লুডভিগ ফান বেটহোফেন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
অ রোবট যোগ করছে: gan:貝多芬 |
অ উইকিমিডিয়া কমন্সে |
||
১৬ নং লাইন: | ১৬ নং লাইন: | ||
বেইটোভেনের জন্ম জার্মানির বন শহরে। তরুণ বয়সে তিনি সেখান থেকে অস্ট্রিয়ার ভিয়েনায় চলে আসেন ও সেখানেই বাকী জীবন কাটান। এখানে তিনি [[ইয়োসেফ হেইডন]]-এর অধীনে দীক্ষা নেন এবং শিঘ্রই অসামান্যকৌশলী পিয়ানোবাদক হিসেবে খ্যাতিলাভ করেন। বয়স ত্রিশ ছোঁয়ার আগেই তিনি ধীরে ধীরে তাঁর শ্রবণশক্তি হারাতে থাকেন, কিন্তু এই ব্যক্তিগত বিপর্যয়ের মাঝেও তিনি বিশ্বকে বহুদিন ধরে অসাধারণ সব "মাস্টারপিস" উপহার দিয়ে যান। বেইটোভেন ছিলেন প্রথম "ফ্রি-ল্যান্স" সুরকারদের একজন — তিনি ভাড়ায় কনসার্ট পরিচালনা করতেন, তাঁর সুর প্রকাশকদের কাছে বিক্রি করতেন ও কিছু সহৃদয় ধনীর কাছ থেকে ভাতা পেতেন — গির্জা বা কোন রাজকীয় সভায় স্থায়ী চাকরি করা তাঁর স্বভাবে ছিল না। |
বেইটোভেনের জন্ম জার্মানির বন শহরে। তরুণ বয়সে তিনি সেখান থেকে অস্ট্রিয়ার ভিয়েনায় চলে আসেন ও সেখানেই বাকী জীবন কাটান। এখানে তিনি [[ইয়োসেফ হেইডন]]-এর অধীনে দীক্ষা নেন এবং শিঘ্রই অসামান্যকৌশলী পিয়ানোবাদক হিসেবে খ্যাতিলাভ করেন। বয়স ত্রিশ ছোঁয়ার আগেই তিনি ধীরে ধীরে তাঁর শ্রবণশক্তি হারাতে থাকেন, কিন্তু এই ব্যক্তিগত বিপর্যয়ের মাঝেও তিনি বিশ্বকে বহুদিন ধরে অসাধারণ সব "মাস্টারপিস" উপহার দিয়ে যান। বেইটোভেন ছিলেন প্রথম "ফ্রি-ল্যান্স" সুরকারদের একজন — তিনি ভাড়ায় কনসার্ট পরিচালনা করতেন, তাঁর সুর প্রকাশকদের কাছে বিক্রি করতেন ও কিছু সহৃদয় ধনীর কাছ থেকে ভাতা পেতেন — গির্জা বা কোন রাজকীয় সভায় স্থায়ী চাকরি করা তাঁর স্বভাবে ছিল না। |
||
{{Commons|Ludwig van Beethoven}} |
|||
{{অসম্পূর্ণ}} |
{{অসম্পূর্ণ}} |
||
[[category:১৭৭০-এ জন্ম]] |
[[category:১৭৭০-এ জন্ম]] |
১৩:০৩, ৬ জুন ২০০৮ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
লুডভিগ ফান বেটহোফেন |
---|
লুডউইগ ভ্যান বেইটোভেন (ডিসেম্বর ১৭, ১৭৭০ – মার্চ ২৬, ১৮২৭) একজন জার্মান সুরকার এবং পিয়ানো বাদক। তাঁকে সর্বকালের শ্রেষ্ঠ সুরকারদের একজন মনে করা হয়। তিনি পাশ্চাত্য সঙ্গীতের ক্লাসিকাল ও রোমান্টিক যুগের অন্তর্বর্তীকালীন সময়ের প্রভাবশালী ব্যক্তিত্ব। তাঁর খ্যাতি ও প্রতিভা পরবর্তী প্রজন্মের সুরকার, সঙ্গীতজ্ঞ ও শ্রোতাদের অনুপ্রাণিত করেছে।
বেইটোভেনের জন্ম জার্মানির বন শহরে। তরুণ বয়সে তিনি সেখান থেকে অস্ট্রিয়ার ভিয়েনায় চলে আসেন ও সেখানেই বাকী জীবন কাটান। এখানে তিনি ইয়োসেফ হেইডন-এর অধীনে দীক্ষা নেন এবং শিঘ্রই অসামান্যকৌশলী পিয়ানোবাদক হিসেবে খ্যাতিলাভ করেন। বয়স ত্রিশ ছোঁয়ার আগেই তিনি ধীরে ধীরে তাঁর শ্রবণশক্তি হারাতে থাকেন, কিন্তু এই ব্যক্তিগত বিপর্যয়ের মাঝেও তিনি বিশ্বকে বহুদিন ধরে অসাধারণ সব "মাস্টারপিস" উপহার দিয়ে যান। বেইটোভেন ছিলেন প্রথম "ফ্রি-ল্যান্স" সুরকারদের একজন — তিনি ভাড়ায় কনসার্ট পরিচালনা করতেন, তাঁর সুর প্রকাশকদের কাছে বিক্রি করতেন ও কিছু সহৃদয় ধনীর কাছ থেকে ভাতা পেতেন — গির্জা বা কোন রাজকীয় সভায় স্থায়ী চাকরি করা তাঁর স্বভাবে ছিল না।
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |