বঙ্কিম মুখার্জী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
জীবনী যোগ হচ্চে |
জীবনী যোগ হচ্ছে |
||
৫ নং লাইন: | ৫ নং লাইন: | ||
== সাম্যবাদী আন্দোলন == |
== সাম্যবাদী আন্দোলন == |
||
বিপ্লবী ড ভূপেন্দ্রনাথ দত্তের সংস্পর্শে এসে তিনি সাম্যবাদে আক্ক্রিষ্ট হন। শ্রমিক ও কৃষক আন্দোলনের সাথে জড়িত হয়ে পড়েন। ১৯২৭ সালের ওইতিহাসিক চেঙ্গাইল জুট শ্রমিকদের বৃহৎ ধর্মঘট পরিচালনা করেছিলেন। আব্দুল মোমিনের সাথে ১৯২৮-২৯ সালের গাড়োয়ান ধর্মঘট ও ১৯৩০ সালের আইন অমান্য আন্দোলনে অংশগ্রহন করায় তাকে কারাবরন করতে হয়। ১৯৩৬ সালে ভারতীয় কমিউনিস্ট পার্তিতে যোগ দেন বঙ্কিম মুখার্জী। তিনি ছিলেন সর্বভারতীয় কিষান সভার প্রিতিষ্ঠাতা ও সারা ভারত ট্রেড ইউনিয়ন কংরেসের নেতা। |
|||
বিপ্লবী ড ভূপেন্দ্রনাথ দত্তের সংস্পর্শে এসে তিনি সাম্যবাদে আক্ক্রিষ্ট হন। |
|||
== সংসদীয় রাজনীতি == |
== সংসদীয় রাজনীতি == |
০৮:৪১, ১১ জুন ২০১৭ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
বঙ্কিম মুখার্জী একজন বাঙালী ব্রিটিশবিরোধী স্বাধীনতা সংগ্রামী ও ভারতের সাম্যবাদী, শ্রমিক কৃষক আন্দোলনের অন্যতম প্রধান নেতা ছিলেন।
প্রারম্ভিক জীবন
বঙ্কিম মুখার্জী হাওট্রা জেলার বেলুড়ে জন্মগ্রহন করেন। পিতার নাম ছিল যোগেন্দ্রনাথ মুখার্জী। কলকাতার হিন্দু স্কুল ও প্রেসিডেন্সী কলেজি শিক্ষালাভ করেন তিনি। এম এস সিন পড়ার সময় উত্তর প্রদেশে শিক্ককতার কাজ নেন। এসম্য তার বন্ধু স্বাধীনতা সংগ্রামী রাধারমন মিত্র তার সাথে যান ও ১৯২১ সালে অসহযোগ আন্দলনে যোগদান করেন। অসহযোগ আন্দোলনে যোগ দিয়ে উত্তর প্রদেশের জেলে বন্দী থাকেন কিছুদিন। মুক্তি পেয়ে মতিলাল নেহেরুর নির্দেসগে বাঙলায় ফিরে নবগঠিত কংগ্রেস স্বরাজ্য পার্টির বক্তা হিসেবে কাজ করতে থাকেন।
সাম্যবাদী আন্দোলন
বিপ্লবী ড ভূপেন্দ্রনাথ দত্তের সংস্পর্শে এসে তিনি সাম্যবাদে আক্ক্রিষ্ট হন। শ্রমিক ও কৃষক আন্দোলনের সাথে জড়িত হয়ে পড়েন। ১৯২৭ সালের ওইতিহাসিক চেঙ্গাইল জুট শ্রমিকদের বৃহৎ ধর্মঘট পরিচালনা করেছিলেন। আব্দুল মোমিনের সাথে ১৯২৮-২৯ সালের গাড়োয়ান ধর্মঘট ও ১৯৩০ সালের আইন অমান্য আন্দোলনে অংশগ্রহন করায় তাকে কারাবরন করতে হয়। ১৯৩৬ সালে ভারতীয় কমিউনিস্ট পার্তিতে যোগ দেন বঙ্কিম মুখার্জী। তিনি ছিলেন সর্বভারতীয় কিষান সভার প্রিতিষ্ঠাতা ও সারা ভারত ট্রেড ইউনিয়ন কংরেসের নেতা।