ওয়াহিদুল গণি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
+ 7টি বিষয়শ্রেণী হটক্যাটের মাধ্যমে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
খেলোয়াড়ী জীবন - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি
১১ নং লাইন: ১১ নং লাইন:
| deliveries = balls
| deliveries = balls
| columns = 1
| columns = 1
| column1 = [[One Day International|ওডিআই]]
| column1 = [[একদিনের আন্তর্জাতিক|ওডিআই]]
| matches1 = 1
| matches1 = 1
| runs1 = -
| runs1 = -
৩০ নং লাইন: ৩০ নং লাইন:
'''ওয়াহিদুল গণি''' ([[জন্ম]]: [[২২ সেপ্টেম্বর]], [[১৯৫৮]]) [[ঢাকা|ঢাকায়]] জন্মগ্রহণকারী ও [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] প্রতিনিধিত্বকারী সাবেক [[আন্তর্জাতিক ক্রিকেট|আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার]]। বর্তমানে তিনি [[কোচ (ক্রীড়া)|কোচ]] হিসেবে তরুণদেরকে প্রশিক্ষণ দিচ্ছেন। [[বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দল|বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের]] অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ১৯৮৮ সালে তিনি কেবলমাত্র একটি [[একদিনের আন্তর্জাতিক|ওডিআইয়ে]] অংশ নেয়ার সুযোগ পেয়েছিলেন। দলে তিনি মূলতঃ ডানহাতি লেগ স্পিন বোলিং করতেন। এছাড়াও, নিচেরসারিতে ডানহাতে ব্যাটিং করতেন তিনি।
'''ওয়াহিদুল গণি''' ([[জন্ম]]: [[২২ সেপ্টেম্বর]], [[১৯৫৮]]) [[ঢাকা|ঢাকায়]] জন্মগ্রহণকারী ও [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] প্রতিনিধিত্বকারী সাবেক [[আন্তর্জাতিক ক্রিকেট|আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার]]। বর্তমানে তিনি [[কোচ (ক্রীড়া)|কোচ]] হিসেবে তরুণদেরকে প্রশিক্ষণ দিচ্ছেন। [[বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দল|বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের]] অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ১৯৮৮ সালে তিনি কেবলমাত্র একটি [[একদিনের আন্তর্জাতিক|ওডিআইয়ে]] অংশ নেয়ার সুযোগ পেয়েছিলেন। দলে তিনি মূলতঃ ডানহাতি লেগ স্পিন বোলিং করতেন। এছাড়াও, নিচেরসারিতে ডানহাতে ব্যাটিং করতেন তিনি।


== খেলোয়াড়ী জীবন ==
সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে একটিমাত্র একদিনের আন্তর্জাতিকে অংশ নিয়েছেন। ১৯৮৮ সালে চট্টগ্রামের এমএ আজিজ স্টেডিয়ামে এশিয়া কাপের খেলায় পাকিস্তানের বিপক্ষে তিনি ছয় ওভার বোলিং করলেও কোন উইকেটের সন্ধান পাননি।
[[১৯৮৮ এশিয়া কাপ|২৯ অক্টোবর, ১৯৮৮]] তারিখে [[চট্টগ্রাম|চট্টগ্রামের]] [[এম এ আজিজ স্টেডিয়াম|এমএ আজিজ স্টেডিয়ামে]] অনুষ্ঠিত [[এশিয়া কাপ]] [[প্রতিযোগিতা|প্রতিযোগিতার]] ৪র্থ খেলায় [[পাকিস্তান জাতীয় ক্রিকেট দল|পাকিস্তানের]] বিপক্ষে [[ফারুক আহমেদ]] ও [[আকরাম খান|আকরাম খানের]] সাথে তাঁরও একযোগে [[একদিনের আন্তর্জাতিক|একদিনের আন্তর্জাতিকে]] অভিষেক ঘটে। সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনের একমাত্র ওডিআইয়ে তিনি ব্যাট হাতে মাঠে নামতে পারেননি। তবে, ছয় ওভার বোলিং করেও ৩২ রান দিয়ে কোন [[উইকেট|উইকেটের]] সন্ধান পাননি তিনি। খেলায় তাঁর দল ১৭৩ রানে পরাজিত হয়েছিল।<ref>[http://www.espncricinfo.com/series/8532/scorecard/65677/Bangladesh-vs-Pakistan-4th-Match-Wills-Asia-Cup-1988-89 Cricinfo Scorecard] (Retrieved on 2017-7-23)</ref>


