রমেশ চন্দ্র মিত্র: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্য থাকল এর পরিচালককে জানান।
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
উদ্ধৃতি টেমপ্লেটের তারিখ সংশোধন
২৮ নং লাইন: ২৮ নং লাইন:
| footnotes =
| footnotes =
}}
}}
'''রমেশ চন্দ্র মিত্র''' (১৮৪০- ১৩ জুলাই, ১৮৯৯) ছিলেন কলকাতা হাইকোর্টের বাঙালি বিচারপতি ও খ্যাতনামা সমাজসেবী।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|url=https://books.google.co.in/books?id=UpOZDQAAQBAJ&pg=PT15&lpg=PT15&dq=%E0%A6%B0%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%B6+%E0%A6%9A%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%B0+%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0&source=bl&ots=HZaQF3jZXu&sig=l6-qlzAXEJVXIEK_46LadIgDWI8&hl=en&sa=X&ved=0ahUKEwi97Irw7NfYAhWGm5QKHew_AWgQ6AEIQDAI#v=onepage&q=%E0%A6%B0%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%B6%20%E0%A6%9A%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%20%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0&f=false|title=SUBHASH CHANDRA BOSE|last=Dr. GIRIJA K. MOOKERJEE|first=|date=|website=|publisher=|access-date=১৪ জানুয়ারী, ২০১৮}}</ref>
'''রমেশ চন্দ্র মিত্র''' (১৮৪০- ১৩ জুলাই, ১৮৯৯) ছিলেন কলকাতা হাইকোর্টের বাঙালি বিচারপতি ও খ্যাতনামা সমাজসেবী।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|url=https://books.google.co.in/books?id=UpOZDQAAQBAJ&pg=PT15&lpg=PT15&dq=%E0%A6%B0%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%B6+%E0%A6%9A%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%B0+%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0&source=bl&ots=HZaQF3jZXu&sig=l6-qlzAXEJVXIEK_46LadIgDWI8&hl=en&sa=X&ved=0ahUKEwi97Irw7NfYAhWGm5QKHew_AWgQ6AEIQDAI#v=onepage&q=%E0%A6%B0%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%B6%20%E0%A6%9A%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%20%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0&f=false|title=SUBHASH CHANDRA BOSE|last=Dr. GIRIJA K. MOOKERJEE|first=|date=|website=|publisher=|access-date=১৪ জানুয়ারী ২০১৮}}</ref>
==প্রারম্ভিক জীবন==
==প্রারম্ভিক জীবন==
রমেশ চন্দ্র মিত্র [[ব্রিটিশ ভারত|ব্রিটিশ ভারতে]]<nowiki/>র অবিভক্ত চব্বিশ পরগনা জেলায় জন্মগ্রহন করেন, তার পিতার নাম ছিল রামচন্দ্র মিত্র। [[হেয়ার স্কুল]] ও [[প্রেসিডেন্সী কলেজ, কলকাতা|প্রেসিডেন্সী কলেজে]] শিক্ষা সম্পন্ন করেন তিনি। বি এ ও বি এল পাশ করে ২১ বছর বয়েসে ওকালতি শুরু করেন সদর দেওয়ানী আদালতে। বিচারপতি অনুকূল মুখোপাধ্যায়ের মৃত্যুর পর [[কলকাতা হাইকোর্ট|কলকাতা হাইকোর্টে]] তার স্থলাভিসিক্ত হন তিনি। উচ্চপদস্থ ইংরেজ রাজপুরুষরা বিচারপতি মিত্রের আইন জ্ঞান ও রায়কে কদর করতেন।<ref name=":0">{{বই উদ্ধৃতি|title=সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান|last=প্রথম খন্ড|first=সুবোধচন্দ্র সেনগুপ্ত ও অঞ্জলি বসু|publisher=সাহিত্য সংসদ|year=২০০২|isbn=|location=কলকাতা|pages=৪৬১}}</ref>
রমেশ চন্দ্র মিত্র [[ব্রিটিশ ভারত|ব্রিটিশ ভারতে]]<nowiki/>র অবিভক্ত চব্বিশ পরগনা জেলায় জন্মগ্রহন করেন, তার পিতার নাম ছিল রামচন্দ্র মিত্র। [[হেয়ার স্কুল]] ও [[প্রেসিডেন্সী কলেজ, কলকাতা|প্রেসিডেন্সী কলেজে]] শিক্ষা সম্পন্ন করেন তিনি। বি এ ও বি এল পাশ করে ২১ বছর বয়েসে ওকালতি শুরু করেন সদর দেওয়ানী আদালতে। বিচারপতি অনুকূল মুখোপাধ্যায়ের মৃত্যুর পর [[কলকাতা হাইকোর্ট|কলকাতা হাইকোর্টে]] তার স্থলাভিসিক্ত হন তিনি। উচ্চপদস্থ ইংরেজ রাজপুরুষরা বিচারপতি মিত্রের আইন জ্ঞান ও রায়কে কদর করতেন।<ref name=":0">{{বই উদ্ধৃতি|title=সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান|last=প্রথম খন্ড|first=সুবোধচন্দ্র সেনগুপ্ত ও অঞ্জলি বসু|publisher=সাহিত্য সংসদ|year=২০০২|isbn=|location=কলকাতা|pages=৪৬১}}</ref>

