দক্ষিণ এশিয়া: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে

রৈখিক

২২:২৭, ৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

এই নিবন্ধটিতে ভূ-রাজনৈতিক দক্ষিণ এশিয়া আলোচিত হয়েছে। একই অঞ্চলের ভৌগোলিক বিবরণের জন্য ভারতীয় উপমহাদেশ নিবন্ধটি দেখুন।

দক্ষিণ এশিয়া বা দক্ষিণাঞ্চলীয় এশিয়া বলতে এশিয়া মহাদেশের দক্ষিণে অবস্থিত ভারতীয় উপমহাদেশ ও তার সন্নিকটস্থ অঞ্চলকে বোঝায়। এর পশ্চিমে পশ্চিম এশিয়া বা মধ্যপ্রাচ্য, উত্তরে মধ্য এশিয়া, আর পূর্বে পূর্ব এশিয়া ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া মহাদেশ।

সংজ্ঞা ও প্রয়োগ

দক্ষিণ এশিয়া নিচের রাষ্ট্রগুলো নিয়ে গঠিত (বর্ণানুক্রমে):

জাতিসংঘ ঘোষিত দক্ষিণাঞ্চলীয় এশিয়া নামের উপ-অঞ্চলে উপরের দেশগুলো ছাড়াও আফগানিস্তান অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। অনেক সময় এই নামটি দিয়ে প্রাক্তন সোভিয়েত ইউনিয়নের দক্ষিণে অবস্থিত সমগ্র এশিয়াকেও বোঝানো হয়।

ভারতীয় উপমহাদেশ বলতে যেসব দেশ ভৌগোলিকভাবে ভারতীয় প্লেটের ওপর এবং ইউরেশীয় প্লেটের দক্ষিণে অবস্থিত, সেগুলোকে বোঝায়। ভূ-রাজনৈতিকভাবে ভারতীয় উপমহাদেশ দক্ষিণ এশিয়া বা দক্ষিণাঞ্চলীয় এশিয়ার অংশবিশেষ, অর্থাৎ ভারতীয় প্লেটের বাইরে ও সন্নিকটে অবস্থিত দেশগুলোও এর মধ্যে পড়ে। উদাহরণস্বরূপ, পাকিস্তানের সাথে বিদ্যমান রাজনৈতিক ও সামাজিক সম্পর্কের কারণে, এবং প্রাচীন মৌর্য ও মোঘল সাম্রাজ্যের অংশ হিসেবে কখনো কখনো আফগানিস্তানকে এই অঞ্চলের অংশ হিসেবে গণ্য করা হয়।

দক্ষিণ এশীয় আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থা

দক্ষিণ এশীয় আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থা (সংক্ষেপে সার্ক) দক্ষিণ এশিয়ার একটি সরকারি সংস্থা। এর সদস্য দেশগুলো বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলংকা, নেপাল, মালদ্বীপ, ভুটান এবং আফগানিস্তান। গণচীন ও জাপানকে সার্কের পর্যবেক্ষক হিসেবে নির্বাচিত করা হয়েছে। সার্ক ১৯৮৫ সালের ৮ই ডিসেম্বর প্রতিষ্টিত হয়েছিল। যখন বাংলাদেশ ভারত পাকিস্তান নেপাল ভুটান মালদ্বীপ ও শ্রীলংকা নেতারা দক্ষিণ এশিয়ার আঞ্চলিক,অর্থনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক উন্নয়ন এবং অন্যান্য উন্নয়নশীল দেশসমূহের সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক ও সহযোগিতা করার লক্ষে এক রাজকীয় সনদপত্রে আবদ্ধ হন ।

জনপরিসংখ্যান ও ইতিহাস

বিস্তারিত দেখুন দক্ষিণ এশিয়ার ইতিহাস ও দক্ষিণ এশিয়ার জাতিসমূহ নিবন্ধে

আরও দেখুন

এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন।

↑ Peel, M. C. and Finlayson, B. L. and McMahon, T. A. (২০০৭)। "Updated world map of the Köppen–Geiger climate classification"। Hydrol. Earth Syst. Sci.। 11: 1633–1644। আইএসএসএন 1027-5606। ডিওআই:10.5194/hess-11-1633-2007। (direct: Final Revised Paper)

[Peel-1] Peel, M. C. and Finlayson, B. L. and McMahon, T. A. (২০০৭)। "Updated world map of the Köppen–Geiger climate classification"। Hydrol. Earth Syst. Sci.। 11: 1633–1644। আইএসএসএন 1027-5606। ডিওআই:10.5194/hess-11-1633-2007। (direct: Final Revised Paper)

[১]

@@ ৩ নং লাইন: / ৩ নং লাইন: @@
 == সংজ্ঞা ও প্রয়োগ ==
-[[File:India and South Asia Koppen climate map with legend.jpg |thumb |দক্ষিণ এশিয়ার কোপেন জলবায়ু শ্রেণীবিভাগ মানচিত্র.<ref name="Peel">{{cite journal | author=Peel, M. C. and Finlayson, B. L. and McMahon, T. A. | year=2007 | title= Updated world map of the Köppen–Geiger climate classification | journal=Hydrol. Earth Syst. Sci. | volume=11 | pages=1633–1644 |doi=10.5194/hess-11-1633-2007 | url=http://www.hydrol-earth-syst-sci.net/11/1633/2007/hess-11-1633-2007.html | issn = 1027-5606}} ''(direct: [http://www.hydrol-earth-syst-sci.net/11/1633/2007/hess-11-1633-2007.pdf Final Revised Paper])''</ref>]]
+[[File:India and South Asia Köppen climate map with legend.jpg |thumb |দক্ষিণ এশিয়ার কোপেন জলবায়ু শ্রেণীবিভাগ মানচিত্র.<ref name="Peel">{{cite journal | author=Peel, M. C. and Finlayson, B. L. and McMahon, T. A. | year=2007 | title= Updated world map of the Köppen–Geiger climate classification | journal=Hydrol. Earth Syst. Sci. | volume=11 | pages=1633–1644 |doi=10.5194/hess-11-1633-2007 | url=http://www.hydrol-earth-syst-sci.net/11/1633/2007/hess-11-1633-2007.html | issn = 1027-5606}} ''(direct: [http://www.hydrol-earth-syst-sci.net/11/1633/2007/hess-11-1633-2007.pdf Final Revised Paper])''</ref>]]
 '''দক্ষিণ এশিয়া''' নিচের রাষ্ট্রগুলো নিয়ে গঠিত (বর্ণানুক্রমে):