== অবসর ==
খেলোয়াড়ী জীবন থেকে অবসর নেয়ার পর ক্রিকেটের সাথে যুক্ত থাকেন ও তরুণ প্রতিভাবান ক্রিকেটারদেরকে প্রশিক্ষণ কার্যে অগ্রসর হন। ‘অঙ্কুর’ নামীয় প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান স্থাপন করেন ও আবাহনী ক্লাবের ইনডোর সুবিধা গ্রহণ করে সপ্তাহে তিনদিন প্রশিক্ষণ দেন। ১১ বছর বয়সেই [[মোহাম্মদ আশরাফুল|মোহাম্মদ আশরাফুলকে]] চিহ্নিত করেন, যিনি টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসের সর্বকনিষ্ঠ সেঞ্চুরিকারী হন। এছাড়াও, তাঁর হাতে গড়া [[মোহাম্মদ শরীফ (ক্রিকেটার)|মোহাম্মদ শরীফ]] বাংলাদেশ দলে খেললেও নিজেকে স্থায়ীভাবে পাকাপোক্ত করতে ব্যর্থ হন।
খেলোয়াড়ী জীবন থেকে অবসর নেয়ার পর [[ক্রিকেট|ক্রিকেটের]] সাথে যুক্ত থাকেন ও তরুণ [[প্রতিভা|প্রতিভাবান]] ক্রিকেটারদেরকে প্রশিক্ষণ কার্যে অগ্রসর হন। ‘অঙ্কুর’ নামীয় প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান স্থাপন করেন ও আবাহনী ক্লাবের ইনডোর সুবিধা গ্রহণ করে সপ্তাহে তিনদিন প্রশিক্ষণ দেন। ১১ বছর বয়সেই [[মোহাম্মদ আশরাফুল|মোহাম্মদ আশরাফুলকে]] চিহ্নিত করেন, যিনি [[টেস্ট ক্রিকেট|টেস্ট ক্রিকেটের]] ইতিহাসের সর্বকনিষ্ঠ [[সেঞ্চুরি (ক্রিকেট)|সেঞ্চুরিকারী]] হন। এছাড়াও, তাঁর হাতে গড়া [[মোহাম্মদ শরীফ (ক্রিকেটার)|মোহাম্মদ শরীফ]] [[বাংলাদেশ]] দলে খেললেও নিজেকে স্থায়ীভাবে পাকাপোক্ত করতে ব্যর্থ হন।

== তথ্যসূত্র ==
{{সূত্র তালিকা}}

== আরও দেখুন ==
* [[শাহরিয়ার নাফীস]]
* [[ফারুক আহমেদ]]
* [[বাংলাদেশী ওডিআই ক্রিকেটারদের তালিকা]]


== বহিঃসংযোগ ==
== বহিঃসংযোগ ==

১৮:০০, ২৩ জুলাই ২০১৭ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

ওয়াহিদুল গণি
ব্যক্তিগত তথ্য
জন্ম (1958-09-22) ২২ সেপ্টেম্বর ১৯৫৮ (বয়স ৬৫)
ঢাকা, বাংলাদেশ
ব্যাটিংয়ের ধরনডানহাতি
বোলিংয়ের ধরনডানহাতি লেগ-স্পিন
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান
প্রতিযোগিতা ওডিআই
ম্যাচ সংখ্যা
রানের সংখ্যা -
ব্যাটিং গড় -
১০০/৫০ -/-
সর্বোচ্চ রান -
বল করেছে ৩৬
উইকেট -
বোলিং গড় -
ইনিংসে ৫ উইকেট -
ম্যাচে ১০ উইকেট -
সেরা বোলিং -
ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং -/-
উৎস: ক্রিকইনফো, ২৩ জুলাই ২০১৭

ওয়াহিদুল গণি (জন্ম: ২২ সেপ্টেম্বর, ১৯৫৮) ঢাকায় জন্মগ্রহণকারী ও বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্বকারী সাবেক আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার। বর্তমানে তিনি কোচ হিসেবে তরুণদেরকে প্রশিক্ষণ দিচ্ছেন। বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ১৯৮৮ সালে তিনি কেবলমাত্র একটি ওডিআইয়ে অংশ নেয়ার সুযোগ পেয়েছিলেন। দলে তিনি মূলতঃ ডানহাতি লেগ স্পিন বোলিং করতেন। এছাড়াও, নিচেরসারিতে ডানহাতে ব্যাটিং করতেন তিনি।

খেলোয়াড়ী জীবন

২৯ অক্টোবর, ১৯৮৮ তারিখে চট্টগ্রামের এমএ আজিজ স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত এশিয়া কাপ প্রতিযোগিতার ৪র্থ খেলায় পাকিস্তানের বিপক্ষে ফারুক আহমেদআকরাম খানের সাথে তাঁরও একযোগে একদিনের আন্তর্জাতিকে অভিষেক ঘটে। সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনের একমাত্র ওডিআইয়ে তিনি ব্যাট হাতে মাঠে নামতে পারেননি। তবে, ছয় ওভার বোলিং করেও ৩২ রান দিয়ে কোন উইকেটের সন্ধান পাননি তিনি। খেলায় তাঁর দল ১৭৩ রানে পরাজিত হয়েছিল।[১]

অবসর

খেলোয়াড়ী জীবন থেকে অবসর নেয়ার পর ক্রিকেটের সাথে যুক্ত থাকেন ও তরুণ প্রতিভাবান ক্রিকেটারদেরকে প্রশিক্ষণ কার্যে অগ্রসর হন। ‘অঙ্কুর’ নামীয় প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান স্থাপন করেন ও আবাহনী ক্লাবের ইনডোর সুবিধা গ্রহণ করে সপ্তাহে তিনদিন প্রশিক্ষণ দেন। ১১ বছর বয়সেই মোহাম্মদ আশরাফুলকে চিহ্নিত করেন, যিনি টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসের সর্বকনিষ্ঠ সেঞ্চুরিকারী হন। এছাড়াও, তাঁর হাতে গড়া মোহাম্মদ শরীফ বাংলাদেশ দলে খেললেও নিজেকে স্থায়ীভাবে পাকাপোক্ত করতে ব্যর্থ হন।

তথ্যসূত্র

  1. Cricinfo Scorecard (Retrieved on 2017-7-23)

আরও দেখুন

বহিঃসংযোগ