২০:০৯, ১৯ এপ্রিল ২০১৮ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

রমেশ চন্দ্র মিত্র
জন্ম১৮৪০
মৃত্যু১৩ জুলাই, ১৮৯৯
জাতীয়তাব্রিটিশ ভারতীয়
নাগরিকত্বব্রিটিশ ভারত
পরিচিতির কারণআইনবিদ, বিচারক, সমাজসেবী

রমেশ চন্দ্র মিত্র (১৮৪০- ১৩ জুলাই, ১৮৯৯) ছিলেন কলকাতা হাইকোর্টের বাঙালি বিচারপতি ও খ্যাতনামা সমাজসেবী।[১]

প্রারম্ভিক জীবন

রমেশ চন্দ্র মিত্র ব্রিটিশ ভারতের অবিভক্ত চব্বিশ পরগনা জেলায় জন্মগ্রহন করেন, তার পিতার নাম ছিল রামচন্দ্র মিত্র। হেয়ার স্কুলপ্রেসিডেন্সী কলেজে শিক্ষা সম্পন্ন করেন তিনি। বি এ ও বি এল পাশ করে ২১ বছর বয়েসে ওকালতি শুরু করেন সদর দেওয়ানী আদালতে। বিচারপতি অনুকূল মুখোপাধ্যায়ের মৃত্যুর পর কলকাতা হাইকোর্টে তার স্থলাভিসিক্ত হন তিনি। উচ্চপদস্থ ইংরেজ রাজপুরুষরা বিচারপতি মিত্রের আইন জ্ঞান ও রায়কে কদর করতেন।[২]

কৃতিত্ব

রমেশ চন্দ্র সম্মানের সাথে বিচারপতির কাজ করেছেন প্রায় কুড়ি বছর। তিনি ১৮৮৭ সালে পাবলিক সার্ভিস কমিশন, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবস্থাপক সভার সদস্য ছিলেন। ১৮৮৩ সালে আদালত অবমাননার মামলায় রাষ্ট্রগুরু সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়কে সাজা দেওয়ার সময় অন্যান্য সংখ্যাগরিষ্ঠ ইংরেজ বিচারপতির সাথে মতানৈক্য প্রকাশ করেছিলেন। রিপন কলেজের উন্নতি, শিক্ষাক্ষেত্রে সংস্কার করে জনপ্রিয় হন। 'এজ অফ কনসেন্ট' বিলের বিরোধীতা করেছিলেন তিনি। ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস দলে যোগ দিয়ে ১৮৯৬ সালে কলকাতা অধিবেশনের অভ্যর্থনা সমিতির সভাপতি হন। সংস্কৃত শাস্ত্রের অধ্যাপনার জন্যে কলকাতাভবানীপুরে প্রতিষ্ঠা করেন চতুষ্পাঠী।[২]

সম্মান

তার কৃতিত্বের জন্যে তাকে নাইট উপাধি প্রদান করা হয়।

তথ্যসূত্র

  1. Dr. GIRIJA K. MOOKERJEE। "SUBHASH CHANDRA BOSE"। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জানুয়ারী ২০১৮ 
  2. প্রথম খন্ড, সুবোধচন্দ্র সেনগুপ্ত ও অঞ্জলি বসু (২০০২)। সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান। কলকাতা: সাহিত্য সংসদ। পৃষ্ঠা ৪৬১।