বরুণ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
অ টেমপ্লেটে সংশোধন |
অ আইএসবিএন টেমপ্লেট যোগ |
||
২৪ নং লাইন: | ২৪ নং লাইন: | ||
বসন্তে নতুন পাতার পরে গ্রীষ্মের শুরুতে বড় বড় থোকা থোকা সাদা বা বেগুনি আঁচযুক্ত ফুল ফোটে। বোঁটা ৩ থেকে ৫ সেমি লম্বা। পাপড়ি ৫ টি ও মুক্ত। |
বসন্তে নতুন পাতার পরে গ্রীষ্মের শুরুতে বড় বড় থোকা থোকা সাদা বা বেগুনি আঁচযুক্ত ফুল ফোটে। বোঁটা ৩ থেকে ৫ সেমি লম্বা। পাপড়ি ৫ টি ও মুক্ত। |
||
===ফল=== |
===ফল=== |
||
ফল গোলকার বা ডিম্বাকার। শক্ত ও শাঁসাল হয। এটি দেখতে ৩ থেকে ৫ সেমি চওড়া।<ref name="ReferenceA">[[দ্বিজেন শর্মা]] লেখক; ''[[বাংলা একাডেমী]] ; ফুলগুলি যেন কথা''; মে ১৯৮৮; পৃষ্ঠা- ৩২, |
ফল গোলকার বা ডিম্বাকার। শক্ত ও শাঁসাল হয। এটি দেখতে ৩ থেকে ৫ সেমি চওড়া।<ref name="ReferenceA">[[দ্বিজেন শর্মা]] লেখক; ''[[বাংলা একাডেমী]] ; ফুলগুলি যেন কথা''; মে ১৯৮৮; পৃষ্ঠা- ৩২, {{আইএসবিএন|984-07-4412-7}}</ref> |
||
===ব্যবহার=== |
===ব্যবহার=== |
||
বাংলাদেশের মানুষ অতীতকালে ফল পাকাতে এই গাছের পাতা ব্যবহার করতেন। কিন্তু ফল পাকাতে ক্ষতিকারক [[ক্যালসিয়াম কার্বাইড|ক্যালসিয়াম কার্বাইডের]] ব্যবহার বেড়ে যাওয়ায় এই গাছের কদর নেই। |
বাংলাদেশের মানুষ অতীতকালে ফল পাকাতে এই গাছের পাতা ব্যবহার করতেন। কিন্তু ফল পাকাতে ক্ষতিকারক [[ক্যালসিয়াম কার্বাইড|ক্যালসিয়াম কার্বাইডের]] ব্যবহার বেড়ে যাওয়ায় এই গাছের কদর নেই। |
২২:৩৬, ৭ জুলাই ২০১৭ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
বরুণ Crateva religiosa | |
---|---|
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস | |
জগৎ: | Plantae |
শ্রেণীবিহীন: | Angiosperms |
শ্রেণীবিহীন: | Eudicots |
শ্রেণীবিহীন: | Rosids |
বর্গ: | Brassicales |
পরিবার: | Capparaceae |
গণ: | Crateva |
প্রজাতি: | C. religiosa |
দ্বিপদী নাম | |
Crateva religiosa Forst. f. |
বরুণ (বৈজ্ঞানিক নাম:Crateva religiosa) (ইংরেজি: sacred garlic pear এবং temple plant) হচ্ছে Crateva গণের একটি ফুল গাছের নাম। এদের অন্যান্য নামের ভেতর আছে বালাই লামক, অবিয়ুচ, বর্না, এবং বিদাসি। এটি জাপান, অস্ট্রেলিয়া, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া এবং কতিপয় দক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপপুঞ্জের স্থানীয় গাছ। এটি অন্যত্র ফলের জন্য জন্মানো হয়, বিশেষভাবে আফ্রিকা মহাদেশের বিভিন্ন অংশে।
বিবরণী
গড়ন
বাংলাদেশে জলাভুমি ও নদীর তীরে সহজে দেখা মিলে। ১০ থেকে ১৫ নিটার উঁচু, পত্রমোচী গাছ। যৌগিকপত্র, ৩- পত্রিকা। মুল বোঁটা ১০ থেকে ১৫ মিটার উঁচু। পাতার উপরে চকচকে, নিচে ফ্যাঁকাসে।[১]
ফুল
বসন্তে নতুন পাতার পরে গ্রীষ্মের শুরুতে বড় বড় থোকা থোকা সাদা বা বেগুনি আঁচযুক্ত ফুল ফোটে। বোঁটা ৩ থেকে ৫ সেমি লম্বা। পাপড়ি ৫ টি ও মুক্ত।
ফল
ফল গোলকার বা ডিম্বাকার। শক্ত ও শাঁসাল হয। এটি দেখতে ৩ থেকে ৫ সেমি চওড়া।[১]
ব্যবহার
বাংলাদেশের মানুষ অতীতকালে ফল পাকাতে এই গাছের পাতা ব্যবহার করতেন। কিন্তু ফল পাকাতে ক্ষতিকারক ক্যালসিয়াম কার্বাইডের ব্যবহার বেড়ে যাওয়ায় এই গাছের কদর নেই।
তথ্যসূত্র
- ↑ ক খ দ্বিজেন শর্মা লেখক; বাংলা একাডেমী ; ফুলগুলি যেন কথা; মে ১৯৮৮; পৃষ্ঠা- ৩২, আইএসবিএন ৯৮৪-০৭-৪৪১২-৭
বহিঃসংযোগ
- Photo
- USDA profile
- টেমপ্লেট:Lang-my-Mymr, kha de'