কার্ল নুনেস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
উইকিউপাত্ত থেকে আইডি লোড হবে
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
টেমপ্লেটের নাম সংশোধন
৫৮ নং লাইন: ৫৮ নং লাইন:
}}
}}


'''রবার্ট কার্ল নুনেস''' ({{lang-en|Karl Nunes}}; [[জন্ম]]: [[৭ জুন]], [[১৮৯৪]] - [[মৃত্যু]]: [[২৩ জুলাই]], [[১৯৫৮]]) জ্যামাইকা উপনিবেশের কিংস্টনে জন্মগ্রহণকারী বিশিষ্ট ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান ক্রিকেটার ছিলেন। [[ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট দল|ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট দলের]] অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। দলে তিনি মূলতঃ [[উইকেট-রক্ষক]] ও [[অধিনায়ক (ক্রিকেট)|অধিনায়কের]] দায়িত্ব পালন করেছেন। এছাড়াও ইংল্যান্ড সফরে ওয়েস্ট ইন্ডিজের [[West Indian cricket team in England in 1928|সর্বপ্রথম টেস্টে]] নেতৃত্ব দেয়ার গৌরব অর্জন করেছেন '''কার্ল নুনেস'''।
'''রবার্ট কার্ল নুনেস''' ({{lang-en|Karl Nunes}}; [[জন্ম]]: [[৭ জুন]], [[১৮৯৪]] - [[মৃত্যু]]: [[২৩ জুলাই]], [[১৯৫৮]]) জ্যামাইকা উপনিবেশের কিংস্টনে জন্মগ্রহণকারী বিশিষ্ট ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান ক্রিকেটার ছিলেন। [[ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট দল|ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট দলের]] অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। দলে তিনি মূলতঃ [[উইকেট-রক্ষক]] ও [[অধিনায়ক (ক্রিকেট)|অধিনায়কের]] দায়িত্ব পালন করেছেন। এছাড়াও ইংল্যান্ড সফরে ওয়েস্ট ইন্ডিজের [[West Indian cricket team in England in 1928|সর্বপ্রথম টেস্টে]] নেতৃত্ব দেয়ার গৌরব অর্জন করেছেন '''কার্ল নুনেস'''।


== প্রারম্ভিক জীবন ==
== প্রারম্ভিক জীবন ==
কিংস্টনে জন্মগ্রহণকারী নুনেস উলমার্স স্কুলে অধ্যয়ন করেন।<ref>[http://www.telegraph.co.uk/sport/cricket/2374848/West-Indies-a-small-world-of-cricketing-connections.html "West Indies a small world of cricketing connections", Scyld Berry, The Daily Telegraph, 15 March 2004]</ref> এরপর উচ্চতর পড়াশোনার জন্যে ইংল্যান্ডের ডালউইচ কলেজে ভর্তি হন। ১৯২৩ সালে ইংল্যান্ড সফরে দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন। ঐ সফরে তাঁর দল ১২ খেলায় জয় পেয়েছিল। দলে তিনি সহঃ অধিনায়কের দায়িত্বে ছিলেন ও দ্বিতীয় সারির উইকেট-রক্ষকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হন। এ সফরেই প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে প্রথমবারের মতো অংশগ্রহণ ঘটে তাঁর।
কিংস্টনে জন্মগ্রহণকারী নুনেস উলমার্স স্কুলে অধ্যয়ন করেন।<ref>[http://www.telegraph.co.uk/sport/cricket/2374848/West-Indies-a-small-world-of-cricketing-connections.html "West Indies a small world of cricketing connections", Scyld Berry, The Daily Telegraph, 15 March 2004]</ref> এরপর উচ্চতর পড়াশোনার জন্যে ইংল্যান্ডের ডালউইচ কলেজে ভর্তি হন। ১৯২৩ সালে ইংল্যান্ড সফরে দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন। ঐ সফরে তাঁর দল ১২ খেলায় জয় পেয়েছিল। দলে তিনি সহঃ অধিনায়কের দায়িত্বে ছিলেন ও দ্বিতীয় সারির উইকেট-রক্ষকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হন। এ সফরেই প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে প্রথমবারের মতো অংশগ্রহণ ঘটে তাঁর।


