ঈগলের চোখ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
টেমপ্লেটে সংশোধন
গল্প
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
১৬ নং লাইন: ১৬ নং লাইন:


== কাহিনীসার ==
== কাহিনীসার ==
ডাকাতি ও নন্দিনী নাম্নী যুবতীর হত্যা তদন্তে নামে এসিস্টেন্ট কমিশনার শবর দাশগুপ্ত ও সহকারী নন্দ। ডাকাতদের গুলিতে বিষানের স্ত্রী শিভাঙ্গী আহত ও তার বন্ধু নন্দিনী মারা যায়। গল্পের পরতে পরতে জাল উন্মোচন হয়। মূলত এক পুরুষ ও তিন নারী চরিত্রের মনস্তাত্ত্বিক জটিলতা, লোভ, সন্দেহ এবং অধিকারের গল্প। আসল অপরাধীকে শেষ পর্যন্ত ধরে ফেলে শবর।
ডাকাতি ও নন্দিনী নাম্নী যুবতীর হত্যা তদন্তে নামে এসিস্টেন্ট কমিশনার শবর দাশগুপ্ত ও সহকারী নন্দ। ডাকাতদের গুলিতে বিষানের স্ত্রী শিভাঙ্গী আহত ও তার বন্ধু নন্দিনী মারা যায়। বিষানের জীবনের কোনো গুপ্ত অতীত আছে। সে নারীসঙ্গবিলাসী, উচ্ছৃঙ্খল ও মদাসক্ত ব্যক্তি। গল্পের পরতে পরতে জাল উন্মোচন হয়। মূলত এক পুরুষ ও তিন নারী চরিত্রের মনস্তাত্ত্বিক জটিলতা, লোভ, সন্দেহ এবং অধিকারের গল্প। আসল অপরাধীকে শেষ পর্যন্ত ধরে ফেলে শবর।


== শ্রেষ্ঠাংশে ==
== শ্রেষ্ঠাংশে ==

১৪:৪৫, ১১ জুলাই ২০১৭ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

ঈগলের চোখ
ঈগলের চোখ চলচ্চিত্রের বাণিজ্যিক পোস্টার
পরিচালকঅরিন্দম শীল
প্রযোজকমহেন্দ্র সোনী
রচয়িতাশীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়
শ্রেষ্ঠাংশেশাশ্বত চট্টোপাধ্যায়
জয়া আহসান
পায়েল সরকার
শুভ্রজিৎ দত্ত
রিয়া বণিক
অনির্বান ভট্টাচার্য্য​
গৌরব চক্রবর্তী
জ​য়দীপ কুণ্ডু
জুন মালিয়া
উষসী সেনগুপ্ত
অরুণিমা ঘোষ
প্রযোজনা
কোম্পানি
পরিবেশকশ্রী ভেঙ্কটেশ ফিল্মস
মুক্তি১২ আগস্ট ২০১৬
দেশভারত
ভাষাবাংলা

ঈগলের চোখ ২০১৬ সালের একটি ভারতীয় বাংলা চলচ্চিত্র। এই ছবিটি পরিচালনা করেন অরিন্দম শীল। চলচ্চিত্রটির মূল চরিত্রে অভিনয় করেন শাশ্বত চট্টোপাধ্যায়, জয়া আহসান, পায়েল সরকার, জুন মালিয়া সহ অন্যান্য অভিনেতা-অভিনেত্রীরা। ঈগলের চোখ বাণিজ্যিকভাবে সফল চলচ্চিত্র এবার শবরের পরবর্তী খণ্ড[১]। এই ছবিটি ২০১৬ সালের ১২ই আগস্ট মুক্তি পেয়েছে। এই ছবিটি শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়ের কাহিনী অবলম্বনে তৈরী।

কাহিনীসার

ডাকাতি ও নন্দিনী নাম্নী যুবতীর হত্যা তদন্তে নামে এসিস্টেন্ট কমিশনার শবর দাশগুপ্ত ও সহকারী নন্দ। ডাকাতদের গুলিতে বিষানের স্ত্রী শিভাঙ্গী আহত ও তার বন্ধু নন্দিনী মারা যায়। বিষানের জীবনের কোনো গুপ্ত অতীত আছে। সে নারীসঙ্গবিলাসী, উচ্ছৃঙ্খল ও মদাসক্ত ব্যক্তি। গল্পের পরতে পরতে জাল উন্মোচন হয়। মূলত এক পুরুষ ও তিন নারী চরিত্রের মনস্তাত্ত্বিক জটিলতা, লোভ, সন্দেহ এবং অধিকারের গল্প। আসল অপরাধীকে শেষ পর্যন্ত ধরে ফেলে শবর।

শ্রেষ্ঠাংশে

আরো দেখুন

বহিঃসংযোগ

  1. Mitra, Prithvijit (৯ জানুয়ারি ২০১৫)। "Shabor sequel on the boar"The Times of India