নারিকেল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ দৈনিক প্রথম আলোর ইউআরএল সংশোধন |
অ উদ্ধৃতি টেমপ্লেটের তারিখ সংশোধন |
||
২৫ নং লাইন: | ২৫ নং লাইন: | ||
==পুষ্টি গুণ== |
==পুষ্টি গুণ== |
||
এই শাঁস ও পানি খাওয়া হয় । ডাবের পানিতে পটাশিয়াম ও সোডিয়াম থাকে<ref name="ReferenceA">{{সংবাদ উদ্ধৃতি | last = সংবাদদাতা | first = হাসান ইমাম | title = নানা গুণের নারকেল | publisher = [[প্রথম আলো]] | date = নভেম্বর ০৩, ২০১৫| url = http://www.prothomalo.com/life-style/article/672781/নানা-গুণের-নারকেলl | accessdate = ২৪ নভেম্বর |
এই শাঁস ও পানি খাওয়া হয় । ডাবের পানিতে পটাশিয়াম ও সোডিয়াম থাকে<ref name="ReferenceA">{{সংবাদ উদ্ধৃতি | last = সংবাদদাতা | first = হাসান ইমাম | title = নানা গুণের নারকেল | publisher = [[প্রথম আলো]] | date = নভেম্বর ০৩, ২০১৫| url = http://www.prothomalo.com/life-style/article/672781/নানা-গুণের-নারকেলl | accessdate = ২৪ নভেম্বর ২০১৬}}</ref>। |
||
নারিকেলের শাঁস দিয়ে নানা রকম খাবার তৈরি হয় । পিঠে পুলি বানাতে নারিকেল কাজে লাগে । নারিকেল থেকে তেলও নিষ্কাশন করা হয় যা মাথায় মাখা হয় বা খাওয়া হয়। নারিকেল গাছের সমস্ত অংশই কোন না কোন কাজে লাগে । নারিকেল পাতার কাঠি থেকে ঝাঁটা বা ঝাড়ু তৈরি করা হয়। |
নারিকেলের শাঁস দিয়ে নানা রকম খাবার তৈরি হয় । পিঠে পুলি বানাতে নারিকেল কাজে লাগে । নারিকেল থেকে তেলও নিষ্কাশন করা হয় যা মাথায় মাখা হয় বা খাওয়া হয়। নারিকেল গাছের সমস্ত অংশই কোন না কোন কাজে লাগে । নারিকেল পাতার কাঠি থেকে ঝাঁটা বা ঝাড়ু তৈরি করা হয়। |
||
১৮:৪৫, ১৯ এপ্রিল ২০১৮ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
নারিকেল Cocos nucifera | |
---|---|
নারিকেল (কোকোস নুসিফেরা) | |
Secure
| |
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস | |
জগৎ: | উদ্ভিদ |
শ্রেণীবিহীন: | সপুষ্পক উদ্ভিদ |
শ্রেণীবিহীন: | মনোকটস |
শ্রেণীবিহীন: | কমেলিনিডস |
বর্গ: | আরেকেলিস |
পরিবার: | আরেকেসিয়া |
উপপরিবার: | আরেকোইডিয়া |
গোত্র: | কোকোইয়া |
গণ: | কোকোস |
প্রজাতি: | সি. নুসিফেরা |
দ্বিপদী নাম | |
কোকোস নুসিফেরা L. |
নারিকেল, 'নারকোল' বা নারকেল একটি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ ফল । এর বৈজ্ঞানিক নাম: Cocos nucifera। এটি Arecaceae পরিবারের Cocos গণের গাছ।
বিবরণ
নারিকেল গাছ বিরাট উঁচু আকারের হয় এবং এর কোনো ডালপালা গজায় না । কচি নারিকেলকে ডাব বলে । নারিকেলের উপর যে স্তর থাকে তাকে ছোবড়া বলে। ছোবড়ার পরে একটি কঠিন খোলা বা খোলস থাকে । এই কঠিন খোলার ভিতরে সাদা রঙের শাঁস ও পানি থাকে।
পুষ্টি গুণ
এই শাঁস ও পানি খাওয়া হয় । ডাবের পানিতে পটাশিয়াম ও সোডিয়াম থাকে[১]। নারিকেলের শাঁস দিয়ে নানা রকম খাবার তৈরি হয় । পিঠে পুলি বানাতে নারিকেল কাজে লাগে । নারিকেল থেকে তেলও নিষ্কাশন করা হয় যা মাথায় মাখা হয় বা খাওয়া হয়। নারিকেল গাছের সমস্ত অংশই কোন না কোন কাজে লাগে । নারিকেল পাতার কাঠি থেকে ঝাঁটা বা ঝাড়ু তৈরি করা হয়।
তথ্যসুত্র
- ↑ সংবাদদাতা, হাসান ইমাম (নভেম্বর ০৩, ২০১৫)। "নানা গুণের নারকেল"। প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২৪ নভেম্বর ২০১৬। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=
(সাহায্য)
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |