জললেখবিজ্ঞান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
শুরু |
অ বিষয়শ্রেণী:প্রাকৃতিক ভূগোল যোগ হটক্যাটের মাধ্যমে |
||
৪ নং লাইন: | ৪ নং লাইন: | ||
১৯৭০ সালে জাতিসঙ্ঘের অধীনে আন্তর্জাতিক জললেখচিত্রণ সংস্থা প্রতিষ্ঠিত হয়, যার মাধ্যমে জললেখচিত্র জরিপে লব্ধ তথ্যাদি আদান-প্রদান হয়। |
১৯৭০ সালে জাতিসঙ্ঘের অধীনে আন্তর্জাতিক জললেখচিত্রণ সংস্থা প্রতিষ্ঠিত হয়, যার মাধ্যমে জললেখচিত্র জরিপে লব্ধ তথ্যাদি আদান-প্রদান হয়। |
||
[[বিষয়শ্রেণী:প্রাকৃতিক ভূগোল]] |
১৯:২১, ২৪ নভেম্বর ২০১৭ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
জললেখচিত্রবিদ্যা বা জলমানচিত্রবিদ্যা (ইংরেজি: Hydrography) বলতে ভূ-পৃষ্ঠের জলনিমজ্জিত অঞ্চলসমূহের লেখচিত্র বা মানচিত্র সংকলন বা প্রস্তুতকরণের শিল্প ও বিজ্ঞানকে বোঝায়। এটি একটি ব্যবহারিক বিজ্ঞান যেখানে মহাসমুদ্র, সমুদ্র, উপকূলীয় অঞ্চল, হ্রদ ও নদীসমূহের পরিমাপন ও তাদের প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্যের বিজ্ঞানসম্মত বর্ণনা ছাড়াও সময়ের সাথে সাথের এগুলির পরিবর্তনের পূর্বাভাস আলোচনা করা হয়। এই বিজ্ঞানের মূল লক্ষ্য হল নৌচালনায় নিরাপত্তা এবং অন্যান্য সকল প্রকার সামুদ্রিক কর্মকান্ডকে (যেমন অর্থনৈতিক উন্নয়ন, নিরাপত্তা ও প্রতিরক্ষা, বৈজ্ঞানিক গবেষণা এবং পরিবেশের সংরক্ষণ) সহায়তা করা।
ব্রিটিশ নৌবাহিনী ১৭৯৫ সালে সর্বপ্রথম একজন জললেখচিত্রবিদকে কর্মে নিয়োগ দান করে। ১৮৫৪ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র একটি সমুদ্র পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র এবং জললেখচিত্রণ কার্যালয় প্রতিষ্ঠা করে। তখন থেকে অনেক সমুদ্রচারী রাষ্ট্র জললেখচিত্রণ কার্যালয় স্থাপন করে যেগুলির কাজ ছিল নাবিকদেরকে নৌমানচিত্র এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় প্রকাশনা সরবরাহ করে তাদের নিজস্ব অধিকৃত সমুদ্রাঞ্চল এবং বিশ্বের মহাসাগরগুলিতে নৌচালনায় সহায়তা করা।
১৯৭০ সালে জাতিসঙ্ঘের অধীনে আন্তর্জাতিক জললেখচিত্রণ সংস্থা প্রতিষ্ঠিত হয়, যার মাধ্যমে জললেখচিত্র জরিপে লব্ধ তথ্যাদি আদান-প্রদান হয়।