উইকিপিডিয়া আলোচনা:আলাপ পাতা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

পাতাটির বিষয়বস্তু অন্যান্য ভাষায় নেই।
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Erajhasan (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
Hemophilic shahin (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
১৮ নং লাইন: ১৮ নং লাইন:


বিনা মূল্যে কাজও করব, অথচ স্বীকৃতির বদলে ঝাটাপেটা করা হবে, সেটা বোধহয় শোভন নয়। আর সেটা সেটা করার পর নিশ্চয়ই স্বেচ্ছায় তথ্য প্রদানকারীর আগ্রহ হারাবে পিডিয়ায় তথ্য সংযোগের ব্যাপারে। অনেকের কাছে গ্রহসংযোগ্য হয় না! [[ব্যবহারকারী:Erajhasan|Erajhasan]] ([[ব্যবহারকারী আলাপ:Erajhasan|আলাপ]]) ১৬:৫৪, ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ (ইউটিসি)
বিনা মূল্যে কাজও করব, অথচ স্বীকৃতির বদলে ঝাটাপেটা করা হবে, সেটা বোধহয় শোভন নয়। আর সেটা সেটা করার পর নিশ্চয়ই স্বেচ্ছায় তথ্য প্রদানকারীর আগ্রহ হারাবে পিডিয়ায় তথ্য সংযোগের ব্যাপারে। অনেকের কাছে গ্রহসংযোগ্য হয় না! [[ব্যবহারকারী:Erajhasan|Erajhasan]] ([[ব্যবহারকারী আলাপ:Erajhasan|আলাপ]]) ১৬:৫৪, ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ (ইউটিসি)

== ১৭ এপ্রিল বিশ্ব হিমোফিলিয়া দিবস । ==

১৭ এপ্রিল বিশ্ব হিমোফিলিয়া দিবস । বিখ্যাত চিকিৎসা বিজ্ঞানী এবং ওয়ার্ল্ড ফেডারেশন অব হিমোফিলিয়া এর প্রতিষ্ঠাতা ফ্রাংঙ্ক স্ন্যাবেলকে স্বরণ ও হিমোফিলিয়া সর্ম্পকে সচেতনতা তৈরীর জন্য প্রতিবছর পালিত হয় দিবসটি । ১৯৮৯ সাল থেকে পালিত হয় বিশ্ব হিমোফিলিয়া দিবস ।
সমগ্র বিশ্বের মত বাংলাদেশের হিমোফিলিয়া রোগিরাও পালন করে দিবসটি ।
দিবসটি উপলক্ষ্য *হিমোফিলিয়া সোসাইটি অব বাংলাদেশ* নানা কর্মসূচির আয়োজন করে থাকে । তাছাড়া *ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ**ঢাকা পিজি হসপিটাল সহ বিভাগীয় পর্যায়েও দিবসটি পালিত হয় ।
প্রতিবছরই হিমোফিলিয়া রোগিরা বেশ কিছু দাবী উপস্থান করে থাকে যেমনং
১.ফ্রি বা স্বল্প মূল্য ফ্যাক্টর, প্লাজমা ও রক্ত চাই ।
২.প্রত্যক জেলাতে হিমোফিলিয়ার বিন্যামূল্য চিকিৎসা প্রত্যাশা ।
৩.ফ্রি ফিজিওথেরাপির ব্যাবস্থা
৪.জাতীয় বাজেটে হিমোফিলিয়া রোগিদের আলাদা বাজেট ।
৫.জীবন রক্ষাকারী ঔষধ ফ্যাক্টরের ভ্যাট ও শুল্কমুক্ত প্রবেশ এর দাবী উপস্থাপন করা হয় ।

০৩:২৫, ১৭ এপ্রিল ২০১৮ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

আমি বাংলা থেকে হিন্দিতে নিয়ে যেতে চাইছি। হিন্দিতে বাঙালিদের পৃষঠাগুলোয় তেমন গুরুত্ব দেয়া হয়নিShankar Sen (আলাপ) ১৪:২৬, ২৬ জুলাই ২০১১ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

--Zahirul55 (আলাপ) ০৭:২৭, ২২ মার্চ ২০১৪ (ইউটিসি)zahirul islam[উত্তর দিন]

