ইংল্যান্ড জাতীয় ফুটবল দল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
অ বিষয়শ্রেণী সংশোধন |
|||
৬ নং লাইন: | ৬ নং লাইন: | ||
| Association = [[দ্য ফুটবল এসোসিয়েশন]] |
| Association = [[দ্য ফুটবল এসোসিয়েশন]] |
||
| Confederation = [[উয়েফা]] ([[ইউরোপ]]) |
| Confederation = [[উয়েফা]] ([[ইউরোপ]]) |
||
| Coach = {{ |
| Coach = {{পতাকা আইকন|England}} [[গ্যারেথ সাউথগেট (অন্তর্বর্তীকালীন)]] |
||
| Asst Manager = {{ |
| Asst Manager = {{পতাকা আইকন|England}} [[রে লেভিংটন]] |
||
| Captain = [[ওয়েইন রুনি]] |
| Captain = [[ওয়েইন রুনি]] |
||
| Vice-Captain = [[জর্ডান হেন্ডারসন]] |
| Vice-Captain = [[জর্ডান হেন্ডারসন]] |
||
২৮ নং লাইন: | ২৮ নং লাইন: | ||
| pattern_la2=|pattern_b2=|pattern_ra2= |
| pattern_la2=|pattern_b2=|pattern_ra2= |
||
| leftarm2=d92a31|body2=d92a31|rightarm2=d92a31|shorts2=FFFFFF|socks2=d92a31 |
| leftarm2=d92a31|body2=d92a31|rightarm2=d92a31|shorts2=FFFFFF|socks2=d92a31 |
||
| First game = {{ |
| First game = {{পতাকা আইকন|Scotland}} [[স্কটল্যান্ড জাতীয় ফুটবল দল|স্কটল্যান্ড]] ০ - ০ ইংল্যান্ড {{পতাকা আইকন|England}}<br />([[পার্টিক]], [[স্কটল্যান্ড]]; [[নভেম্বর ৩০]] [[১৮৭২]]) |
||
| Largest win = {{ |
| Largest win = {{পতাকা আইকন|আয়ারল্যান্ড|1753}} [[আয়ারল্যান্ড জাতীয় ফুটবল দল|আয়ারল্যান্ড]] ০ - ১৩ ইংল্যান্ড {{পতাকা আইকন|England}}<br />([[বেলফাস্ট]], [[আয়ারল্যান্ড]]; [[ফেব্রুয়ারি ১৮]] [[১৮৮২]]) |
||
| Largest loss = {{ |
| Largest loss = {{পতাকা আইকন|হাঙ্গেরি}} [[হাঙ্গেরি জাতীয় ফুটবল দল|হাঙ্গেরি]] ৭ - ১ ইংল্যান্ড {{পতাকা আইকন|England}}<br />([[বুদাপেস্ট]], [[হাঙ্গেরি]]; [[মে ২৩]] [[১৯৫৪]]) |
||
| Most Recent match = {{ |
| Most Recent match = {{পতাকা আইকন|Andorra}} [[অ্যান্ডোরা জাতীয় ফুটবল দল|অ্যান্ডোরা]] ০ - ৩ ইংল্যান্ড {{পতাকা আইকন|England}}<br />([[বার্সেলোনা]], [[স্পেন]]; [[মার্চ ২৮]] [[২০০৭]]) |
||
| World cup apps = ১২ |
| World cup apps = ১২ |
||
| World cup first = ১৯৫০ |
| World cup first = ১৯৫০ |
২১:৫৯, ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
দলের লোগো | |||
ডাকনাম | তিন সিংহ | ||
---|---|---|---|
অ্যাসোসিয়েশন | দ্য ফুটবল এসোসিয়েশন | ||
কনফেডারেশন | উয়েফা (ইউরোপ) | ||
প্রধান কোচ | গ্যারেথ সাউথগেট (অন্তর্বর্তীকালীন) | ||
অধিনায়ক | ওয়েইন রুনি | ||
সর্বাধিক ম্যাচ | পিটার শিল্টন (১২৫) | ||
শীর্ষ গোলদাতা | ওয়েইন রুনি (৫৩) | ||
মাঠ | ওয়েম্বলি স্টেডিয়াম | ||
ফিফা কোড | ENG | ||
| |||
ফিফা র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | ১৫[১] | ||