১৯২০-এর দশকের মধ্যভাগে [[Jamaica cricket team|জ্যামাইকা দলের]] অধিনায়করূপে [[Barbados cricket team|বার্বাডোস]], [[মেরিলেবোন ক্রিকেট ক্লাব|এমসিসি]] ও [[Lionel Tennyson|লিওনেল টেনিসনের]] নেতৃত্বাধীন সফরকারী দলের বিপক্ষে খেলেন। টেনিসনের দলের বিপক্ষে দুইটি [[সেঞ্চুরি (ক্রিকেট)|সেঞ্চুরি]] হাঁকান। তন্মধ্যে নিজস্ব সেরা [[অপরাজিত (ক্রিকেট)|অপরাজিত]] ২০০* তোলেন। ১৯২৬ সালে জ্যামাইকান ক্রিকেট কন্ট্রোল বোর্ড প্রতিষ্ঠাকালীন তিনি শীর্ষস্থানীয় ভূমিকা পালন করেন।
১৯২০-এর দশকের মধ্যভাগে [[Jamaica cricket team|জ্যামাইকা দলের]] অধিনায়করূপে [[Barbados cricket team|বার্বাডোস]], [[মেরিলেবোন ক্রিকেট ক্লাব|এমসিসি]] ও [[Lionel Tennyson|লিওনেল টেনিসনের]] নেতৃত্বাধীন সফরকারী দলের বিপক্ষে খেলেন। টেনিসনের দলের বিপক্ষে দুইটি [[সেঞ্চুরি (ক্রিকেট)|সেঞ্চুরি]] হাঁকান। তন্মধ্যে নিজস্ব সেরা [[অপরাজিত (ক্রিকেট)|অপরাজিত]] ২০০* তোলেন। ১৯২৬ সালে জ্যামাইকান ক্রিকেট কন্ট্রোল বোর্ড প্রতিষ্ঠাকালীন তিনি শীর্ষস্থানীয় ভূমিকা পালন করেন।


== খেলোয়াড়ী জীবন ==
== খেলোয়াড়ী জীবন ==
সমগ্র প্রথম-শ্রেণীর খেলোয়াড়ী জীবনে শুধুমাত্র উইকেটের পিছনে মাঝারি মানের থাকলেও ১৯২৮ সালে [[George Dewhurst (cricketer)|জর্জ ডিউহার্স্টের]] অনুপস্থিতিতে প্রধান উইকেট-রক্ষক মনোনীত হন। নিজস্ব প্রথম পছন্দের অবস্থান [[ব্যাটিং অর্ডার|ব্যাটিং উদ্বোধনের]] পরিবর্তে মাঝারি সারিতে চলে যান। [[টেস্ট ক্রিকেট|টেস্টে]] তিনি সীমিত সাফল্য পান ও সর্বোচ্চ ৩৭ রান করেন। সে তুলনায় [[প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট|প্রথম-শ্রেণীর]] খেলাগুলোয় অধিক সফলতা পেয়েছেন। তন্মধ্যে, [[Glamorgan County Cricket Club|গ্ল্যামারগনের]] বিপক্ষে একটি সেঞ্চুরিও করেন।
সমগ্র প্রথম-শ্রেণীর খেলোয়াড়ী জীবনে শুধুমাত্র উইকেটের পিছনে মাঝারি মানের থাকলেও ১৯২৮ সালে [[George Dewhurst (cricketer)|জর্জ ডিউহার্স্টের]] অনুপস্থিতিতে প্রধান উইকেট-রক্ষক মনোনীত হন। নিজস্ব প্রথম পছন্দের অবস্থান [[ব্যাটিং অর্ডার|ব্যাটিং উদ্বোধনের]] পরিবর্তে মাঝারি সারিতে চলে যান। [[টেস্ট ক্রিকেট|টেস্টে]] তিনি সীমিত সাফল্য পান ও সর্বোচ্চ ৩৭ রান করেন। সে তুলনায় [[প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট|প্রথম-শ্রেণীর]] খেলাগুলোয় অধিক সফলতা পেয়েছেন। তন্মধ্যে, [[Glamorgan County Cricket Club|গ্ল্যামারগনের]] বিপক্ষে একটি সেঞ্চুরিও করেন।


