প্রবেশদ্বার:সাহিত্য: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
Sharat_Chandra_Chatterji.jpg কে চিত্র:Sarat_Chandra_Chattopadhyay.jpg দিয়ে প্রতিস্থাপন করা হয়েছে, কারণ: File renamed: নাম।
২৪ নং লাইন: ২৪ নং লাইন:
! style="background-color: orange" |'''বিশেষ জীবনী'''
! style="background-color: orange" |'''বিশেষ জীবনী'''
|-
|-
|! style="background-color: #CB4154"|[[File:Sharat Chandra Chatterji.jpg|left|100px]]শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় [[১৮৭৬]] সালের [[১৫ সেপ্টেম্বর]] [[হুগলী]] জেলার দেবানন্দপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা মতিলাল চট্টোপাধ্যায় ও মাতা ভুবনমোহিনী দেবী। তার মাতুলালয় ছিল হালিশহরে। তার মাতামহ ভাগলপুরের কাছারিতে কেরানীর কাজ করতেন। তিনি সেখানেই উপনিবিষ্ট হয়েছিলেন।
|! style="background-color: #CB4154"|[[File:Sarat Chandra Chattopadhyay.jpg|left|100px]]শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় [[১৮৭৬]] সালের [[১৫ সেপ্টেম্বর]] [[হুগলী]] জেলার দেবানন্দপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা মতিলাল চট্টোপাধ্যায় ও মাতা ভুবনমোহিনী দেবী। তার মাতুলালয় ছিল হালিশহরে। তার মাতামহ ভাগলপুরের কাছারিতে কেরানীর কাজ করতেন। তিনি সেখানেই উপনিবিষ্ট হয়েছিলেন।
মতিলাল লেখাপড়া শিখেছিলেন, চাকরিও করতেন। সংসারে বারংবার অর্থকষ্ট ঘটায় তিনি কন্যা-পুত্র-পত্নীকে নিয়ে [[ভাগলপুর|ভাগলপুরে]] শ্বশুরগোষ্ঠীর আশ্রয়ে গেলেন। সেখানে গিয়ে শরৎচন্দ্র তেজনারায়ণ জুবিলী কলেজিয়েট স্কুল থেকে [[১৮৯৪]] সালে এনট্রান্স পরীক্ষা পাস করে এফ.এ. ক্লাসে ভর্তি হন। [[১৮৯৬]] সালে অর্থাভাবে পড়াশুনায় ইস্তফা দিতে বাধ্য হন।
মতিলাল লেখাপড়া শিখেছিলেন, চাকরিও করতেন। সংসারে বারংবার অর্থকষ্ট ঘটায় তিনি কন্যা-পুত্র-পত্নীকে নিয়ে [[ভাগলপুর|ভাগলপুরে]] শ্বশুরগোষ্ঠীর আশ্রয়ে গেলেন। সেখানে গিয়ে শরৎচন্দ্র তেজনারায়ণ জুবিলী কলেজিয়েট স্কুল থেকে [[১৮৯৪]] সালে এনট্রান্স পরীক্ষা পাস করে এফ.এ. ক্লাসে ভর্তি হন। [[১৮৯৬]] সালে অর্থাভাবে পড়াশুনায় ইস্তফা দিতে বাধ্য হন।
শরৎচন্দ্রের সাহিত্য সাধনার হাতেখড়ি হল ভাগলপুরে। তার অনেক গল্প, যা পরবর্তীকালে প্রকাশিত হয়ে তার যশ বৃদ্ধি করেছে, তার খসড়া এই সময়েই লেখা। যেমন: চন্দ্রনাথ, দেবদাস।
শরৎচন্দ্রের সাহিত্য সাধনার হাতেখড়ি হল ভাগলপুরে। তার অনেক গল্প, যা পরবর্তীকালে প্রকাশিত হয়ে তার যশ বৃদ্ধি করেছে, তার খসড়া এই সময়েই লেখা। যেমন: চন্দ্রনাথ, দেবদাস।

১১:০৫, ১৯ মে ২০১৮ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

প্রবেশদ্বার:সাহিত্য
ভুমিকা

সাহিত্য শব্দটির উৎপত্তি 'সহিত' শব্দ থেকে। দুনিয়ার ভাষাগুলিতে সমগ্র কল্পিত ও বাস্তব বিষয়ে রচনাকে সাহিত্য বলে। সাহিত্যের অনেক শ্রেণীবিভাগ। বিশ্বে সাহিত্যের সর্বোচচ সম্মান হল নোবেল সাহিত্য পুরস্কার। এশিয়ার মধ্যে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর প্রথম এই পুরস্কার পান। মানুষের সমাজ জীবনে সাহিত্যের ভুয়সী প্রভাব ও গুরুত্ব আছে। ইতিহাস ও সমাজ গবেষণার ক্ষেত্রেও সাহিত্যের গুরুত্ব আছে। অন্যান্য ভাষার মত বাংলাভাষার সাহিত্যও সমৃদ্ধ।

