লুত (ইসলাম): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
→‎top: বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্য থাকল এর পরিচালককে জানান।
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
সংশোধন
৩৫ নং লাইন: ৩৫ নং লাইন:
{{তথ্যছক-কুরআনে উল্লেখিত পয়গম্বরবৃন্দ}}
{{তথ্যছক-কুরআনে উল্লেখিত পয়গম্বরবৃন্দ}}


{{পূর্বনির্ধারিতবাছাই:Lot (Islam)}}
[[বিষয়শ্রেণী:ইসলামের নবী]]
[[বিষয়শ্রেণী:ইসলামের নবী]]
[[বিষয়শ্রেণী:সমকামিতা]]
[[বিষয়শ্রেণী:সমকামিতা]]

১৬:৩৪, ১৮ জুলাই ২০১৭ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ


লুত

আলাইহিস সালাম -
 ( عليه السلام )
লুত ([undefined] ত্রুটি: {{Lang-xx}}: no text (সাহায্য))
মৃত্যু
সন্তানলুতের কন্যাগণ
পিতা-মাতাহারুন
আত্মীয়ইসলামিক নবী ইব্রাহীম

লুত ইবনে হারুন (আঃ) ( [undefined] ত্রুটি: {{Lang-xx}}: no text (সাহায্য) ), যিনি সচরাচর হযরত লুত (আঃ) নামে অভিহিত, বাইবেল এবং কুরআনে উল্লেখিত আল্লাহ প্রেরিত একজন পয়গম্বর যাকে সদোম ও গোমোরাহ নামক শহরদ্বয়ের অধিবাসীদের নবী হিসেবে নিযুক্ত করা হয়েছিল।[১][২] তিনি ছিলেন নবী ইব্রাহীমের আপন ভাতিজা।[৩] ইব্রাহীমের সঙ্গে তিনি কেনানে চলে আসেন। সেখানেই তার উপর নবুয়াতের দায়িত্ব অবতীর্ণ হয়। [৪]পবিত্র কুরআনে বর্ণিত ২৫ জন নবীর মধ্যে ইসলামের একজন নবী যাকে সমকামিতায় লিপ্ত থাকা স্বীয় জাতির সতর্ককারী হিসেবে আল্লাহ তাআলা নিয়োজিত করেছিলেন। সমকামিতা ত্যাগ না করায় তারা আল্লাহর আযাবে সমূলে ধ্বংস হয়েছিলো।

কুরআনের বর্ণনানুসারে লুত(আঃ) এবং তার সম্প্রদায়ের কাহিনী

পবিত্র কুরআনে ১৫,২৬,২৯ এবং ৬৬ নম্বর সূরাসমূহের বিভিন্ন অংশে লুত (আঃ) এর কাহিনী বর্ননা করেন| লুত (আঃ) এর জাতি পার্থিব উন্নতির চরম উৎকর্ষে পৌছে যাওয়ার কারণে বিলাসিতার অতিশয্যে সীমালঙ্ঘনের দিক দিয়ে তাদের পূর্বের গযবপ্রাপ্ত জাতিগুলোকেও ছাড়িয়ে গিয়েছিল। লুত (আঃ) এর জাতি ব্যভিচারঅজাচার তো করতোই, তার উপর সমকামিতার মত চরম সীমালঙ্ঘনও তারাই প্রথম শুরু করে, যা তাদের পূর্বে কেউ কখনো করে নি; উপরন্তু, তারা এর ফলে বিন্দুমাত্র অনুতপ্ত না হয়ে গর্ব ভরে তা সমাজে প্রকাশ করে বেড়াত এবং প্রকাশ্যে ও নির্লজ্জভাবে এসব নিষিদ্ধ কাজগুলো করত| আল্লাহতাআলা তাই লুত (আঃ)কে তার জাতির জন্যে সতর্ককারী নবী মনোনীত করলেন এবং আল্লাহকে ভয় করে তাদের এসব কাজ থেকে বিরত থাকতে বলার নির্দেশ দিলেন। লুত(আঃ) দীর্ঘ সময় ধরে সতর্ক করার পরও যখন তাদের পরিবর্তন হল না তখন আল্লাহ তাআলা চুড়ান্ত বিপর্যয়ের মাধ্যমে সমগ্র এলাকা উলটিয়ে দেন, আকাশ থেকে একাধারে বৃষ্টি ও পাথর বর্ষণ করে সমগ্র জাতিকে সমুলে নিশ্চিহ্ন করে দেন। বর্ণিত আছে, বর্তমান মৃত সাগর বা ডেড সি হল লুত (আঃ) এর জাতির সেই বাসস্থান যেখানে তাদের ধ্বংস করা হয়েছিলো।

লুত (আঃ)-এর স্ত্রী‘র অবস্থা

বাইবেল-এর বর্ণনানুসারে লূত(আঃ)-এর কাহিনী

বাইবেলেও লুতের (আঃ) কাহিনী পাওয়া যায়।[৫] তবে জেনেসিস, ১৯ অধ্যায় (আয়াত ৪ - ৯) এর অতিরিক্ত কিছু কাহিনী (তাঁর কন্যাদের সংশ্লিষ্ট) নির্ভরযোগ্য তথ্যসূত্রের (অর্থাৎ বাইবেলের তথা জেনেসিসের নির্ভেজাল সংস্করণ) অভাবে বিতর্কিত হয়ে আছে। তাই লভ্য বাইবেলের (জেনেসিস, ১৯ অধ্যায়) বর্ণনা ইসলামে সর্বাংশে গ্রহণ করা হয়নি।

তথ্যসূত্র

  1. কুরআন ২৬:১৬১
  2. Wheeler, Brannon M. (২০০২)। Prophets in the Quran: an introduction to the Quran and Muslim exegesis। Comparative Islamic studies। Continuum International Publishing Group। পৃষ্ঠা 8। আইএসবিএন 978-0-8264-4957-3 
  3. Noegel, Scott B.; Wheeler, Brannon M. (২০১০)। LotThe A to Z of Prophets in Islam and Judaism। Rowman & Littlefield Publishers, Incorporated। পৃষ্ঠা 118–126। আইএসবিএন 0810876035। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জুন ২০১৩ 
  4. Hasan, Masudul. History of Islam.
  5. Genesis 19:4-9-King James Version (KJV)

বহিঃসংযোগ