নারিকেল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
→‎top: বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্য থাকল এর পরিচালককে জানান।
Spwind (আলোচনা | অবদান)
সম্প্রসারণ
২৯ নং লাইন: ২৯ নং লাইন:
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলার ফল]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলার ফল]]
[[বিষয়শ্রেণী:ফল]]
[[বিষয়শ্রেণী:ফল]]
লবণাক্ত মাটিতে সমুদ্র উপকূল বর্তী স্থান সমূহে নারকেল ভালো জন্মায়। মাটির পিএইচ মান ৬ এর উপর হলে ভালো। গাছ ৫০-৬০ ফুট পর্যন্ত উচু হয়। গাছের পাতা দিয়ে ঝাড়ু হয়।

১৩:২৩, ২৩ নভেম্বর ২০১৭ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

নারিকেল
নারিকেল (কোকোস নুসিফেরা)
Secure
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস
জগৎ: উদ্ভিদ
শ্রেণীবিহীন: সপুষ্পক উদ্ভিদ
শ্রেণীবিহীন: মনোকটস
শ্রেণীবিহীন: কমেলিনিডস
বর্গ: আরেকেলিস
পরিবার: আরেকেসিয়া
উপপরিবার: আরেকোইডিয়া
গোত্র: কোকোইয়া
গণ: কোকোস
প্রজাতি: সি. নুসিফেরা
দ্বিপদী নাম
কোকোস নুসিফেরা
L.
নারিকেল গাছ
নারিকেল

নারিকেল, 'নারকোল' বা নারকেল একটি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ ফল । নারিকেল গাছ বিরাট উঁচু আকারের হয় এবং এর কোনো ডালপালা গজায় না । কচি নারিকেলকে ডাব বলে । নারিকেলের উপর যে স্তর থাকে তাকে ছোবড়া বলে। ছোবড়ার পরে একটি কঠিন খোলা বা খোলস থাকে । এই কঠিন খোলার ভিতরে সাদা রঙয়ের শাঁস ও পানি থাকে । এই শাঁস ও পানি খাওয়া হয় । ডাবের পানিতে পটাশিয়াম ও সোডিয়াম থাকে[১]। নারিকেলের শাঁস দিয়ে নানা রকম খাবার তৈরি হয় । পিঠে পুলি বানাতে নারিকেল কাজে লাগে । নারিকেল থেকে তেলও নিষ্কাশন করা হয় যা মাথায় মাখা হয় বা খাওয়া হয়। নারিকেল গাছের সমস্ত অংশই কোন না কোন কাজে লাগে । নারিকেল পাতার কাঠি থেকে ঝাঁটা বা ঝাড়ু তৈরি করা হয়।

তথ্যসুত্র

  1. সংবাদদাতা, হাসান ইমাম (নভেম্বর ০৩, ২০১৫)। "নানা গুণের নারকেল"প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২৪ নভেম্বর, ২০১৬  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |তারিখ=, |সংগ্রহের-তারিখ= (সাহায্য)

লবণাক্ত মাটিতে সমুদ্র উপকূল বর্তী স্থান সমূহে নারকেল ভালো জন্মায়। মাটির পিএইচ মান ৬ এর উপর হলে ভালো। গাছ ৫০-৬০ ফুট পর্যন্ত উচু হয়। গাছের পাতা দিয়ে ঝাড়ু হয়।