নাটোর রাজবাড়ী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
Afifa Afrin (আলোচনা | অবদান) অ বিষয়শ্রেণী:বাংলার ইতিহাস অপসারণ হটক্যাটের মাধ্যমে |
অ বিষয়শ্রেণী:রাজশাহী বিভাগের প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা অপসারণ; [[বিষয়শ্রেণী:নাটোর জেলার প্রত... |
||
৫০ নং লাইন: | ৫০ নং লাইন: | ||
[[বিষয়শ্রেণী:নাটোর রাজবংশ]] |
[[বিষয়শ্রেণী:নাটোর রাজবংশ]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের স্থাপত্য]] |
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের স্থাপত্য]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী: |
[[বিষয়শ্রেণী:নাটোর জেলার প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:নাটোর জেলার দর্শনীয় স্থান]] |
[[বিষয়শ্রেণী:নাটোর জেলার দর্শনীয় স্থান]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের প্রাসাদ]] |
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের প্রাসাদ]] |
০৫:২৪, ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
নাটোর রাজবাড়ী | |
---|---|
নাটোর রাজবাড়ী | |
অবস্থান | |
অবস্থান | রাজশাহী, বাংলাদেশ |
স্থাপত্য | |
প্রতিষ্ঠার তারিখ | (১৭০৬-১৭১০) ১৮ শতক |
অভ্যন্তরীণ | ৫০.৪২ একর |
নাটোর রাজবাড়ি, বাংলাদেশের নাটোর সদর উপজেলায় অবস্থিত একটি রাজবাড়ি, যা নাটোর রাজবংশের একটি স্মৃতিচিহ্ন।[১] [২] [৩]
ইতিহাস
অষ্টাদশ শতকের শুরুতে নাটোর রাজবংশের উৎপত্তি হয়। ১৭০৬ সালে পরগণা বানগাছির জমিদার গণেশ রায় ও ভবানী চরণ চৌধুরী রাজস্ব প্রদানে ব্যর্থ হয়ে চাকরিচ্যুত হন। দেওয়ান রঘুনন্দন জমিদারিটি তার ভাই রাম জীবনের নামে বন্দোবস্ত নেন। এভাবে নাটোর রাজবংশের পত্তন হয়। রাজা রাম জীবন নাটোর রাজবংশের প্রথম রাজা হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করেন ১৭০৬ সালে, মতান্তরে ১৭১০ সালে। ১৭৩৪ সালে তিনি মারা যান। ১৭৩০ সালে রাণী ভবানীর সাথে রাজা রাম জীবনের দত্তক পুত্র রামকান্তের বিয়ে হয়। রাজা রাম জীবনের মৃত্যুর পরে রামকান্ত নাটোরের রাজা হন। ১৭৪৮ সালে রাজা রামকান্তের মৃত্যুর পরে নবাব আলীবর্দী খাঁ রাণী ভবানীর ওপর জমিদারি পরিচালনার দায়িত্ব অর্পণ করেন। রাণী ভবানীর রাজত্বকালে তার জমিদারি বর্তমান রাজশাহী, পাবনা, বগুড়া, কুষ্টিয়া, যশোর, রংপুর, পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ, বীরভূম, মালদহ জেলা পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল। [৪]
রাজবাড়ীর নির্মাণ
বিশাল জমিদারির রাজধানী নিজ জন্মভূমিতে স্থাপনের নিমিত্তে রঘুনন্দন, রাম জীবন ও পণ্ডিতবর্গ তৎকালীন ভাতঝাড়ার বিলকে নির্বাচন করেন। ভাতঝাড়ার বিল ছিল পুঠিয়া রাজা দর্পনারায়ণের সম্পত্তি। এজন্য রঘুনন্দন ও রামজীবন রাজা দর্পনারায়ণের নিকটে বিলটি রায়তী স্বত্বে পত্তনীর আবেদন করেন। নতুন রাজাকে রাজা দর্পনারায়ণ জমিটি ব্রহ্মোত্তোর দান করেন। রামজীবন বিলে দীঘি, পুকুর ও চৌকি খনন করে সমতল করেন এবং রাজবাড়ি স্থাপন করেন। এলাকাটির নামকরণ করেন নাট্যপুর। ১৭০৬-১৭১০ সালে নাটোর রাজবাড়ি নির্মিত হয়েছিল। রঘুনন্দন বড়নগরে(মুর্শিদাবাদে) থাকতেন।
রাজবাড়ির বর্ণনা
রাজবাড়ির মোট আয়তন ১২০ একর। ছোট-বড় ৮টি ভবন আছে। ২টি গভীর পুকুর ও ৫টি ছোট পুকুর আছে। রাজবাড়ি বেষ্টন করে আছে দুই স্তরের বেড়চৌকি। পুরো এলাকা ২টি অংশে বিভক্ত – ছোট তরফ ও বড় তরফ। রাজবাড়ির উল্লেখযোগ্য মন্দিরগুলো হল শ্যামসুন্দর মন্দির, আনন্দময়ী কালিবাড়ি মন্দির, তারকেশ্বর শিব মন্দির। [৪]
যুবপার্ক
১৯৮৬ সাল থেকে রাজবাড়ির পুরো এলাকাটি রানী ভবানী কেন্দ্রীয় উদ্যান বা যুবপার্ক হিসেবে জেলা প্রশাসনের নিয়ন্ত্রণে পরিচালিত হচ্ছে।
চিত্রশালা
-
নাটোর রাজবাড়ীর সামনে
-
নাটোর রাজবাড়ী
-
নাটোর রাজবাড়ি
-
নাটোর রাজবাড়ী ছোট তরফ রাজ প্রাসাদ
-
নাটোর রাজবাড়ী ও মাঠ
-
নাটোর রাজবাড়ী
-
নাটোর রাজবাড়ী
তথ্যসূত্র
- ↑ Natore Rajbari, BanglaPedia
- ↑ J.R., Reene (২০১১)। Natore Rajbari।
- ↑ Ahmed, N.A.। Buildings of the British Raj in Bangladesh। পৃষ্ঠা 105–110।
- ↑ ক খ নাটোরের রাজবাড়ী, নিষ্কাম মিত্র, দৈনিক সংগ্রাম। প্রকাশ - ২৫ আগস্ট, ২০১২
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |