ভাষা আন্দোলনে একুশে পদক: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Ashiq Shawon (আলোচনা | অবদান)
সম্প্রসারণ
Ashiq Shawon (আলোচনা | অবদান)
সংশোধন
২৪ নং লাইন: ২৪ নং লাইন:




'''ভাষা আন্দোলনে একুশে পদক''' হলো [[একুশে পদক]] প্রদাণের একটি অন্যতম প্রধান ক্ষেত্র। এটি [[১৯৫২]] সালের [[বাংলা ভাষা আন্দোলন|ভাষা আন্দোলনের]] সাথে জড়িতদের অনন্য অবদানের স্বীকৃতি প্রদানের উদ্দেশ্যে প্রদত্ত একটি জাতীয় এবং “দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার”।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |url=http://www.dailyjanakantha.us/details/article/171749/একুশে-পদক-পাচ্ছেন-তোয়াব-খান-মফিদুল-হকসহ |title=একুশে পদক পাচ্ছেন তোয়াব খান, মফিদুল হকসহ ১৬ জন |date=১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ |newspaper=দৈনিক জনকন্ঠ |accessdate=: ২১ সেপ্টেম্বর ২০১৭}}</ref> ভাষা আন্দোলনের শহীদদের স্মরণে [[১৯৭৬]] সালে [[শিক্ষা ও গবেষণা|শিক্ষা]], [[ভাষা ও সাহিত্য|সাহিত্য]] ও [[সাংবাদিকতা]] - এই তিনটি ক্ষেত্রে “একুশে পদক” প্রদান প্রচলন করা হয়।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |url=http://www.ittefaq.com.bd/print-edition/first-page/2016/02/11/101479.html |title=১৬ কৃতী ব্যক্তি পাচ্ছেন একুশে পদক |newspaper=[[দৈনিক ইত্তেফাক]] |date=১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ |accessdate=: ২৬ সেপ্টেম্বর ২০১৬}}</ref> পরবর্তিতে ভাষা আন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধ, শিল্পকলা, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি এবং সমাজসেবা - এই আরও পাঁচটি ক্ষেত্রেও “একুশে পদক” প্রদাণ করা হয়। এই পুরস্কার প্রদাণের ব্যাপারটি দেখাশোনা করে [[বাংলাদেশ সরকার|বাংলাদেশ সরকারের]] [[সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় (বাংলাদেশ)|সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়]]।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |url=http://www.ittefaq.com.bd/national/2017/07/13/120284_print.html |title=একুশে পদকের মনোনয়ন আহ্বান |newspaper=[[দৈনিক ইত্তেফাক]] |date=১৩ জুলাই ২০১৭ |accessdate=: ২১ সেপ্টেম্বর ২০১৭}}</ref> বাংলাদেশ সরকারের সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় মন্ত্রণালয়ের নির্ধারিত কমিটির পরামর্শে মনোনীত ব্যক্তিবর্গ ও প্রতিষ্ঠানকে এই পদক দেয়া হয়।<ref name="এপ">{{ওয়েব উদ্ধৃতি |url=https://nhd.gov.bd/content/একুশে_পদক_প্রদানের_সার্বিক_প্রক্রিয়া |title=একুশে পদক প্রদানের সার্বিক প্রক্রিয়া |publisher=তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার |date=৪ জুন ২০১৭ |accessdate=: ২১ সেপ্টেম্বর ২০১৭}}</ref> প্রতিবছর [[২১ ফেব্রুয়ারি]] তারিখ ঢাকা থেকে এই পদক প্রদান করা হয়। [[২০০০]] সালে [[আবুল বরকত|ভাষা শহীদ বরকত]], [[আবদুল জব্বার|ভাষা শহীদ জব্বার]], [[আবদুস সালাম (ভাষা শহীদ)|ভাষা শহীদ সালাম]], [[রফিকউদ্দিন আহমদ|ভাষা শহীদ রফিক]], [[শফিউর রহমান|ভাষা শহীদ শফিউর]] এবং [[আবু নছর মোঃ গাজীউল হক|ভাষা সৈনিক গাজীউল হককে]] প্রথমবারের মতো “ভাষা আন্দোলনে একুশে পদক” প্রদান করা হয়।
