হাসান (গায়ক): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
|||
১৯ নং লাইন: | ১৯ নং লাইন: | ||
}} |
}} |
||
'''সৈয়দ হাসানুর রহমান''' (গায়ক হাসান হিসাবে পরিচিত) একজন ব্যান্ড সঙ্গীতশিল্পী। তাঁর মোট গানের সংখ্যা ২০০ এর বেশী। তিনি ১৯৯৬ সালে ব্যান্ডদল [[আর্ক|আর্কে]] ভোকালিস্ট হিসাবে যোগ দেন এবং ব্যান্ডে থাকা অবস্থায় জনপ্রিয়তা অর্জন করে। পরবর্তীতে ২০০২ সালে আর্ক ব্যান্ড ছেড়ে দিয়ে নতুন ব্যান্ড স্বাধীনতা গঠন করেন। ২০০৪ সালে তিনি জন্মভূমি নামের আরেকটি ব্যান্ড গঠন করেন। ২০১০ সালের শেষের দিকে তিনি আবার আর্কে যোগ দেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|url=http://www.kalerkantho.com/print_edition/?view=details&type=gold&data=Loan&pub_no=353&cat_id=1&menu_id=54&news_type_id=1&index=5&archiev=yes&arch_date=28-11-2010|title=১০ বছর পর আবার 'আর্ক' :: রংবেরং :: কালের কণ্ঠ|work=kalerkantho.com}}</ref> |
'''সৈয়দ হাসানুর রহমান''' (গায়ক হাসান হিসাবে পরিচিত) একজন ব্যান্ড সঙ্গীতশিল্পী। তাঁর মোট গানের সংখ্যা ২০০ এর বেশী। তিনি ১৯৯৬ সালে ব্যান্ডদল [[আর্ক|আর্কে]] ভোকালিস্ট হিসাবে যোগ দেন এবং ব্যান্ডে থাকা অবস্থায় জনপ্রিয়তা অর্জন করে। পরবর্তীতে ২০০২ সালে আর্ক ব্যান্ড ছেড়ে দিয়ে নতুন ব্যান্ড স্বাধীনতা গঠন করেন। ২০০৪ সালে তিনি জন্মভূমি নামের আরেকটি ব্যান্ড গঠন করেন। ২০১০ সালের শেষের দিকে তিনি আবার আর্কে যোগ দেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|url=http://www.kalerkantho.com/print_edition/?view=details&type=gold&data=Loan&pub_no=353&cat_id=1&menu_id=54&news_type_id=1&index=5&archiev=yes&arch_date=28-11-2010|title=১০ বছর পর আবার 'আর্ক' :: রংবেরং :: কালের কণ্ঠ|work=kalerkantho.com}}</ref> |
||
== ছেলেবেলা == |
|||
ছোট বেলা থেকেই হাসান হামদ, নাত ও কবিতা আবৃত্তিতে পারদর্শী ছিলেন। কবিতা লেখার অভ্যাসও ছিল কিছুটা। শিশু কবি হিসাবে তার বেশ পরিচিতি ছিল। অভিনয়েও তিনি পিছিয়ে ছিলেন না। স্কুলের বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে, রবীন্দ্র ও নজরুল জয়ন্তীতে তিনি অভিনয়, স্বরচিত কবিতা আবৃত্তিসহ বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় অংশ নিতেন। পারিবারিক অনুমতি না থাকায় তিনি এগুলো একরকম লুকিয়ে লুকিয়েই করতেন। এই ধরনের কর্মকাণ্ড শুধুমাত্র তার স্কুলের মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল। বাইরের অন্য কোন সংগঠনের সাথে তার জড়িত হবার সুযোগ ছিল না। এমনকি গান শোনা, কবিতার বই পড়া বা সাংস্কৃতিক চর্চার ক্ষেত্রেও ছিল প্রতিবন্ধকতা। বড় বোন হুসনা আফরোজ রেডিও ও টিভিতে নাটক করতেন। শুটিং এ যাবার সময় মাঝে মধ্যে ছোট ভাই হাসানকে সঙ্গে নিতেন। মূলত সেখান থেকেই তিনি সাংস্কৃতির দিকে ঝুঁকে পড়েন। ৫ম ও ৬ষ্ঠ শ্রেণীতে পড়াকালীন তিনি নিজে গান লিখে সুরারোপ করার চেষ্টা করতেন। এটা তিনি খেয়ালের বসেই করতেন। বড় হয়ে সঙ্গীতশিল্পী হবেন এমনটা কখনও ভাবেননি তিনি। ইচ্ছা ছিল বড় অভিনেতা হবেন। |
