গগনচুম্বী অট্টালিকা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
অ টেমপ্লেটে সংশোধন |
সংশোধন |
||
৩১ নং লাইন: | ৩১ নং লাইন: | ||
! নির্মাণকাল |
! নির্মাণকাল |
||
|- |
|- |
||
|১||'''[[বুর্জ খলিফা]]'''||[[দুবাই]]||{{ |
|১||'''[[বুর্জ খলিফা]]'''||[[দুবাই]]||{{পতাকা|সংযুক্ত আরব আমিরাত}}||৮২৮ মিটার||২,৭১৭ ফুট||align=center|১৬৩||২০১০ |
||
|- |
|- |
||
|২||[[আবরাজ আল-বাঈত টাওয়ার্স|মক্কা রয়েল ক্লক টাওয়ার হোটেল]]||[[মক্কা]]||{{ |
|২||[[আবরাজ আল-বাঈত টাওয়ার্স|মক্কা রয়েল ক্লক টাওয়ার হোটেল]]||[[মক্কা]]||{{পতাকা|সৌদি আরব}}||৬০১ মিটার<ref>[http://buildingdb.ctbuh.org/?do=building&building_id=84 Abraj Al-Bait Towers] at CTBUH</ref>||১,৯৭১ ফুট||align=center|১২০||২০১২ |
||
|- |
|- |
||
|৩||'''[[তাইপে ১০১]]'''||[[তাইপে]]||{{ |
|৩||'''[[তাইপে ১০১]]'''||[[তাইপে]]||{{পতাকা|তাইওয়ান}}||৫০৯ মিটার<ref>[http://buildingdb.ctbuh.org/?do=building&building_id=117 Taipei 101] at CTBUH</ref>||১,৬৭০ ফুট||align=center|১০১||২০০৪ |
||
|- |
|- |
||
|৪||[[সাংহাই ওয়ার্ল্ড ফিন্যান্সিয়াল সেন্টার]]||[[সাংহাই]]||{{ |
|৪||[[সাংহাই ওয়ার্ল্ড ফিন্যান্সিয়াল সেন্টার]]||[[সাংহাই]]||{{পতাকা|চীন}}||৪৯২ মিটার||১,৬১৪ ফুট||align=center|১০১||২০০৮ |
||
|- |
|- |
||
|৫||[[ইন্টারন্যাশনাল কমার্স সেন্টার]]||[[হংকং]]||{{ |
|৫||[[ইন্টারন্যাশনাল কমার্স সেন্টার]]||[[হংকং]]||{{পতাকা|হং কং}}||৪৮৪ মিটার||১,৫৮৮ ফুট||align=center|১১৮||২০১০ |
||
|- |
|- |
||
|৬||'''[[পেত্রোনাস টাওয়ার|পেত্রোনাস টাওয়ার ১]]'''||[[কুয়ালালামপুর]]||{{ |
|৬||'''[[পেত্রোনাস টাওয়ার|পেত্রোনাস টাওয়ার ১]]'''||[[কুয়ালালামপুর]]||{{পতাকা|মালয়েশিয়া}}||৪৫২ মিটার||১,৪৮৩ ফুট||align=center|৮৮||১৯৯৮ |
||
|- |
|- |
||
|৬||'''[[পেত্রোনাস টাওয়ার|পেত্রোনাস টাওয়ার ২]]'''||[[কুয়ালালামপুর]]||{{ |
|৬||'''[[পেত্রোনাস টাওয়ার|পেত্রোনাস টাওয়ার ২]]'''||[[কুয়ালালামপুর]]||{{পতাকা|মালয়েশিয়া}}||৪৫২ মিটার||১,৪৮৩ ফুট||align=center|৮৮||১৯৯৮ |
||
|- |
|- |
||
|৮||[[জাইফেং টাওয়ার]]||[[নানজিং]]||{{ |
|৮||[[জাইফেং টাওয়ার]]||[[নানজিং]]||{{পতাকা|চীন}}||৪৫০ মিটার||১,৪৭৬ ফুট||align=center|৮৯||২০১০ |
||
|- |
|- |
||
|৯||'''[[উইলিস টাওয়ার]]''' (সাবেক '''সিয়ার্স টাওয়ার''')||[[শিকাগো]]||{{ |
|৯||'''[[উইলিস টাওয়ার]]''' (সাবেক '''সিয়ার্স টাওয়ার''')||[[শিকাগো]]||{{পতাকা|মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র}}||৪৪২ মিটার ||১,৪৫০ ফুট||align=center|১০৮||১৯৭৩ |
||
|- |
|- |
||
|১০||[[কিংকি ১০০]]||[[শেনঝেন]]||{{ |
|১০||[[কিংকি ১০০]]||[[শেনঝেন]]||{{পতাকা|চীন}}||৪৪২ মিটার||১,৪৪৯ ফুট||align=center|১০০||২০১১ |
||
|} |
|} |
||
৫৬ নং লাইন: | ৫৬ নং লাইন: | ||
== বহিঃসংযোগ == |
== বহিঃসংযোগ == |
||
{{ |
{{কমন্স বিষয়শ্রেণী|Skyscrapers|Skyscraper}} |