'''ভাষা আন্দোলনে একুশে পদক''' হলো [[একুশে পদক]] প্রদাণের একটি অন্যতম প্রধান ক্ষেত্র। এটি [[১৯৫২]] সালের [[বাংলা ভাষা আন্দোলন|ভাষা আন্দোলনের]] সাথে জড়িতদের অনন্য অবদানের স্বীকৃতি প্রদানের উদ্দেশ্যে প্রদত্ত একটি জাতীয় এবং এদেশের “দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার”।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |url=http://www.dailyjanakantha.us/details/article/171749/একুশে-পদক-পাচ্ছেন-তোয়াব-খান-মফিদুল-হকসহ |title=একুশে পদক পাচ্ছেন তোয়াব খান, মফিদুল হকসহ ১৬ জন |date=১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ |newspaper=দৈনিক জনকন্ঠ |accessdate=: ২১ সেপ্টেম্বর ২০১৭}}</ref> ভাষা আন্দোলনের শহীদদের স্মরণে [[১৯৭৬]] সালে [[শিক্ষা ও গবেষণা|শিক্ষা]], [[ভাষা ও সাহিত্য|সাহিত্য]] ও [[সাংবাদিকতা]] - এই তিনটি ক্ষেত্রে “একুশে পদক” প্রদান প্রচলন করা হয়।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |url=http://www.ittefaq.com.bd/print-edition/first-page/2016/02/11/101479.html |title=১৬ কৃতী ব্যক্তি পাচ্ছেন একুশে পদক |newspaper=[[দৈনিক ইত্তেফাক]] |date=১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ |accessdate=: ২৬ সেপ্টেম্বর ২০১৬}}</ref> পরবর্তিতে ভাষা আন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধ, শিল্পকলা, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি এবং সমাজসেবা - এই আরও পাঁচটি ক্ষেত্রেও “একুশে পদক” প্রদাণ করা হয়। এই পুরস্কার প্রদাণের ব্যাপারটি দেখাশোনা করে [[বাংলাদেশ সরকার|বাংলাদেশ সরকারের]] [[সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় (বাংলাদেশ)|সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়]]।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |url=http://www.ittefaq.com.bd/national/2017/07/13/120284_print.html |title=একুশে পদকের মনোনয়ন আহ্বান |newspaper=[[দৈনিক ইত্তেফাক]] |date=১৩ জুলাই ২০১৭ |accessdate=: ২১ সেপ্টেম্বর ২০১৭}}</ref> বাংলাদেশ সরকারের সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় মন্ত্রণালয়ের নির্ধারিত কমিটির পরামর্শে মনোনীত ব্যক্তিবর্গ ও প্রতিষ্ঠানকে এই পদক দেয়া হয়।<ref name="এপ">{{ওয়েব উদ্ধৃতি |url=https://nhd.gov.bd/content/একুশে_পদক_প্রদানের_সার্বিক_প্রক্রিয়া |title=একুশে পদক প্রদানের সার্বিক প্রক্রিয়া |publisher=তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার |date=৪ জুন ২০১৭ |accessdate=: ২১ সেপ্টেম্বর ২০১৭}}</ref> প্রতিবছর [[২১ ফেব্রুয়ারি]] তারিখ ঢাকা থেকে এই পদক প্রদান করা হয়। [[২০০০]] সালে [[আবুল বরকত|ভাষা শহীদ বরকত]], [[আবদুল জব্বার|ভাষা শহীদ জব্বার]], [[আবদুস সালাম (ভাষা শহীদ)|ভাষা শহীদ সালাম]], [[রফিকউদ্দিন আহমদ|ভাষা শহীদ রফিক]], [[শফিউর রহমান|ভাষা শহীদ শফিউর]] এবং [[আবু নছর মোঃ গাজীউল হক|ভাষা সৈনিক গাজীউল হককে]] প্রথমবারের মতো “ভাষা আন্দোলনে একুশে পদক” প্রদান করা হয়।