|||
== মিশ্র এ্যালবাম == |
== মিশ্র এ্যালবাম == |
২২:৪৪, ৫ অক্টোবর ২০১৭ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
সৈয়দ হাসানুর রহমান | |
---|---|
জন্ম | ঢাকা, বাংলাদেশ | ১৯ এপ্রিল ১৯৮৪
বাদ্যযন্ত্র | ভোকাল |
সৈয়দ হাসানুর রহমান (গায়ক হাসান হিসাবে পরিচিত) একজন ব্যান্ড সঙ্গীতশিল্পী। তাঁর মোট গানের সংখ্যা ২০০ এর বেশী। তিনি ১৯৯৬ সালে ব্যান্ডদল আর্কে ভোকালিস্ট হিসাবে যোগ দেন এবং ব্যান্ডে থাকা অবস্থায় জনপ্রিয়তা অর্জন করে। পরবর্তীতে ২০০২ সালে আর্ক ব্যান্ড ছেড়ে দিয়ে নতুন ব্যান্ড স্বাধীনতা গঠন করেন। ২০০৪ সালে তিনি জন্মভূমি নামের আরেকটি ব্যান্ড গঠন করেন। ২০১০ সালের শেষের দিকে তিনি আবার আর্কে যোগ দেন।[১]
ছেলেবেলা
ছোট বেলা থেকেই হাসান হামদ, নাত ও কবিতা আবৃত্তিতে পারদর্শী ছিলেন। কবিতা লেখার অভ্যাসও ছিল কিছুটা। শিশু কবি হিসাবে তার বেশ পরিচিতি ছিল। অভিনয়েও তিনি পিছিয়ে ছিলেন না। স্কুলের বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে, রবীন্দ্র ও নজরুল জয়ন্তীতে তিনি অভিনয়, স্বরচিত কবিতা আবৃত্তিসহ বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় অংশ নিতেন। পারিবারিক অনুমতি না থাকায় তিনি এগুলো একরকম লুকিয়ে লুকিয়েই করতেন। এই ধরনের কর্মকাণ্ড শুধুমাত্র তার স্কুলের মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল। বাইরের অন্য কোন সংগঠনের সাথে তার জড়িত হবার সুযোগ ছিল না। এমনকি গান শোনা, কবিতার বই পড়া বা সাংস্কৃতিক চর্চার ক্ষেত্রেও ছিল প্রতিবন্ধকতা। বড় বোন হুসনা আফরোজ রেডিও ও টিভিতে নাটক করতেন। শুটিং এ যাবার সময় মাঝে মধ্যে ছোট ভাই হাসানকে সঙ্গে নিতেন। মূলত সেখান থেকেই তিনি সাংস্কৃতির দিকে ঝুঁকে পড়েন। ৫ম ও ৬ষ্ঠ শ্রেণীতে পড়াকালীন তিনি নিজে গান লিখে সুরারোপ করার চেষ্টা করতেন। এটা তিনি খেয়ালের বসেই করতেন। বড় হয়ে সঙ্গীতশিল্পী হবেন এমনটা কখনও ভাবেননি তিনি। ইচ্ছা ছিল বড় অভিনেতা হবেন।
মিশ্র এ্যালবাম
১৯৯৬ সালে আর্কে থাকাকালীন প্রথম “তাজমহল” নামে আর্কের একটি এ্যালবাম বের করেন। এই এ্যালবামে তার গাওয়া গানগুলি ছিলো তার নিজের লেখা এবং সুর করা। দুই বছর পর ১৯৯৮ সালে তার ব্যান্ড আর্ক “জন্মভূমি” নামে আরেকটি এ্যালবাম বের করে। যেটি জনপ্রিয় গানটি ছিল 'জারে যা'। ২০০৪ সালে এলআরবির সাথে “বৃহস্পতি” নামে মিশ্র একটি এ্যালবাম করেন। এর পরের এ্যালবামগুলি হল আপন কষ্ট, বেষ্ট অফ হাসান, ফেরারী, হ্যালো কষ্ট, কন্যা মন দিলি না, লাল বন্ধু নীল বন্ধু, তিনশ তিন।
একক এ্যালবাম
- তাল
পুরস্কার ও মনোনয়ন
মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার
সাল | গানের নাম | বিভাগ | ফলাফল |
---|---|---|---|
২০০১ | তাল | শ্রেষ্ঠ কণ্ঠশিল্পী | মনোনীত |
তথ্যসূত্র
- ↑ "১০ বছর পর আবার 'আর্ক' :: রংবেরং :: কালের কণ্ঠ"। kalerkantho.com।