||
* [http://www.yesterdays.sk/kategorie.php?id=7 Historical photos of skyscrapers in New York City] |
* [http://www.yesterdays.sk/kategorie.php?id=7 Historical photos of skyscrapers in New York City] |
||
* [http://www.skyscraper.org/ Skyscraper Museum] |
* [http://www.skyscraper.org/ Skyscraper Museum] |
০০:২৭, ২৩ নভেম্বর ২০১৭ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
গগনচুম্বী অট্টালিকা (ইংরেজি: Skyscraper) বলতে খুবই উঁচু ভবনকে বুঝায়। সচরাচর যে সকল ভবনের উচ্চতা ১৫২ মিটার বা ৫০০ ফুটের চেয়ে বেশী ঐ সকল ভবন গগনচুম্বী অট্টালিকা নামে সারাবিশ্বে পরিচিত। প্রধানতঃ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের প্রধান প্রধান নগরগুলোয় এ ধরনের অট্টালিকা দেখা যায়। বড় বড় মহানগরগুলোয় দুই বা ততোধিক গগনচুম্বী অট্টালিকার সন্ধান পাওয়া যায়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক শহরে এম্পায়ার স্টেট বিল্ডিংয়ের জন্য জনপ্রিয় হয়ে আছে। গত ২০ বছরে লন্ডনের নাগরিকেরা অনেকগুলো অট্টালিকা দেখার সৌভাগ্য অর্জন করেছে গেছে যা অতীতে ইংল্যান্ডে দেখা যায়নি।
ইতিহাস
এক সময় স্কাইস্ক্রেপার বলতে পাল তোলা জাহাজের উঁচু পালকে বুঝানো হতো। এরপর শব্দটির অর্থ পরিবর্তিত হয়ে বর্তমানে সুউচ্চ ভবনকে নির্দেশ করছে। ঊনবিংশ শতক পর্যন্ত ছয় তলা ভবনের সন্ধান পাওয়া খুবই কষ্টকর ব্যাপার ছিল। দূর্বল ও নিম্নমানের নির্মাণ উপকরণের কারণে উচ্চ ভবনগুলো ভেঙ্গে যাবার প্রবল সম্ভাবনা ছিল। তাছাড়া, জনগণও অনেকগুলো সিঁড়ি পেরিয়ে উপরে উঠতে ও বসবাস করতে পছন্দ করতো না। নদীর প্রবল ঢেউও সর্বোচ্চ ৫০ ফুট পর্যন্ত আছড়ে পড়তো।
আধুনিক ও উন্নততর প্রযুক্তির সাহায্যে বর্তমানে গগনচুম্বী অট্টালিকা তৈরী হবার সংবাদ খুবই সাধারণ ঘটনা হয়ে দাঁড়িয়েছে। শক্তিশালী ভিত ও আধুনিক নির্মাণশৈলীর ব্যবহার হিসেবে স্টীল, খোয়া, লোহা, সিমেন্টের ঢালাই এতে ব্যবহৃত হয়ে থাকে।
প্রথম গগনচুম্বী অট্টালিকা দ্য হোম ইনস্যুরেন্স বিল্ডিং ইলিনয়িসের শিকাগো শহরে নির্মিত হয়েছিল। ভবনটি ছিল দশতলা উচ্চতাবিশিষ্ট। ১৮৮৪-৮৫ সালে এটির নির্মাণকার্য সম্পন্ন হয়। কিন্তু, ১৯৩১ সালে নতুন আরেকটি ভবন নির্মাণের লক্ষ্যে এটি ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়।
সর্বোচ্চ গগনচুম্বী অট্টালিকা
সুউচ্চ ভবন এবং নগর আবাসন সংস্থা (সিটিবিইউএইচ) নামীয় অ-লাভজনক আন্তর্জাতিক সংগঠন ১৯৬৯ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। সংগঠনটি বিশ্বের সর্বোচ্চ গগনচুম্বী অট্টালিকার নাম ঘোষণা করে এবং কোন কোন ভবনগুলো নির্দিষ্ট মানদণ্ডের মাধ্যমে এ মর্যাদা পাবে তার সিদ্ধান্ত দেয়। এটি বিশ্বের নির্মাণ কাজ সম্পন্নকারী শীর্ষ ১০০ সর্বোচ্চ গগনচুম্বী অট্টালিকার নাম নির্দিষ্ট করে থাকে।[১]
সংগঠনটি বর্তমানে গগনচুম্বী অট্টালিকা হিসেবে বুর্জ খলিফাকে বিশ্বের সর্বোচ্চ অট্টালিকার মর্যাদা প্রদান করেছে। এর উচ্চতা ৮২৮ মি (২,৭১৭ ফু)।[১]