== আরও দেখুন ==
== আরও দেখুন ==

০৯:৪৩, ২২ সেপ্টেম্বর ২০১৭ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

ভাষা আন্দোলনে একুশে পদক
একুশে পদকের একটি মেডেল
বিবরণ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনে অনন্য অবদানের স্বীকৃতি প্রদানের উদ্দেশ্যে এ পুরস্কার দেয়া হয়।
অবস্থানঢাকা, বাংলাদেশ
দেশবাংলাদেশ বাংলাদেশ
পুরস্কারদাতাবাংলাদেশ
উপস্থাপকবাংলাদেশ সরকার
প্রথম পুরস্কৃত১৯৭৬
সর্বশেষ পুরস্কৃত২০১৬
ওয়েবসাইটwww.moca.gov.bd


ভাষা আন্দোলনে একুশে পদক হলো একুশে পদক প্রদাণের একটি অন্যতম প্রধান ক্ষেত্র। এটি ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের সাথে জড়িতদের অনন্য অবদানের স্বীকৃতি প্রদানের উদ্দেশ্যে প্রদত্ত একটি জাতীয় এবং এদেশের “দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার”।[১] ভাষা আন্দোলনের শহীদদের স্মরণে ১৯৭৬ সালে শিক্ষা, সাহিত্যসাংবাদিকতা - এই তিনটি ক্ষেত্রে “একুশে পদক” প্রদান প্রচলন করা হয়।[২] পরবর্তিতে ভাষা আন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধ, শিল্পকলা, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি এবং সমাজসেবা - এই আরও পাঁচটি ক্ষেত্রেও “একুশে পদক” প্রদাণ করা হয়। এই পুরস্কার প্রদাণের ব্যাপারটি দেখাশোনা করে বাংলাদেশ সরকারের সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়[৩] বাংলাদেশ সরকারের সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় মন্ত্রণালয়ের নির্ধারিত কমিটির পরামর্শে মনোনীত ব্যক্তিবর্গ ও প্রতিষ্ঠানকে এই পদক দেয়া হয়।[৪] প্রতিবছর ২১ ফেব্রুয়ারি তারিখ ঢাকা থেকে এই পদক প্রদান করা হয়। ২০০০ সালে ভাষা শহীদ বরকত, ভাষা শহীদ জব্বার, ভাষা শহীদ সালাম, ভাষা শহীদ রফিক, ভাষা শহীদ শফিউর এবং ভাষা সৈনিক গাজীউল হককে প্রথমবারের মতো “ভাষা আন্দোলনে একুশে পদক” প্রদান করা হয়।

আরও দেখুন

তথ্যসূত্র

  1. "একুশে পদক পাচ্ছেন তোয়াব খান, মফিদুল হকসহ ১৬ জন"দৈনিক জনকন্ঠ। ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ : ২১ সেপ্টেম্বর ২০১৭  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |সংগ্রহের-তারিখ= (সাহায্য)
  2. "১৬ কৃতী ব্যক্তি পাচ্ছেন একুশে পদক"দৈনিক ইত্তেফাক। ১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ : ২৬ সেপ্টেম্বর ২০১৬  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |সংগ্রহের-তারিখ= (সাহায্য)
  3. "একুশে পদকের মনোনয়ন আহ্বান"দৈনিক ইত্তেফাক। ১৩ জুলাই ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ : ২১ সেপ্টেম্বর ২০১৭  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |সংগ্রহের-তারিখ= (সাহায্য)
  4. "একুশে পদক প্রদানের সার্বিক প্রক্রিয়া"। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। ৪ জুন ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ : ২১ সেপ্টেম্বর ২০১৭  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |সংগ্রহের-তারিখ= (সাহায্য)

বহিঃসংযোগ