প্রচলিত সম্প্রচার আইন লঙ্ঘনজনিত কারণে তাদের সম্প্রচার কার্যক্রম বন্ধ করতে বাধ্য হয়। পরবর্তীতে সরকার কর্তৃক তিনি এবং তাঁর সহযোগী তিনজন নির্বাহী পরিচালক প্রতারণা ও জালিয়াতির অভিযোগে অভিযুক্ত হন।[৩]

আরও দেখুন

তথ্যসূত্র

বহিঃসংযোগ