নিচিরেন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
৩ নং লাইন: | ৩ নং লাইন: | ||
নিচিরেন লোটাস সুত্রর প্রতি তাঁর প্রগাঢ় ভক্তির জন্য সুপরিচিত। তিনি লোটাস সূত্রকে শাক্যমুনি বুদ্ধর চূড়ান্ত শিক্ষা এবং বোধিলাভের একটি স্বতন্ত্র উপায় বলে দাবি করেন। তিনি বিশ্বাস করতেন যে, লোটাস সূত্র হল শাক্যমুনি বুদ্ধর কার্যকারণ সম্পর্কের নিয়ম ও কর্ম সংক্রান্ত সমস্ত উপদেশের সার। লোটাস সূত্রর ১৬ নং অধ্যায় 'তথাগতর জীবনকাল' (The Lifespan of the Thus Come One)-কে কেন্দ্র তিনি এর ব্যাখ্যা দিয়ে থাকেন , যেখানে তিনি উদ্ঘাটন করেছেন বর্তমানে সুত্রের পরবর্তী যুগে 'নাম-মিয়োহো-রেঙ্গে-কিয়ো' শব্দবন্ধটি ভজন করা হল সর্বোত্তম সাধনা। |
নিচিরেন লোটাস সুত্রর প্রতি তাঁর প্রগাঢ় ভক্তির জন্য সুপরিচিত। তিনি লোটাস সূত্রকে শাক্যমুনি বুদ্ধর চূড়ান্ত শিক্ষা এবং বোধিলাভের একটি স্বতন্ত্র উপায় বলে দাবি করেন। তিনি বিশ্বাস করতেন যে, লোটাস সূত্র হল শাক্যমুনি বুদ্ধর কার্যকারণ সম্পর্কের নিয়ম ও কর্ম সংক্রান্ত সমস্ত উপদেশের সার। লোটাস সূত্রর ১৬ নং অধ্যায় 'তথাগতর জীবনকাল' (The Lifespan of the Thus Come One)-কে কেন্দ্র তিনি এর ব্যাখ্যা দিয়ে থাকেন , যেখানে তিনি উদ্ঘাটন করেছেন বর্তমানে সুত্রের পরবর্তী যুগে 'নাম-মিয়োহো-রেঙ্গে-কিয়ো' শব্দবন্ধটি ভজন করা হল সর্বোত্তম সাধনা। |
||
নিচিরেন জোরালো দাবি করেছিলেন যে, 'নাম-মিয়োহো-রেঙ্গে-কিয়ো' ভজন করলে তৎকালীন সামাজিক ও প্রাকৃতিক দুর্যোগসমূহ দূর করে যাবে, কেন-না পবিত্র ভূমি (Pure Land), জেন, শিঙ্গন, রিৎসু এবং টেন্ডাই ধারাগুলি জাপানকে অতিপ্রাকৃতভাবে সুরক্ষা প্রদান করতে অপারগ। |
|||
[[বিষয়শ্রেণী:১২২২-এ জন্ম]] |
[[বিষয়শ্রেণী:১২২২-এ জন্ম]] |
০৮:৫৯, ১৪ জুলাই ২০১৮ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
এই নিবন্ধটি অত্যন্ত সংক্ষিপ্ত।(জুলাই ২০১৮) |
নিচিরেন (日蓮; ১৬ ফেব্রুয়ারি ১২২২ - ১৩ অক্টোবর ১২৮২) ছিলেন কামাকুরা আমলের (১১৮৫-১৩৩৩) একজন জাপানি বৌদ্ধ পণ্ডিত। জন্মকালে এনার নাম ছিল জেন-নিচি-মারো (善日麿)।
নিচিরেন লোটাস সুত্রর প্রতি তাঁর প্রগাঢ় ভক্তির জন্য সুপরিচিত। তিনি লোটাস সূত্রকে শাক্যমুনি বুদ্ধর চূড়ান্ত শিক্ষা এবং বোধিলাভের একটি স্বতন্ত্র উপায় বলে দাবি করেন। তিনি বিশ্বাস করতেন যে, লোটাস সূত্র হল শাক্যমুনি বুদ্ধর কার্যকারণ সম্পর্কের নিয়ম ও কর্ম সংক্রান্ত সমস্ত উপদেশের সার। লোটাস সূত্রর ১৬ নং অধ্যায় 'তথাগতর জীবনকাল' (The Lifespan of the Thus Come One)-কে কেন্দ্র তিনি এর ব্যাখ্যা দিয়ে থাকেন , যেখানে তিনি উদ্ঘাটন করেছেন বর্তমানে সুত্রের পরবর্তী যুগে 'নাম-মিয়োহো-রেঙ্গে-কিয়ো' শব্দবন্ধটি ভজন করা হল সর্বোত্তম সাধনা।
নিচিরেন জোরালো দাবি করেছিলেন যে, 'নাম-মিয়োহো-রেঙ্গে-কিয়ো' ভজন করলে তৎকালীন সামাজিক ও প্রাকৃতিক দুর্যোগসমূহ দূর করে যাবে, কেন-না পবিত্র ভূমি (Pure Land), জেন, শিঙ্গন, রিৎসু এবং টেন্ডাই ধারাগুলি জাপানকে অতিপ্রাকৃতভাবে সুরক্ষা প্রদান করতে অপারগ।