এ সফরের পর তিনি কেবলমাত্র জ্যামাইকাতেই খেলতে থাকেন। এতে ১৯২৯-৩০ মৌসুমে সফরকারী ইংল্যান্ডের বিপক্ষে কিংস্টন টেস্টেও তাঁর অংশগ্রহণ ছিল। খেলাটি চার টেস্ট সিরিজের চূড়ান্ত ছিল। নুনেস পুনরায় [[অধিনায়ক (ক্রিকেট)|অধিনায়করূপে]] মনোনীত হন। তবে, এবার তাঁকে উইকেট-রক্ষণ থেকে দূরে সরে আসতে হয় ও ইনিংস উদ্বোধনে নামেন। তত্ত্বগতভাবে [[timeless Test|অনির্দিষ্ট সময়ের]] ঐ টেস্টটি আটদিন খেলার পর ড্রয়ে পরিণত হয়। [[অ্যান্ডি স্যান্ডহাম|অ্যান্ড্রু স্যান্ডহামের]] [[টেস্ট ক্রিকেটে ত্রি-শতকের তালিকা|৩২৫ রানের]] কল্যাণে ইংল্যান্ড তাদের তৎকালীন সর্বোচ্চ ৮৪৯ তোলে। জবাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের ২৮৬ রানের মধ্যে সর্বোচ্চ ৬৬ তোলেন নুনেস। দ্বিতীয় ইনিংসে করেন ৯২। [[জর্জ হ্যাডলি|জর্জ হ্যাডলি’র]] সাথে দ্বিতীয় উইকেটে যোগ করেন ২২৭ ও হ্যাডলি নিজে করেন ২২৩। এটিই নুনেসের সর্বশেষ টেস্টে অংশগ্রহণ ছিল।
এ সফরের পর তিনি কেবলমাত্র জ্যামাইকাতেই খেলতে থাকেন। এতে ১৯২৯-৩০ মৌসুমে সফরকারী ইংল্যান্ডের বিপক্ষে কিংস্টন টেস্টেও তাঁর অংশগ্রহণ ছিল। খেলাটি চার টেস্ট সিরিজের চূড়ান্ত ছিল। নুনেস পুনরায় [[অধিনায়ক (ক্রিকেট)|অধিনায়করূপে]] মনোনীত হন। তবে, এবার তাঁকে উইকেট-রক্ষণ থেকে দূরে সরে আসতে হয় ও ইনিংস উদ্বোধনে নামেন। তত্ত্বগতভাবে [[timeless Test|অনির্দিষ্ট সময়ের]] ঐ টেস্টটি আটদিন খেলার পর ড্রয়ে পরিণত হয়। [[অ্যান্ডি স্যান্ডহাম|অ্যান্ড্রু স্যান্ডহামের]] [[টেস্ট ক্রিকেটে ত্রি-শতকের তালিকা|৩২৫ রানের]] কল্যাণে ইংল্যান্ড তাদের তৎকালীন সর্বোচ্চ ৮৪৯ তোলে। জবাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের ২৮৬ রানের মধ্যে সর্বোচ্চ ৬৬ তোলেন নুনেস। দ্বিতীয় ইনিংসে করেন ৯২। [[জর্জ হ্যাডলি|জর্জ হ্যাডলি’র]] সাথে দ্বিতীয় উইকেটে যোগ করেন ২২৭ ও হ্যাডলি নিজে করেন ২২৩। এটিই নুনেসের সর্বশেষ টেস্টে অংশগ্রহণ ছিল।
৮৮ নং লাইন: ৮৮ নং লাইন:
* {{ক্রিকেটআর্কাইভ}}
* {{ক্রিকেটআর্কাইভ}}