নিবন্ধ যোগ এবং অপসারণ প্রসঙ্গে

উইকিপিডিয়াতে একটি নিবন্ধ জমা দেয়ার পর, যখন কোনো প্রশাসক বা এ্যাডমিন সেই নিবন্ধটি অপসারণ করেন সেটা কতটা যৌক্তিক বিষয়?
১. যখন কোনো স্বেচ্ছাসেবক একটি নিবন্ধ লিখে উইকিতে যোগ করছে; যার জন্য তিনি কোনো পারিশ্রমিক নিচ্ছেন না, তিনি স্বেচ্ছায় উইকি বিশ্বপিডিয়াকে উন্নয়নের স্বার্থে তথ্য দিয়ে সাহায্য করছেন-- তার আর্টিকেলটি হুট করে একজন প্রশাসক পিডিয়ান সরিয়ে দিচ্ছেন। কিন্তু কেন সেটা করছেন?
২. যিনি স্বেচ্ছায় নিবন্ধ লিখে দিয়ে সহায়তা করছেন, তার দেয়া তথ্যটি যদি কোনো প্রশাসকের নিকট ভ্রান্ত মনে হয়, তিনি বড়জোর তথ্য দাবি করতে পারেন। কিন্তু নিবন্ধটি অপসারণে মাধ্যমে তিনি আসলে কি করতে চাইছেন? ওপেন একটি সোর্সে তথ্য যোগকারীকে নিরুৎসাহিত করছেন।
৩. বিনা পারিশ্রমিকে একটি কাজ করে দেয়ার পরও যদি সেটাকে অবমূল্যায়ন করা হয়, তাহলে নতুন নতুন উইকিপিডিয়ান যেমন বাড়বে না, তেমনি তথ্যেরও ঘাটতি থেকে যাবে। এটা আমরা সবাই জানি, কোনো একক ব্যক্তি সব তথ্য জানে না। অথচ বিনামূল্যে যে ব্যক্তিটি তথ্য দিয়ে উইকি-বিশ্বকে সহায়তা করতে চাইছে, তাকে ক্ষমতাবান প্রশাসকগণ বাধা দান করছেন!
৪. বিনা মূল্যে কাজও করব, অথচ স্বীকৃতির বদলে ঝাটাপেটা করা হবে, সেটা বোধহয় শোভন নয়। আর সেটা সেটা করার পর নিশ্চয়ই স্বেচ্ছায় তথ্য প্রদানকারীর আগ্রহ হারাবে পিডিয়ায় তথ্য সংযোগের ব্যাপারে।

বিদ্র. যিনি বিনা মূল্যে তথ্য প্রদান করছেন উইকিপিডিয়ায়, তার কি এমন দায় পড়েছে বারবার তার নিবন্ধ সরিয়ে ফেলার পর পুনরায় লেখার। কেননা, এখানে তথ্য প্রদানকারীকে আমার জানামতে কোনো ধরনের আরথিক সুবিধা দেয়া হয় না। সুতরাং স্বেচ্ছাসেবার মানসে যিনি কাজ করেন, তিনি সাধারণত মিথ্যা তথ্য প্রদান করেন না। আর যদি করেনও সেজন্য, প্রশাসকগণ বিস্তর তথ্য দাবি করতে পারেন। তা না করে, নিবন্ধ সংযোগকারীর নিবন্ধটি উইকির পাতা থেকে অপসারণ করে দেয়া হয়।
আমি মনে করি, এ বিষয়টি স্বেচ্ছাসেবী এই প্রতিষ্ঠানের প্রধান ব্যক্তিগণ বিবেচনা করবেন। এবং স্বেচ্ছায় তথ্য প্রদানকারীকে এভাবে নিরুৎসাতি না করে যৌক্তিক পদ্ধতিকে নিবন্ধ যোগের ক্ষেত্রে উৎসাহ প্রদান করা। সেটা করা হলে, পিডিয়ায় তথ্য-সহায়তাকারীর সংখ্যা বাড়বে এবং সেই সাথে অধিকতর তথ্য যুক্ত হবে পিডিয়ার পাতায়। আশা করছি, এই প্রস্তাবনা উইকির প্রশাসক এবং প্রতিষ্ঠানের প্রধানগণ বিবেচনা করবেন। Drahfarid (আলাপ)

বিনা মূল্যে কাজও করব, অথচ স্বীকৃতির বদলে ঝাটাপেটা করা হবে, সেটা বোধহয় শোভন নয়। আর সেটা সেটা করার পর নিশ্চয়ই স্বেচ্ছায় তথ্য প্রদানকারীর আগ্রহ হারাবে পিডিয়ায় তথ্য সংযোগের ব্যাপারে। অনেকের কাছে গ্রহসংযোগ্য হয় না! Erajhasan (আলাপ) ১৬:৫৪, ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

১৭ এপ্রিল বিশ্ব হিমোফিলিয়া দিবস ।

১৭ এপ্রিল বিশ্ব হিমোফিলিয়া দিবস । বিখ্যাত চিকিৎসা বিজ্ঞানী এবং ওয়ার্ল্ড ফেডারেশন অব হিমোফিলিয়া এর প্রতিষ্ঠাতা ফ্রাংঙ্ক স্ন্যাবেলকে স্বরণ ও হিমোফিলিয়া সর্ম্পকে সচেতনতা তৈরীর জন্য প্রতিবছর পালিত হয় দিবসটি । ১৯৮৯ সাল থেকে পালিত হয় বিশ্ব হিমোফিলিয়া দিবস । সমগ্র বিশ্বের মত বাংলাদেশের হিমোফিলিয়া রোগিরাও পালন করে দিবসটি । দিবসটি উপলক্ষ্য *হিমোফিলিয়া সোসাইটি অব বাংলাদেশ* নানা কর্মসূচির আয়োজন করে থাকে । তাছাড়া *ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ**ঢাকা পিজি হসপিটাল সহ বিভাগীয় পর্যায়েও দিবসটি পালিত হয় । প্রতিবছরই হিমোফিলিয়া রোগিরা বেশ কিছু দাবী উপস্থান করে থাকে যেমনং ১.ফ্রি বা স্বল্প মূল্য ফ্যাক্টর, প্লাজমা ও রক্ত চাই । ২.প্রত্যক জেলাতে হিমোফিলিয়ার বিন্যামূল্য চিকিৎসা প্রত্যাশা । ৩.ফ্রি ফিজিওথেরাপির ব্যাবস্থা ৪.জাতীয় বাজেটে হিমোফিলিয়া রোগিদের আলাদা বাজেট । ৫.জীবন রক্ষাকারী ঔষধ ফ্যাক্টরের ভ্যাট ও শুল্কমুক্ত প্রবেশ এর দাবী উপস্থাপন করা হয় ।