সর্বোচ্চ | ৪ (সেপ্টেম্বর ২০০৬/ডিসেম্বর ১৯৯৭) | ||
সর্বনিম্ন | ২৭ (ফেব্রুয়ারি ১৯৯৬) | ||
এলো র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | ৭ | ||
সর্বোচ্চ | ১ (১৮৭২-১৮৭৬ ১৮৯২-১৯১১ ১৯৬৬-১৯৭০ ১৯৮৭-১৯৮৮) | ||
সর্বনিম্ন | ১৭ (১৯২৮) | ||
প্রথম আন্তর্জাতিক খেলা | |||
স্কটল্যান্ড ০ - ০ ইংল্যান্ড (পার্টিক, স্কটল্যান্ড; নভেম্বর ৩০ ১৮৭২) | |||
বৃহত্তম জয় | |||
আয়ারল্যান্ড ০ - ১৩ ইংল্যান্ড (বেলফাস্ট, আয়ারল্যান্ড; ফেব্রুয়ারি ১৮ ১৮৮২) | |||
বৃহত্তম পরাজয় | |||
হাঙ্গেরি ৭ - ১ ইংল্যান্ড (বুদাপেস্ট, হাঙ্গেরি; মে ২৩ ১৯৫৪) | |||
বিশ্বকাপ | |||
অংশগ্রহণ | ১২ (১৯৫০-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | বিজয়ী, ১৯৬৬ | ||
ইউরোপীয়ান চ্যাম্পিয়নশিপ | |||
অংশগ্রহণ | ৭ (১৯৬৮-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | ১৯৬৮: তৃতীয়, ১৯৯৬ সেমি-ফাইনাল |
ইংরেজ জাতীয় ফুটবল দল (পুরুষ) ইংল্যান্ডের আন্তর্জাতিক ফুটবল খেলার দল এবং ফুটবল এসোসিয়েশন কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত হয়, যা ইংল্যান্ডে ফুটবলের প্রশাসনিক প্রতিষ্ঠান।
যুক্তরাজ্যের অংশ হলেও বিভিন্ন পেশাদারী প্রতিযোগিতার জন্য ইংল্যান্ডের নিজস্ব দল আছে। তবে অলিম্পিক প্রতিযোগিতায় ইংল্যান্ড একা প্রতিনিধিত্ব করেনা, বরং পুরো যুক্তরাজ্য অলিম্পিকে একসাথে অংশগ্রহণ করে।
যুক্তরাজ্যের জাতিগুলোর মধ্যে ইংল্যান্ডই সবচেয়ে সফল, তারা ব্রিটিশ হোম চ্যাম্পিয়নশিপ জিতেছে ৫৪বার এবং ফিফা বিশ্বকাপ জিতেছে একবার। তারা অবশ্য কখনো উয়েফা ইউরোপীয়ান ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপ জিততে পারেনি, তবে দুবার সেমি-ফাইনালে উঠেছে।
ঐতিহাসিকভাবে ইংল্যান্ডের চিরপ্রতিদ্বন্দ্ব্বী হচ্ছে স্কটল্যান্ড।[২] স্কটল্যান্ডের সাথে ইংল্যান্ড সর্বশেষ খেলা হয়েছে ইউরো ২০০০ এর প্লে-অফে ১৯৯৯ সালের নভেম্বরে। পুরাতন ওয়েম্বলি স্টেডিয়ামে অণুষ্ঠিত এ খেলায় স্কটল্যান্ড ১-০ গোলে জয়ী হয়।
১৯৮০ সাল থেকে স্কটল্যান্ডের সাথে নিয়মিত খেলা বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর থেকে অন্যান্য জাতির সঙ্গে ইংল্যান্ডের প্রতিদ্বন্দ্ব্বীতা বৃদ্ধি পেতে থাকে। এর মধ্যে আর্জেন্টিনা বনাম ইংল্যান্ড ও জার্মানি বনাম ইংল্যান্ড, চির-প্রতিদ্বন্দ্ব্বী হিসেবে খ্যাতি পায়।
ইতিহাস
নাই
নিজস্ব স্টেডিয়াম
প্রতিষ্ঠার প্রথম ৫০ বছর ধরে ইংল্যান্ড দেশের বিভিন্ন স্থানে হোম ম্যাচ খেলেছে। প্রথমদিকে তারা ক্রিকেট মাঠ ব্যবহার করত। পরবর্তীতে বিভিন্ন ফুটবল ক্লাবের স্টেডিয়ামে খেলা অণুষ্ঠিত হয়। ১৯২৪ সালে স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে ইংল্যান্ড ওয়েম্বলিতে তাদের প্রথম ম্যাচ খেলে। পরবর্তী ২৭ বছর স্কটল্যান্ডের বিরুদ্ধে সকল খেলা ওয়েম্বলিতে অণুষ্ঠিত হয়।
১৯৫১ সালের মে মাসে আর্জেন্টিনা স্কটল্যান্ডের পর দ্বিতীয় জাতীয় দল হিসেবে ওয়েম্বলি স্টেডিয়ামে খেলে। ১৯৬০ সালের মধ্যে ইংল্যান্ডের প্রায় সব খেলাই ওয়েম্বলিতে অণুষ্ঠিত হয়। ১৯৬৬ সাল থেকে ১৯৯৫ সাল পর্যন্ত ইংল্যান্ড ওয়েম্বলি ছাড়া অন্য কোথাও তাদের হোম ম্যাচ খেলেনি।
ওয়েম্বলিতে ইংল্যান্ডের সর্বশেষ খেলা হল জার্মানির বিপক্ষে যা অণুষ্ঠিত হয়েছে ২০০০ সালের ৭ অক্টোবরে। এ খেলায় ইংল্যান্ড ১-০ গোলে হেরে যায়। এরপর থেকে দলটি ১৪টি ভিন্ন স্টেডিয়ামে তাদের হোম ম্যাচ খেলেছে। এর মধ্যে ওল্ড ট্রাফোর্ড সবচেয়ে বেশিবার ব্যবহৃত হয়েছে। ২০০৭ সালে নতুন ওয়েম্বলি স্টেডিয়াম উদ্বোধন হওয়ার পর ইংল্যান্ড ২০৩৬ সাল পর্যন্ত সেখানেই তাদের হোম ম্যাচ খেলবে বলে এফএ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এর প্রধান কারণ অর্থনৈতিক। এফএ পুরাতন ওয়েম্বলির মালিক নয় তবে নতুন ওয়েম্বলির মালিক। এটি তৈরি করতে এফএ অনেক অর্থ ধার করেছে। তাই ইংল্যান্ডের খেলা এই স্টেডিয়ামে আয়োজন করে এফএ তার উপার্জন বাড়াতে চায়।
নতুন ওয়েম্বলি স্টেডিয়ামে প্রথম ম্যাচ অণুষ্ঠিত হয় ২০০৭ সালের মার্চ মাসে। এতে ৫৫,৭০০ দর্শকের সামনে ইংল্যান্ডের অণুর্ধ-২১ দল ইতালির অণুর্ধ-২১ দলের মুখোমুখি হয়। খেলাটি ৩-৩ গোলে ড্র হয়, এতে ইংল্যান্ডের পক্ষে ডেভিড বেন্টলি প্রথম গোল করেন। অবশ্য ইতালীয় স্ট্রাইকার গিয়ামপাওলো পাজ্জিনি ২৯ সেকেন্ডে খেলার প্রথম গোল করেন, এবং ৬৮ মিনিটে তিনি ওয়েম্বলির প্রথম হ্যাট্রিক সম্পন্ন করেন।[৩]
ভ্রমণ চলাকালীন সময়ে ইংল্যান্ড
স্টেডিয়াম ভাঙ্গার আগে জার্মানির সাথে খেলা এবং নতুন স্টেডিয়ামে অণুষ্ঠিতব্য ব্রাজিলের সাথে খেলার মাঝে ইংল্যান্ড ১৪টি ভিন্ন স্টেডিয়ামে ৩৪টি হোম ম্যাচ খেলেছে। এর মধ্যে ২২টি খেলায় জয়, ৭টিতে ড্র এবং ৫টি পরাজয় হয়েছে। প্রতিযোগিতামূলক (বিশ্বকাপ ও ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপ বাছাই) ১৪টি খেলায় ইংল্যান্ড ১১টিতে জয় ও ৩টিতে ড্র করেছে। যেসব স্টেডিয়ামে খেলা হয়েছে সেগুলো হচ্ছে[৪]:
- ওল্ড ট্রাফোর্ড - ১৪
- সেইন্ট জেমস পার্ক - ৩
- এনফিল্ড - ৩
- ভিলা পার্ক - ৩
- সিটি অব ম্যানচেস্টার স্টেডিয়াম - ১
- রিভারসাইড স্টেডিয়াম - ১
- পোর্টম্যান রোড - ১
- প্রাইড পার্ক - ১
- ওয়াকার্স স্টেডিয়াম - ১
- স্টেডিয়াম অব লাইট - ১
- সেইন্ট মেরি - ১
- এলাড রোড - ১
- আপটন পার্ক - ১
- হোয়াইট হার্ট লেন - ১
তথ্যসূত্র
- ↑ FIFA/Coca-Cola World Rankings: June 2015
- ↑ A history of fierce football rivalry
- ↑ "Thriller at Wembley"। www.TheFA.com। 2007-03-24। সংগ্রহের তারিখ 2007-03-25। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ "End of the road for England"। BBC Sport। 2007-05-29। সংগ্রহের তারিখ 2007-05-29। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=
(সাহায্য)