ইরানের দূতাবাস অবরোধ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

স্থানাঙ্ক: ৫১°৩০′৫.৫″ উত্তর ০°১০′১৯.৯″ পশ্চিম / ৫১.৫০১৫২৮° উত্তর ০.১৭২১৯৪° পশ্চিম / 51.501528; -0.172194
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ইয়াহিয়া (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
ইয়াহিয়া (আলোচনা | অবদান)
বানান
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৪ নং লাইন: ৪ নং লাইন:
{{Infobox military conflict
{{Infobox military conflict
|conflict= ইরানের দূতাবাস অবরোধ
|conflict= ইরানের দূতাবাস অবরোধ
|partof=খুযেস্তান থেকে আরবের আলাদাকরণ
|partof=[[খুজেস্তন প্রদেশ|খুজেস্তন]] থেকে আরবের আলাদাকরণ
|image= [[File:Zz embassy.jpg|250px|alt=Photograph]]
|image= [[File:Zz embassy.jpg|250px|alt=Photograph]]
|caption=ইরানের দূতাবাদ, অবরোধ শেষে অগ্নিদগ্ধ হয়ে ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়
|caption=ইরানের দূতাবাদ, অবরোধ শেষে অগ্নিদগ্ধ হয়ে ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়

১২:৩০, ১ মার্চ ২০১৮ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

ইরানের দূতাবাস অবরোধ
মূল যুদ্ধ: খুজেস্তন থেকে আরবের আলাদাকরণ
Photograph
ইরানের দূতাবাদ, অবরোধ শেষে অগ্নিদগ্ধ হয়ে ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়
তারিখ৩০ এপ্রিল – ৫ মে ১৯৮০
অবস্থান
প্রিন্স গেট, দক্ষিণ কেনসিংটন, লন্ডন
৫১°৩০′৫.৫″ উত্তর ০°১০′১৯.৯″ পশ্চিম / ৫১.৫০১৫২৮° উত্তর ০.১৭২১৯৪° পশ্চিম / 51.501528; -0.172194
ফলাফল ৬ দিন অবরোধের পর দূতাবাস অবমুক্ত করা হয়
বিবাদমান পক্ষ
 যুক্তরাজ্য ডেমোক্রেটিক রেভোলুশনারি ফ্রন্ট ফর দ্য লিবারেশন অব অ্যারাবিস্তান (ডিআরএফএলএ)
সেনাধিপতি ও নেতৃত্ব প্রদানকারী
  • জন ডেলো
  • পিটার ডি লা ভিলিয়ার
  • মিশেল রোজ
ওন আলি মোহাম্মেদ 
শক্তি
৩০-৩৫ বিশেষ বিমান সৈন্যবাহিনী (এসএএস) এর সৈনিকদল, মেট্রোপলিটন পুলিশ কর্মকর্তাদের বিশাল দল ৬ ডিআরএফএলএ এর সদস্যবৃন্দ
হতাহত ও ক্ষয়ক্ষতি
২ জন জিম্মি নিহত—এক জন পূর্বেই, আরেকজন সংঘাতের সময়; ২ জন জিম্মি সংঘাতের সময় আহত, ১ জন এসএএস সৈনিক সংঘাতের সময় আহত পাঁচ জন নিহত, এক জন আটক

পটভূমি

উদ্দেশ্য

Photograph
২০০৮ সালের ইরান দূতাবাসের সম্মুখভাগ

অবরোধ

এসএএস কতৃক আক্রমণ

ফলাফল

দীর্ঘমেয়াদী প্রভাব

জনপ্রিয় সংস্কৃতিতে

  • হু ডেয়ারস উইন (চলচ্চিত্র)
  • সিক্স ডে'স (চলচ্চিত্র)
  • রেইনবো সিক্সঃ সেইজ, ২০১৬ সালের একটি সন্ত্রাসবিরোধী ভিডিও গেম, ইরানের দূতাবাস অবরোধ এবং অন্যান্য ঐতিহাসিক জিম্মি উদ্ধার অপারেশন গবেষণা ব্যবহার করে গেমটি নির্মাণ করা হয়, যা গেমটিকে অনেকাংশে সঠিক করে তোলে।[১]

আরও দেখুন

টীকা

তথ্যসূত্র

  1. Campbell, Colin (২০১৪-১০-২১)। "How Rainbow Six: Siege takes inspiration from real life hostage rescues"Polygon। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০১-২৪