লি ছং ইয়ং: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
১৩ নং লাইন: | ১৩ নং লাইন: | ||
২০০৮ সালে তিনি এফসি সিউলের মুল একাদশের হয়ে নিয়মিত খেলার সুযোগ পান। সেবার ২২ টি লিগ ম্যাচে ৫ টি গোল করেন। ২০০৯ সালের মৌসুমে লি তার ধারাবাহিকতা ধরে রাখে এবং ৭ মার্চে উদ্বোধনী ম্যাচে চুন্নাম ড্রাগন্সের বিপক্ষে ৩ টি এসিস্ট করেন, ৪ এপ্রিলে চির প্রতিদ্বন্দ্বী সুয়োন সেমসাং ব্লুউইংসের বিপক্ষে জয়সুচক গোল করেন। |
২০০৮ সালে তিনি এফসি সিউলের মুল একাদশের হয়ে নিয়মিত খেলার সুযোগ পান। সেবার ২২ টি লিগ ম্যাচে ৫ টি গোল করেন। ২০০৯ সালের মৌসুমে লি তার ধারাবাহিকতা ধরে রাখে এবং ৭ মার্চে উদ্বোধনী ম্যাচে চুন্নাম ড্রাগন্সের বিপক্ষে ৩ টি এসিস্ট করেন, ৪ এপ্রিলে চির প্রতিদ্বন্দ্বী সুয়োন সেমসাং ব্লুউইংসের বিপক্ষে জয়সুচক গোল করেন। |
||
=== বোল্টন ওয়ান্ডারাস === |
|||
২০০৯ সালের ১৪ আগস্ট লি ছং ইয়ং ২.২ মিলিয়ন ইউরোতে ৩ বছরের চুক্তিতে প্রিমিয়ার লিগের দল বোল্টনে যোগ দেন। এই সম্পর্কে তিনি বলেন " আমি আমার ক্যারিয়ারের নতুন অধ্যায়ে এগিয়ে যাচ্ছি এবং ক্লাবের হয়ে প্রথম ম্যাচ খেলতে মুখিয়ে আছি। |
|||
২০০৯ সালের ১৫ আগস্টে সান্ডারল্যান্ডের বিপক্ষে গেভিন ক্যানের বদলি হিসেবে নেমে প্রথম ম্যাচ খেলেন। বার্মিংহাম সিটির বিপক্ষে ২৬ সেপ্টেম্বরে বোল্টনের হয়ে প্রথম গোল এবং জয়সূচক গোলটি করেন। টটেনহাম হটস্পায়ারের বিপক্ষে ম্যাচে একটি এসিস্ট করে ম্যান অফ দ্যা ম্যাচ নির্বাচিত হন। ভালো পার্ফমেন্সের সুবাদে তিনি টানা দুবার ইএসপিএন সকারনেট সাপ্তাহিক একাদশে জায়গা পান। |
|||
মৌসুম শেষে লি বোল্টন প্লেয়ার অফ দ্যা সিজন এবং সেরা উদীয়মান নির্বাচিত হন। ২০১০ ফিফা বিশ্বকাপের পর লিভারপুল তার ব্যাপারে আগ্রহ দেখায়। তবে লি ২৫ নভেম্বরে বোল্টনের সাথে নতুন চুক্তি করেন এবং ২০১৩ পর্যন্ত থাকার সিদ্বান্ত নেন। |
|||
২০১১ সালের ৩০ জুলাইতে প্রাক মৌসুম প্রীতি ম্যাচে নিউপোর্ট কাউন্টির বিপক্ষে ইনজুরিতে পড়েন। ফলে ৯ মাসের জন্য খেলতে পারেনি। ২০১২ সালের ২৯ শে মেতে লি ২০১৪-১৫ মৌসুম পর্যন্ত চুক্তি বাড়ান। সেই মৌসুমে তিনি যেসকল ম্যাচে গোল করেছেন তার প্রত্যেকটি ম্যাচেই বোল্টন জয়লাভ করে। |
|||
২০১২-১৩ সালে লি ফিটনেসের উন্নতি করে দলে যোগ দেন। চেম্পিয়েন্সিপে ৪ গোল এবং ৭ টি এসিস্ট করেন। |
০৮:২৯, ১৬ নভেম্বর ২০১৭ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
এই নিবন্ধ বা অনুচ্ছেদটি পরিবর্ধন বা বড় কোনো পুনর্গঠনের মধ্যে রয়েছে। এটির উন্নয়নের জন্য আপনার যে কোনো প্রকার সহায়তাকে স্বাগত জানানো হচ্ছে। যদি এই নিবন্ধ বা অনুচ্ছেদটি কয়েকদিনের জন্য সম্পাদনা করা না হয়, তাহলে অনুগ্রহপূর্বক এই টেমপ্লেটটি সরিয়ে ফেলুন। ৬ বছর আগে Sajid Ahmed Nijhu (আলাপ | অবদান) এই নিবন্ধটি সর্বশেষ সম্পাদনা করেছেন। (হালনাগাদ) |
