শরীয়তপুর সরকারি কলেজ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
অ বিষয়শ্রেণী:শরীয়তপুর জেলার কলেজ অপসারণ হটক্যাটের মাধ্যমে |
অ বিষয়শ্রেণী:১৯৭৮-এ প্রতিষ্ঠিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান যোগ হটক্যাটের মাধ্যমে |
||
৭৯ নং লাইন: | ৭৯ নং লাইন: | ||
[[বিষয়শ্রেণী:শরিয়তপুর জেলার কলেজ]] |
[[বিষয়শ্রেণী:শরিয়তপুর জেলার কলেজ]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৭৮-এ প্রতিষ্ঠিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান]] |
০৩:৪৩, ২৮ জানুয়ারি ২০১৮ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
কলেজ-এর লোগো | |
ধরন | সরকারি |
---|---|
স্থাপিত | ৯ জুন ১৯৭৮ |
অধ্যক্ষ | অধ্যাপক মোশার্রফ আলী |
শিক্ষার্থী | ১,০০০ + |
অবস্থান | ধানুকা বাজার, ধানুকা, শরীয়তপুর জেলা |
ওয়েবসাইট | www |
শরীয়তপুর সরকারি কলেজ বাংলাদেশের শরীয়তপুর জেলার একটি পুরোনো ও ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। শরীয়তপুর জেলা শহরের ধানুকা এলাকায় ধানুকা বাজারের পার্শ্বে অবস্থিত এই কলেজটি ৯ জুন ১৯৭৮ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।[১]
প্রতিষ্ঠার পটভুমি
৯ জুন ১৯৭৮ সাল থেকে শরীয়তপুর সরকারি কলেজের যাত্রা শুরু এবং ১ মার্চ, ১৯৮০ সালে কলেজটি জাতীয়করণ করা হয়। কলেজটি প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই শরীয়তপুরের প্রত্যন্ত অঞ্চলের শিক্ষার্থীদের উচ্চ শিক্ষা লাভে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে আসছে। শরীয়তপুর সরকারি কলেজকে শুধু শিক্ষাগ্রহণের উন্নত পরিবেশে রূপান্তরই নয় বরং কলেজটিকে শরীয়তপুর বাসির আর্থ-সামাজিক ও সাংস্কৃতিক উন্নয়নের কেন্দ্রস্থলে রূপান্তর করাও এর অন্যতম লক্ষ্য।
ক্যাম্পাস
ছোট একটি ক্যাম্পাস আছে । তবে সুন্দর ।
অনুষদ ও বিভাগসমুহ
এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে উচ্চ মাধ্যমিক, স্নাতক (পাস), স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর বিষয়ে পাঠদান করে থাকে। এর উচ্চ মাধ্যমিক ও ডিগ্রী শ্রেণীতে বিজ্ঞান, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা - তিনটি শাখায় পাঠদান করা হয় ও শিক্ষা কার্যক্রম ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয় ও স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শিক্ষা কার্যক্রম জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত।
উচ্চ মাধ্যমিক শ্রেণী
- মানবিক বিভাগ
- বিজ্ঞান বিভাগ
- ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ
স্নাতক (পাস) শ্রেণী
- কলা অনুষদ
- সমাজ বিজ্ঞান অনুষদ
- ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদ
একাডেমিক সুযোগ সুবিধা
একাডেমিক ভবন
বর্তমানে এই কলেজে ৩ টি একাডেমিক ভবন রয়েছে। এগুলোতে শ্রেণী পাঠ দান ছাড়াও প্রশাসনিক কাজ করা হয়। এছাড়াও কলেজে একটি অডিটোরিয়াম ভবন রয়েছে।[২]
লাইব্রেরী
কলেজের মূল একাডেমি ভবনের ২য় তলায় একটি লাইব্রেরী রয়েছে। বর্তমানে এই লাইব্রেরীতে ৫,০০০-এর বেশি বই রয়েছে।
কলেজের সুযোগ সুবিধা
হোস্টেল
কলেজের 2 টি হোস্টেল আছে। একটি ছেলেদের জন্য আর অন্যটি মেয়েদের জন্য।
খেলার মাঠ
কলেজ ক্যাম্পাসের মধ্যেই রয়েছে কলেজের নিজস্ব খেলার মাঠ। এখানে শিক্ষার্থীরা খেলাধুলা করা ছাড়াও কলেজের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগীতা অনুষ্ঠিত হয়।
মসজিদ
কলেজ ক্যাম্পাসের মধ্যেই রয়েছে কলেজের নিজস্ব মসজিদ। এখানে শিক্ষার্থীরা ছাড়াও কলেজের শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও পার্শ্ববর্তী এলাকার লোকজন নামাজ আদায় করে থাকে।
সহশিক্ষা কার্যক্রম
শরীয়তপুর সরকারি কলেজে বর্তমানে বিভিন্ন ধরণের সহশিক্ষা কার্যক্রম চালু রয়েছে:
- বি. এন. সি. সি. - বাংলাদেশ ন্যাশনাল ক্যাডেট কোর-এর একটি পুরুষ প্লাটুন রয়েছে।
- রোভার স্কাউট - বাংলাদেশ স্কাউটস-এর অধীনে এই কলেজে একটি রোভার স্কাউট ইউনিট রয়েছে।
- রেড ক্রিসেন্ট - বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি-এর অধীনে এই কলেজে একটি রেড ক্রিসেন্ট ইউনিট রয়েছে।
সাংস্কৃতক কার্যক্রম
প্রতি বছর এই কলেজে বাংলা নববর্ষ-এর অনুষ্ঠান উদযাপিত হয়। এছাড়াও বিভিন্ন সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডও এখানে দেখা যায়।
কামাল হোসেন
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
- 'শরীয়তপুর সরকারি কলেজ'-এর তথ্য বাতায়ন।
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |