বরুণ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
টেমপ্লেটে সংশোধন
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
আইএসবিএন টেমপ্লেট যোগ
২৪ নং লাইন: ২৪ নং লাইন:
বসন্তে নতুন পাতার পরে গ্রীষ্মের শুরুতে বড় বড় থোকা থোকা সাদা বা বেগুনি আঁচযুক্ত ফুল ফোটে। বোঁটা ৩ থেকে ৫ সেমি লম্বা। পাপড়ি ৫ টি ও মুক্ত।
বসন্তে নতুন পাতার পরে গ্রীষ্মের শুরুতে বড় বড় থোকা থোকা সাদা বা বেগুনি আঁচযুক্ত ফুল ফোটে। বোঁটা ৩ থেকে ৫ সেমি লম্বা। পাপড়ি ৫ টি ও মুক্ত।
===ফল===
===ফল===
ফল গোলকার বা ডিম্বাকার। শক্ত ও শাঁসাল হয। এটি দেখতে ৩ থেকে ৫ সেমি চওড়া।<ref name="ReferenceA">[[দ্বিজেন শর্মা]] লেখক; ''[[বাংলা একাডেমী]] ; ফুলগুলি যেন কথা''; মে ১৯৮৮; পৃষ্ঠা- ৩২, ISBN 984-07-4412-7</ref>
ফল গোলকার বা ডিম্বাকার। শক্ত ও শাঁসাল হয। এটি দেখতে ৩ থেকে ৫ সেমি চওড়া।<ref name="ReferenceA">[[দ্বিজেন শর্মা]] লেখক; ''[[বাংলা একাডেমী]] ; ফুলগুলি যেন কথা''; মে ১৯৮৮; পৃষ্ঠা- ৩২, {{আইএসবিএন|984-07-4412-7}}</ref>
===ব্যবহার===
===ব্যবহার===
বাংলাদেশের মানুষ অতীতকালে ফল পাকাতে এই গাছের পাতা ব্যবহার করতেন। কিন্তু ফল পাকাতে ক্ষতিকারক [[ক্যালসিয়াম কার্বাইড|ক্যালসিয়াম কার্বাইডের]] ব্যবহার বেড়ে যাওয়ায় এই গাছের কদর নেই।
বাংলাদেশের মানুষ অতীতকালে ফল পাকাতে এই গাছের পাতা ব্যবহার করতেন। কিন্তু ফল পাকাতে ক্ষতিকারক [[ক্যালসিয়াম কার্বাইড|ক্যালসিয়াম কার্বাইডের]] ব্যবহার বেড়ে যাওয়ায় এই গাছের কদর নেই।

২২:৩৬, ৭ জুলাই ২০১৭ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

বরুণ
Crateva religiosa
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস
জগৎ: Plantae
শ্রেণীবিহীন: Angiosperms
শ্রেণীবিহীন: Eudicots
শ্রেণীবিহীন: Rosids
বর্গ: Brassicales
পরিবার: Capparaceae
গণ: Crateva
প্রজাতি: C. religiosa
দ্বিপদী নাম
Crateva religiosa
Forst. f.
নেপালে Crateva religiosa-এর ফুল

বরুণ (বৈজ্ঞানিক নাম:Crateva religiosa) (ইংরেজি: sacred garlic pear এবং temple plant) হচ্ছে Crateva গণের একটি ফুল গাছের নাম। এদের অন্যান্য নামের ভেতর আছে বালাই লামক, অবিয়ুচ, বর্না, এবং বিদাসি। এটি জাপান, অস্ট্রেলিয়া, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া এবং কতিপয় দক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপপুঞ্জের স্থানীয় গাছ। এটি অন্যত্র ফলের জন্য জন্মানো হয়, বিশেষভাবে আফ্রিকা মহাদেশের বিভিন্ন অংশে।

বিবরণী

গড়ন

বাংলাদেশে জলাভুমি ও নদীর তীরে সহজে দেখা মিলে। ১০ থেকে ১৫ নিটার উঁচু, পত্রমোচী গাছ। যৌগিকপত্র, ৩- পত্রিকা। মুল বোঁটা ১০ থেকে ১৫ মিটার উঁচু। পাতার উপরে চকচকে, নিচে ফ্যাঁকাসে।[১]

ফুল

বসন্তে নতুন পাতার পরে গ্রীষ্মের শুরুতে বড় বড় থোকা থোকা সাদা বা বেগুনি আঁচযুক্ত ফুল ফোটে। বোঁটা ৩ থেকে ৫ সেমি লম্বা। পাপড়ি ৫ টি ও মুক্ত।

ফল

ফল গোলকার বা ডিম্বাকার। শক্ত ও শাঁসাল হয। এটি দেখতে ৩ থেকে ৫ সেমি চওড়া।[১]

ব্যবহার

বাংলাদেশের মানুষ অতীতকালে ফল পাকাতে এই গাছের পাতা ব্যবহার করতেন। কিন্তু ফল পাকাতে ক্ষতিকারক ক্যালসিয়াম কার্বাইডের ব্যবহার বেড়ে যাওয়ায় এই গাছের কদর নেই।

তথ্যসূত্র

  1. দ্বিজেন শর্মা লেখক; বাংলা একাডেমী ; ফুলগুলি যেন কথা; মে ১৯৮৮; পৃষ্ঠা- ৩২, আইএসবিএন ৯৮৪-০৭-৪৪১২-৭

বহিঃসংযোগ