{{s-start}}
{{S-start}}
{{succession box |
{{succession box |
before=''শুরু'' |
before=''শুরু'' |
১০১ নং লাইন: ১০১ নং লাইন:
after=[[Jackie Grant|জ্যাকি গ্রান্ট]] |
after=[[Jackie Grant|জ্যাকি গ্রান্ট]] |
}}
}}
{{s-end}}
{{S-end}}


{{ওয়েস্ট ইন্ডিজ টেস্ট ক্রিকেট অধিনায়ক}}
{{ওয়েস্ট ইন্ডিজ টেস্ট ক্রিকেট অধিনায়ক}}

২২:৪৬, ২৭ এপ্রিল ২০১৭ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

কার্ল নুনেস
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নামরবার্ট কার্ল নুনেস
জন্ম(১৮৯৪-০৬-০৭)৭ জুন ১৮৯৪
কিংস্টন, জ্যামাইকা উপনিবেশ
মৃত্যু২৩ জুলাই ১৯৫৮(1958-07-23) (বয়স ৬৪)
লন্ডন, ইংল্যান্ড
ব্যাটিংয়ের ধরনবামহাতি
ভূমিকাউইকেট-রক্ষক
আন্তর্জাতিক তথ্য
জাতীয় দল
টেস্ট অভিষেক২৩ জুন ১৯২৮ বনাম ইংল্যান্ড
শেষ টেস্ট৩ এপ্রিল ১৯৩০ বনাম ইংল্যান্ড
ঘরোয়া দলের তথ্য
বছরদল
১৯২৪–১৯৩২জ্যামাইকা
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান
প্রতিযোগিতা টেস্ট এফসি
ম্যাচ সংখ্যা ৬১
রানের সংখ্যা ২৪৫ ২,৬৯৫
ব্যাটিং গড় ৩০.৬২ ৩১.৩৩
১০০/৫০ ০/২ ৬/১১
সর্বোচ্চ রান ৯২ ২০০*
বল করেছে ১২৬
উইকেট
বোলিং গড় ২৭.৬৬
ইনিংসে ৫ উইকেট
ম্যাচে ১০ উইকেট
সেরা বোলিং ২/৪৯
ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং ২/০ ৩১/৮
উৎস: ক্রিকেটআর্কাইভ, ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭

রবার্ট কার্ল নুনেস (ইংরেজি: Karl Nunes; জন্ম: ৭ জুন, ১৮৯৪ - মৃত্যু: ২৩ জুলাই, ১৯৫৮) জ্যামাইকা উপনিবেশের কিংস্টনে জন্মগ্রহণকারী বিশিষ্ট ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান ক্রিকেটার ছিলেন। ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। দলে তিনি মূলতঃ উইকেট-রক্ষকঅধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেছেন। এছাড়াও ইংল্যান্ড সফরে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সর্বপ্রথম টেস্টে নেতৃত্ব দেয়ার গৌরব অর্জন করেছেন কার্ল নুনেস

প্রারম্ভিক জীবন

কিংস্টনে জন্মগ্রহণকারী নুনেস উলমার্স স্কুলে অধ্যয়ন করেন।[১] এরপর উচ্চতর পড়াশোনার জন্যে ইংল্যান্ডের ডালউইচ কলেজে ভর্তি হন। ১৯২৩ সালে ইংল্যান্ড সফরে দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন। ঐ সফরে তাঁর দল ১২ খেলায় জয় পেয়েছিল। দলে তিনি সহঃ অধিনায়কের দায়িত্বে ছিলেন ও দ্বিতীয় সারির উইকেট-রক্ষকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হন। এ সফরেই প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে প্রথমবারের মতো অংশগ্রহণ ঘটে তাঁর।

