আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Ragib (আলোচনা | অবদান)
+new image
Tanvir (আলোচনা | অবদান)
১৯ নং লাইন: ১৯ নং লাইন:
তরুণ বয়সে তিনি কবিতা ও কল্পকাহিনী লিখতেন। [[১৯৬০]] সালের সাহিত্য আন্দোলনে তিনি অগ্রণী ভূমিকা পালন করেণ। অধ্যাপক সায়ীদ বহু প্রবন্ধ, উপন্যাস ও কবিতা লিখেছেন।
তরুণ বয়সে তিনি কবিতা ও কল্পকাহিনী লিখতেন। [[১৯৬০]] সালের সাহিত্য আন্দোলনে তিনি অগ্রণী ভূমিকা পালন করেণ। অধ্যাপক সায়ীদ বহু প্রবন্ধ, উপন্যাস ও কবিতা লিখেছেন।


*প্রবন্ধ
===প্রবন্ধ===
** বাঙালী ও সংগঠন
* বাঙালী ও সংগঠন


*উপন্যাস
===উপন্যাস===


*কবিতা
===কবিতা===


==পুরস্কার==
==পুরস্কার==

১৪:৩৪, ৭ মার্চ ২০০৮ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

চিত্র:Abdullah Abu Sayeed portrait by Mishu.jpg
আবদুল্লাহ আবু সায়ীদের প্রতিকৃতি, ছবি:এম এইচ মিশু।

আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ একাধারে বাংলাদেশের বিশিষ্ট্য সাহিত্যিক, সংগঠক, শিক্ষাবিদ ও টেলিভিশন উস্থাপক। তিনি বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান।

জন্ম

১৯৩৯ সালে আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ কলকাতায় জন্মগ্রহণ করেণ। কলকাতায় তার পিতা ছিলেন একজন শিক্ষক ও নাট্যকার।

শিক্ষাজীবন

দেশবিভাগের পর তার পিতা সপরিবারে পূর্ব পাকিস্তান(বর্তমান বাংলাদেশ) চলে আসেন এবং সায়ীদ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন।

কর্মজীবন

প্রায় ত্রিশ বছর তিনি ঢাকা কলেজে বাংলা সাহিত্যে শিক্ষকতা করেছেন। কণ্ঠস্বর পত্রিকার সম্পাদক থাকা কালীন তিনি টেলিভিশনের দিকে আকৃষ্ট হন এবং কয়েকটি জনপ্রিয় অনুষ্ঠানে উপস্থাপনা করেণ।

বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্র

আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ (বামে), ডঃ ইয়াসমীন হক এবং ডঃ মুহম্মদ জাফর ইকবাল এর সাথে।

বাংলাদেশের সামাজিক জীবনে নৈতিকতার অবক্ষয় দেখে, এর থেকে উত্তরণের পথ হিসেবে ১৯৭৮ সালে বিশ্ব-সাহিত্য কেন্দ্র গড়ে তোলেন। এই কেন্দ্রের মূল স্লোগান হল '"আলোকিত মানুষ চাই"'। অধ্যাপক সায়িদের তত্ত্বাবধানে ২৫ জন বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রছাত্রী বিশ্বের মহান সাহিত্যকর্ম গুলো পড়তে ও সেগুলোর উপর আলোচনা করা শুরু করে। ধিরে ধিরে স্কুল ও কলেজের ছাত্রছাত্রীরাও তাদের সাথে যোগ দেয়। বর্তমানে এই কেন্দ্রের ৫০০ টি শাখা দেশের মোট ৫৪ টি জেলায় তাদের কর্মকান্ড বিস্তৃত করেছে (সূত্র:আগস্ট ৩, ২০০৪; ডেইলি স্টার)। এর সাথে যুক্ত আছে কয়েক শত গ্রাজুয়েট। বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্র দেশে মোবাইল লাইব্রেরী চালু করেছে, যা দেশের চারটি শহরে প্রায় ২৫০ টি এলাকায় বই সরবরাহ করছে।অধ্যাপক সায়ীদ এই কেন্দ্রকে একটি লাইব্রেরী হিসেবে গড়ে তুলেছেন; তাছাড়া এই বিভিন্ন পরিবেশ বিষয়ক কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে।

সাহিত্য

তরুণ বয়সে তিনি কবিতা ও কল্পকাহিনী লিখতেন। ১৯৬০ সালের সাহিত্য আন্দোলনে তিনি অগ্রণী ভূমিকা পালন করেণ। অধ্যাপক সায়ীদ বহু প্রবন্ধ, উপন্যাস ও কবিতা লিখেছেন।

প্রবন্ধ

  • বাঙালী ও সংগঠন

উপন্যাস

কবিতা

পুরস্কার

অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ ২০০৫ সালে একুশে পদক পান। ২০০৪ সালে তিনি র‌্যামন মাগাসেসে পুরস্কার অর্জন করেণ।