আরো দেখুন
বিশেষ নিবন্ধ

মহাভারত প্রাচীন ভারতের মহাকাব্য। কথিত আছে যে মহাভারতের রচয়িতা কৃষ্ণদ্বৈপায়ণ বেদব্যাস লেখক হিসাবে গণেশকে নিযুক্ত করেন। গণেশ শর্ত দেন যে তার লেখনী (pen) কে একবারও যেন অপেক্ষা না করতে হয়। ১৮ পর্বে রচিত আদি মহাভারতে একলক্ষ শ্লোক আছে।

আরো দেখুন
বিশেষ জীবনী
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ১৮৭৬ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর হুগলী জেলার দেবানন্দপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা মতিলাল চট্টোপাধ্যায় ও মাতা ভুবনমোহিনী দেবী। তার মাতুলালয় ছিল হালিশহরে। তার মাতামহ ভাগলপুরের কাছারিতে কেরানীর কাজ করতেন। তিনি সেখানেই উপনিবিষ্ট হয়েছিলেন।

মতিলাল লেখাপড়া শিখেছিলেন, চাকরিও করতেন। সংসারে বারংবার অর্থকষ্ট ঘটায় তিনি কন্যা-পুত্র-পত্নীকে নিয়ে ভাগলপুরে শ্বশুরগোষ্ঠীর আশ্রয়ে গেলেন। সেখানে গিয়ে শরৎচন্দ্র তেজনারায়ণ জুবিলী কলেজিয়েট স্কুল থেকে ১৮৯৪ সালে এনট্রান্স পরীক্ষা পাস করে এফ.এ. ক্লাসে ভর্তি হন। ১৮৯৬ সালে অর্থাভাবে পড়াশুনায় ইস্তফা দিতে বাধ্য হন। শরৎচন্দ্রের সাহিত্য সাধনার হাতেখড়ি হল ভাগলপুরে। তার অনেক গল্প, যা পরবর্তীকালে প্রকাশিত হয়ে তার যশ বৃদ্ধি করেছে, তার খসড়া এই সময়েই লেখা। যেমন: চন্দ্রনাথ, দেবদাস। কলকাতা থেকে বর্মা যাবার কালে তিনি তার একটি গল্প "মন্দির" কুন্তলীন পুরষ্কারের জন্য দাখিল করে যান। গল্পটি প্রথম পুরষ্কার পায় এবং কুন্তলীন পুস্তিকামালায় প্রকাশিত হয় ১৩১০। বর্মাতে তিনি সাহিত্যসাধনা চালিয়ে যেতে থাকেন। সেখানে লেখা "বড়দিদি" গল্পটি "ভারতী" পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। বর্মাতে থাকতে শেষের দিকে তিনি ইংরেজি উপন্যাস থেকে কিছু সারবস্তু গ্রহণ করে নিজেই উপন্যাস রচনা করেছিলেন। সেসব উপন্যাসের মধ্যে দত্তা, দেনাপাওনা ইত্যাদি বেশ জনপ্রিয়তা পায়। এছাড়াও আরও অনেক সমাদৃত উপন্যাস তিনি রচনা করেছেন। মৃত্যুর কিছুকাল আগে তিনি কলকাতায় বালিগঞ্জ অঞ্চলে বাড়ি করেছিলেন। কলকাতাতেই তাঁর জীবনাবসান হয়।

আরো দেখুন
বিশেষ উক্তি
-বাহাদুর শাহ জাফর

সম্রাট বাহাদুর শাহ্ জাফর বা ২য় বাহাদুর শাহ্ (অক্টোবর ২৪, ১৭৭৫ - নভেম্বর ৭, ১৮৬২) মুঘল সাম্রাজ্যের শেষ সম্রাট। সিপাহী বিপ্লবের শেষে ১৮৫৮ খ্রিস্টাব্দে ব্রিটিশ শাসকেরা তাঁকে ক্ষমতাচ্যুত করে ও রেঙ্গুনে নির্বাসনে পাঠায়। সেখানেই তাঁর মৃত্যু হয়।

style="background-color: টেমপ্লেট:Indian National Congress/meta/color" |আপনি জানেন কি?
কায়কোবাদ রচিত মহাশ্মশান বাংলা ভাষার স্বতন্ত্র মহাকাব্য।
ছবি
  • সর্বকালের সেরা নাট্যকারদের একজন জর্জ বার্ণাড শ্য।
সহপ্রবেশদ্বার
প্রবেশদ্বার:বাংলা সাহিত্য

সার্ভার ক্যাশ খালি করুন



প্রবেশদ্বারঃসাহিত্য/আদিরুপ