১৯২০-এর দশকের মধ্যভাগে জ্যামাইকা দলের অধিনায়করূপে বার্বাডোস, এমসিসিলিওনেল টেনিসনের নেতৃত্বাধীন সফরকারী দলের বিপক্ষে খেলেন। টেনিসনের দলের বিপক্ষে দুইটি সেঞ্চুরি হাঁকান। তন্মধ্যে নিজস্ব সেরা অপরাজিত ২০০* তোলেন। ১৯২৬ সালে জ্যামাইকান ক্রিকেট কন্ট্রোল বোর্ড প্রতিষ্ঠাকালীন তিনি শীর্ষস্থানীয় ভূমিকা পালন করেন।

খেলোয়াড়ী জীবন

সমগ্র প্রথম-শ্রেণীর খেলোয়াড়ী জীবনে শুধুমাত্র উইকেটের পিছনে মাঝারি মানের থাকলেও ১৯২৮ সালে জর্জ ডিউহার্স্টের অনুপস্থিতিতে প্রধান উইকেট-রক্ষক মনোনীত হন। নিজস্ব প্রথম পছন্দের অবস্থান ব্যাটিং উদ্বোধনের পরিবর্তে মাঝারি সারিতে চলে যান। টেস্টে তিনি সীমিত সাফল্য পান ও সর্বোচ্চ ৩৭ রান করেন। সে তুলনায় প্রথম-শ্রেণীর খেলাগুলোয় অধিক সফলতা পেয়েছেন। তন্মধ্যে, গ্ল্যামারগনের বিপক্ষে একটি সেঞ্চুরিও করেন।

এ সফরের পর তিনি কেবলমাত্র জ্যামাইকাতেই খেলতে থাকেন। এতে ১৯২৯-৩০ মৌসুমে সফরকারী ইংল্যান্ডের বিপক্ষে কিংস্টন টেস্টেও তাঁর অংশগ্রহণ ছিল। খেলাটি চার টেস্ট সিরিজের চূড়ান্ত ছিল। নুনেস পুনরায় অধিনায়করূপে মনোনীত হন। তবে, এবার তাঁকে উইকেট-রক্ষণ থেকে দূরে সরে আসতে হয় ও ইনিংস উদ্বোধনে নামেন। তত্ত্বগতভাবে অনির্দিষ্ট সময়ের ঐ টেস্টটি আটদিন খেলার পর ড্রয়ে পরিণত হয়। অ্যান্ড্রু স্যান্ডহামের ৩২৫ রানের কল্যাণে ইংল্যান্ড তাদের তৎকালীন সর্বোচ্চ ৮৪৯ তোলে। জবাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের ২৮৬ রানের মধ্যে সর্বোচ্চ ৬৬ তোলেন নুনেস। দ্বিতীয় ইনিংসে করেন ৯২। জর্জ হ্যাডলি’র সাথে দ্বিতীয় উইকেটে যোগ করেন ২২৭ ও হ্যাডলি নিজে করেন ২২৩। এটিই নুনেসের সর্বশেষ টেস্টে অংশগ্রহণ ছিল।

সম্মাননা

১৯৪৫ থেকে ১৯৫২ সময়কালে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট কন্ট্রোল বোর্ডের সভাপতির দায়িত্বে ছিলেন।[২] এছাড়াও, ১৯৪৬ থেকে ১৯৫৮ সাল পর্যন্ত জ্যামাইকা ক্রিকেট সংস্থারও সভাপতিত্ব করেন তিনি।[৩]

৬৪ বছর বয়স লন্ডনে দেহাবসান ঘটে তাঁর। জুন ১৯৮৮ সালে নুনেসকে $৩ ডলার সমমূল্যের জ্যামাইকান স্ট্যাম্পে বার্বাডোস ক্রিকেট বাকলের পাশে উপস্থাপন করা হয়।

তথ্যসূত্র

আরও দেখুন

বহিঃসংযোগ

পূর্বসূরী
শুরু
ওয়েস্ট ইন্ডিজের টেস্ট ক্রিকেট অধিনায়ক
১৯২৮
উত্তরসূরী
টেডি হোড
পূর্বসূরী
মরিস ফার্নান্দেজ
ওয়েস্ট ইন্ডিজের টেস্ট ক্রিকেট অধিনায়ক
১৯২৯-৩০
উত্তরসূরী
জ্যাকি গ্রান্ট