প্রবোধকুমার সান্যাল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
ref ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
সূত্র ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
৫ নং লাইন: | ৫ নং লাইন: | ||
== সাহিত্যজীবন == |
== সাহিত্যজীবন == |
||
তার প্রথম গল্প মার্জনা কল্লোল পত্রিকায় প্রকাশিত হওয়ার পর তিনি কল্লোল গোষ্ঠীর একজন নিয়মিত লেকগক হিসেবে পরিচিত হন। প্রথম উপন্যাস |
তার প্রথম গল্প মার্জনা কল্লোল পত্রিকায় প্রকাশিত হওয়ার পর তিনি কল্লোল গোষ্ঠীর একজন নিয়মিত লেকগক হিসেবে পরিচিত হন। প্রথম উপন্যাস যাযাবর(১৯২৮)। 'মহাপ্রস্থানের পথে' ভ্রমণকাহিনী টি বাংলা সাহিত্যে বিশেষ স্তগান অধিকার করেছিল। দুটি বিশ্বযুদ্ধ, জাতীয় আন্দোলন, দেশভাগ, দাঙ্গা, ইত্যাদি তার সাহিত্যে ছাপ ফেলে। সাপ্তাহিক যুগান্তর সাহিত্য পত্রিকা ও স্বদেশ পত্রিকার সম্পাদনা করেছেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|url=http://www.goodreads.com/author/show/4858994.Prabodh_Kumar_Sanyal|title=Prabodh Kumar Sanyal|last=|first=|date=|website=goodreads.com|publisher=|access-date=১ মে, ২০১৭}}</ref> |
||
== ভ্রমন == |
== ভ্রমন == |
||
তিনি এশিয়া ইউরোপ |
তিনি এশিয়া ইউরোপ, আমেরিকা ও রাশিয়ার বহু অঞ্চকে যান। তার বিপুল অভিজ্ঞতা তাকে ভ্রমণকাহিনী লিখতে সাহায্য করেছিল। পরিব্রাজক লেখক হিসেবে বাংলা সাহিত্যে তার স্থান অনন্য। হিমালয়ের প্রত্যন্ত অঞ্চলে দীর্ঘদিন কাটিয়েছেন। ১৯৭৮ খৃষ্টাব্দে উত্তর মেরুতেও তিনি গিয়েছেন ৭২ বছর বয়েসে। কলকাতা হিমালয়ান এসোসিয়েশন ও হিমালয়ান ফেডারেশন সংস্তগার প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ছিলেন। ১৯৫৭ সামে ভারতীয় সাংস্কৃতিক প্রতিনিধি দলের হয়ে পাকিস্তান সফরে যান। এফ্রো এশিয় সাহিত্য সম্নেলনে তাসখন্দে ভারতের প্রতিনিধিত্ব করেন।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|title=সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান|last=প্রথম খন্ড|first=সুবোধচন্দ্র সেনগুপ্ত ও অঞ্জলি বসু|publisher=সাহিত্য সংসদ|year=২০০২|isbn=81-85626-65-0|location=কলকাতা|pages=৩০২}}</ref> |
||
== রচনা == |
== রচনা == |
০৬:৫৯, ১ মে ২০১৭ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
প্রবোধকুমার সান্যাল (৭ জুলাই, ১৯০৫ - ১৭ এপ্রিল, ১৯৮৩) একজন খ্যাতনামা বাঙালি সাহিত্যিক, সাংবাদিক ও পরিব্রাজক। কল্লোল লেখক গোষ্ঠীর জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব ছিলেন।
প্রারম্ভিক জীবন
তার পিতার নাম ছিল রাজেন্দ্রলাল সান্যাল। তিনি কলকাতায় জন্ম গ্রহন করেন। ছোটবেলায় পিতৃমাত্ত্রিহীন হলে মাতুলালয় এ মানুষ হন। শিক্ষা সম্পুর্ন করেন কলকাতার স্কটিশ চার্চ কলেজিয়েট স্কুল ও সিটি কলেজে। মহাত্মা গান্ধীর অসহযোগ আন্দোলনে যোগ দিয়ে কারাবরণ করেছিকেন। জীবিকার জন্যে নানা পেশা অবলম্বন করেছেন। ১৯২৭ সালে সেনাবাহিনী তে কেরানীর কাজ নিয়ে উত্তর পশ্চিম ভারতের দুর্গম এলায় যান। এচগাড়া ডাক বিভাগে, ছাপাখানায়, মাছের ভেড়িতে, কাজ করেছেন।
সাহিত্যজীবন
তার প্রথম গল্প মার্জনা কল্লোল পত্রিকায় প্রকাশিত হওয়ার পর তিনি কল্লোল গোষ্ঠীর একজন নিয়মিত লেকগক হিসেবে পরিচিত হন। প্রথম উপন্যাস যাযাবর(১৯২৮)। 'মহাপ্রস্থানের পথে' ভ্রমণকাহিনী টি বাংলা সাহিত্যে বিশেষ স্তগান অধিকার করেছিল। দুটি বিশ্বযুদ্ধ, জাতীয় আন্দোলন, দেশভাগ, দাঙ্গা, ইত্যাদি তার সাহিত্যে ছাপ ফেলে। সাপ্তাহিক যুগান্তর সাহিত্য পত্রিকা ও স্বদেশ পত্রিকার সম্পাদনা করেছেন।[১]
ভ্রমন
তিনি এশিয়া ইউরোপ, আমেরিকা ও রাশিয়ার বহু অঞ্চকে যান। তার বিপুল অভিজ্ঞতা তাকে ভ্রমণকাহিনী লিখতে সাহায্য করেছিল। পরিব্রাজক লেখক হিসেবে বাংলা সাহিত্যে তার স্থান অনন্য। হিমালয়ের প্রত্যন্ত অঞ্চলে দীর্ঘদিন কাটিয়েছেন। ১৯৭৮ খৃষ্টাব্দে উত্তর মেরুতেও তিনি গিয়েছেন ৭২ বছর বয়েসে। কলকাতা হিমালয়ান এসোসিয়েশন ও হিমালয়ান ফেডারেশন সংস্তগার প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ছিলেন। ১৯৫৭ সামে ভারতীয় সাংস্কৃতিক প্রতিনিধি দলের হয়ে পাকিস্তান সফরে যান। এফ্রো এশিয় সাহিত্য সম্নেলনে তাসখন্দে ভারতের প্রতিনিধিত্ব করেন।[২]
রচনা
ইংরেজি ফরোয়ার্ড ও বাংলায় বাংলার কথা পত্রিকার ল্রকগক ছিকেন। প্রায় দেড়শত গ্রন্থের রচয়িতা প্রবোধকুমারের বিখ্যাত বইগুলি হল নদ ও নদী, শ্যামলীর স্বপ্ন, উত্তর কাল, দেবতাত্মা হিমালয়, উত্তর হিমালয় চরিত, রাশিয়ার ডায়েরী, পরিব্রাজকের ডায়রী, পর্যটকের পত্র, বনস্পতির বৈঠক ইত্যাদি।
মৃত্যু
১৭ এপ্রিল, ১৯৮৩ সালে তিনি মারা যান
- ↑ "Prabodh Kumar Sanyal"। goodreads.com। সংগ্রহের তারিখ ১ মে, ২০১৭। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ প্রথম খন্ড, সুবোধচন্দ্র সেনগুপ্ত ও অঞ্জলি বসু (২০০২)। সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান। কলকাতা: সাহিত্য সংসদ। পৃষ্ঠা ৩০২। আইএসবিএন 81-85626-65-0।