লি ছং ইয়ং (কোরীয়: 이청용; জন্ম ২ জুলাই ১৯৮৮) একজন দক্ষিণ কোরিয়ান ফুটবলার, যিনি প্রিমিয়ার লিগের দল ক্রিস্টাল প্যালেস এবং দক্ষিন কোরিয়া জাতীয় দলের হয়ে খেলেন।
২০০৪ সালে ১৬ বছর বয়সে কে লিগের দল এফসি সিউলে যোগ দেন এবং ২০১৬ সালে দলটির হয়ে অভিষিক্ত হন। ২০০৯ সালের জানুয়ারিতে টাইম পত্রিকার জরিপে সেরা ৫০ উদীয়মান খেলোয়ার হিসেবে নির্বাচিত হন।
ক্লাব ক্যারিয়ার
এফসি সিউল
২০০৩ সালে এফসি সিউলের ম্যানেজার চো ইয়াং-রে যুবদলের উন্নয়নের জন্য ডোবোং মিডল স্কুলের একটি ম্যাচে উপস্থিত হন। ম্যাচের প্রথমার্ধে তিনি লি ছং ইয়ং- এর প্রতিভা দেখতে পান। তিনি সিদ্বান্ত নেন তাকে দলে নেয়ার, তাই মাঠেই তাকে ক্লাবে নেয়। ফলে লি মিডল স্কুল ছেড়ে এফসি সিউলে যোগ দেয়। ২০০৪ সালের লিগ কাপে তিনি বদলি হিসেবে একটি ম্যাচ খেলেন, ২০০৬ সালে কে লিগের হয়ে তার অভিষেক হয়।
২০০৭ সালে, সেনোল গুয়েনেস এফসি সিউলে ম্যানেজার হিসেবে যোগ দেন। এর আগে তিনি ২০০২ ফিফা বিশ্বকাপে তুরস্ককে ৩য় স্থান লাভ করায়। লি ছং ইয়ং এর খেলা দেখে তিনি বুঝতে পারেন সে মুল একাদশের হয়ে খেলার যোগ্য। সেই মৌসুমে লিং ছং ইয়ং ১৫ টি লিগ ম্যাচে খেলেন এবং ৩ টি গোল করেন।
২০০৮ সালে তিনি এফসি সিউলের মুল একাদশের হয়ে নিয়মিত খেলার সুযোগ পান। সেবার ২২ টি লিগ ম্যাচে ৫ টি গোল করেন। ২০০৯ সালের মৌসুমে লি তার ধারাবাহিকতা ধরে রাখে এবং ৭ মার্চে উদ্বোধনী ম্যাচে চুন্নাম ড্রাগন্সের বিপক্ষে ৩ টি এসিস্ট করেন, ৪ এপ্রিলে চির প্রতিদ্বন্দ্বী সুয়োন সেমসাং ব্লুউইংসের বিপক্ষে জয়সুচক গোল করেন।
বোল্টন ওয়ান্ডারাস
২০০৯ সালের ১৪ আগস্ট লি ছং ইয়ং ২.২ মিলিয়ন ইউরোতে ৩ বছরের চুক্তিতে প্রিমিয়ার লিগের দল বোল্টনে যোগ দেন। এই সম্পর্কে তিনি বলেন " আমি আমার ক্যারিয়ারের নতুন অধ্যায়ে এগিয়ে যাচ্ছি এবং ক্লাবের হয়ে প্রথম ম্যাচ খেলতে মুখিয়ে আছি।
২০০৯ সালের ১৫ আগস্টে সান্ডারল্যান্ডের বিপক্ষে গেভিন ক্যানের বদলি হিসেবে নেমে প্রথম ম্যাচ খেলেন। বার্মিংহাম সিটির বিপক্ষে ২৬ সেপ্টেম্বরে বোল্টনের হয়ে প্রথম গোল এবং জয়সূচক গোলটি করেন। টটেনহাম হটস্পায়ারের বিপক্ষে ম্যাচে একটি এসিস্ট করে ম্যান অফ দ্যা ম্যাচ নির্বাচিত হন। ভালো পার্ফমেন্সের সুবাদে তিনি টানা দুবার ইএসপিএন সকারনেট সাপ্তাহিক একাদশে জায়গা পান। মৌসুম শেষে লি বোল্টন প্লেয়ার অফ দ্যা সিজন এবং সেরা উদীয়মান নির্বাচিত হন। ২০১০ ফিফা বিশ্বকাপের পর লিভারপুল তার ব্যাপারে আগ্রহ দেখায়। তবে লি ২৫ নভেম্বরে বোল্টনের সাথে নতুন চুক্তি করেন এবং ২০১৩ পর্যন্ত থাকার সিদ্বান্ত নেন। ২০১১ সালের ৩০ জুলাইতে প্রাক মৌসুম প্রীতি ম্যাচে নিউপোর্ট কাউন্টির বিপক্ষে ইনজুরিতে পড়েন। ফলে ৯ মাসের জন্য খেলতে পারেনি। ২০১২ সালের ২৯ শে মেতে লি ২০১৪-১৫ মৌসুম পর্যন্ত চুক্তি বাড়ান। সেই মৌসুমে তিনি যেসকল ম্যাচে গোল করেছেন তার প্রত্যেকটি ম্যাচেই বোল্টন জয়লাভ করে।
২০১২-১৩ সালে লি ফিটনেসের উন্নতি করে দলে যোগ দেন। চেম্পিয়েন্সিপে ৪ গোল এবং ৭ টি এসিস্ট করেন।