পিটার কার্স্টেন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
টেমপ্লেটের নাম সংশোধন
৬ নং লাইন: ৬ নং লাইন:
| fullname = পিটার নোয়েল কার্স্টেন
| fullname = পিটার নোয়েল কার্স্টেন
| nickname =
| nickname =
| birth_date = {{Birth date and age|1955|5|14|df=yes}}
| birth_date = {{জন্ম তারিখ বয়স|1955|5|14|df=yes}}
| birth_place = [[Pietermaritzburg|পিটারমারিৎজবার্গ]], [[Natal Province|নাটাল]], [[দক্ষিণ আফ্রিকা]]
| birth_place = [[Pietermaritzburg|পিটারমারিৎজবার্গ]], [[Natal Province|নাটাল]], [[দক্ষিণ আফ্রিকা]]
| family = নোয়েল কার্স্টেন (বাবা)<br>[[Paul Kirsten|পল কার্স্টেন]] ও [[গ্যারি কার্স্টেন]] (বৈমাত্রেয় ভাই)
| family = নোয়েল কার্স্টেন (বাবা)<br>[[Paul Kirsten|পল কার্স্টেন]] ও [[গ্যারি কার্স্টেন]] (বৈমাত্রেয় ভাই)
৯৯ নং লাইন: ৯৯ নং লাইন:


== প্রারম্ভিক জীবন ==
== প্রারম্ভিক জীবন ==
পূর্ব লন্ডনের সেলবোর্ন প্রাইমারিতে অধ্যয়ন করেন কার্স্টেন। ১৯৬৬ সালে মাত্র দশ বছর বয়সে তিনি তাঁর প্রথম সেঞ্চুরি হাঁকান। ১৯৬৭ সালে তাঁর পরিবার কেপ টাউনে চলে যায়। দেশের প্রাচীনতম শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সাউথ আফ্রিকা কলেজ স্কুলে পড়েন। বিদ্যালয় পর্যায়ে রাগবি ও ক্রিকেটে অংশ নেন তিনি। বিদ্যালয়ে অবস্থানকালেই ওয়েস্টার্ন প্রভিন্সের পক্ষে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অংশ নেন। অভিষেক খেলার দ্বিতীয় ইনিংসে ৭২ রান তোলেন। ১৯৭৩ সালের নাফিল্ড সপ্তাহে সাউথ আফ্রিকান স্কুলস দলে খেলার জন্য মনোনীত হন। [[Northern Transvaal cricket team|নর্দার্ন ট্রান্সভালের]] বিপক্ষে সেঞ্চুরি করেন। এরফলে বিদ্যালয়ের ছাত্র অবস্থাতেই পঞ্চম ক্রিকেটার হিসেবে এ কীর্তিগাঁথা রচনা করেন তিনি।
পূর্ব লন্ডনের সেলবোর্ন প্রাইমারিতে অধ্যয়ন করেন কার্স্টেন। ১৯৬৬ সালে মাত্র দশ বছর বয়সে তিনি তাঁর প্রথম সেঞ্চুরি হাঁকান। ১৯৬৭ সালে তাঁর পরিবার কেপ টাউনে চলে যায়। দেশের প্রাচীনতম শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সাউথ আফ্রিকা কলেজ স্কুলে পড়েন। বিদ্যালয় পর্যায়ে রাগবি ও ক্রিকেটে অংশ নেন তিনি। বিদ্যালয়ে অবস্থানকালেই ওয়েস্টার্ন প্রভিন্সের পক্ষে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অংশ নেন। অভিষেক খেলার দ্বিতীয় ইনিংসে ৭২ রান তোলেন। ১৯৭৩ সালের নাফিল্ড সপ্তাহে সাউথ আফ্রিকান স্কুলস দলে খেলার জন্য মনোনীত হন। [[Northern Transvaal cricket team|নর্দার্ন ট্রান্সভালের]] বিপক্ষে সেঞ্চুরি করেন। এরফলে বিদ্যালয়ের ছাত্র অবস্থাতেই পঞ্চম ক্রিকেটার হিসেবে এ কীর্তিগাঁথা রচনা করেন তিনি।


== ঘরোয়া ক্রিকেট ==
== ঘরোয়া ক্রিকেট ==
১২৩ নং লাইন: ১২৩ নং লাইন:


== গ্রন্থপঞ্জী ==
== গ্রন্থপঞ্জী ==
*{{Cite book|title=In the nick of time|last=Vice|first=Telford|publisher=Penguin|year=1996}}
*{{বই উদ্ধৃতি|title=In the nick of time|last=Vice|first=Telford|publisher=Penguin|year=1996}}
*{{Cite book|title=Cricket’s Exiles|last=Cowley|first=Brian|publisher=Don Nelson|year=1993}}
*{{বই উদ্ধৃতি|title=Cricket’s Exiles|last=Cowley|first=Brian|publisher=Don Nelson|year=1993}}
*{{Cite book|title=S.A. Cricket Captains|last=Chesterfield|first=Trevor|publisher=Southern Book Publishers|year=1994}}
*{{বই উদ্ধৃতি|title=S.A. Cricket Captains|last=Chesterfield|first=Trevor|publisher=Southern Book Publishers|year=1994}}
*{{Cite book|title=Giants of S.A. Cricket|last=Owen-Smith|first=Michael|publisher=Don Nelson|year=1986}}
*{{বই উদ্ধৃতি|title=Giants of S.A. Cricket|last=Owen-Smith|first=Michael|publisher=Don Nelson|year=1986}}


== বহিঃসংযোগ ==
== বহিঃসংযোগ ==

২২:০৭, ২৭ এপ্রিল ২০১৭ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

পিটার কার্স্টেন
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নামপিটার নোয়েল কার্স্টেন
জন্ম (1955-05-14) ১৪ মে ১৯৫৫ (বয়স ৬৮)
পিটারমারিৎজবার্গ, নাটাল, দক্ষিণ আফ্রিকা
ব্যাটিংয়ের ধরনডানহাতি
বোলিংয়ের ধরনডানহাতি অফ ব্রেক
সম্পর্কনোয়েল কার্স্টেন (বাবা)
পল কার্স্টেনগ্যারি কার্স্টেন (বৈমাত্রেয় ভাই)
আন্তর্জাতিক তথ্য
জাতীয় দল
টেস্ট অভিষেক
(ক্যাপ ২৪০)
১৮ এপ্রিল ১৯৯২ বনাম ওয়েস্ট ইন্ডিজ
শেষ টেস্ট১৮ আগস্ট ১৯৯৪ বনাম ইংল্যান্ড
ওডিআই অভিষেক
(ক্যাপ )
১০ নভেম্বর ১৯৯১ বনাম ভারত
শেষ ওডিআই২৫ আগস্ট ১৯৯৪ বনাম ইংল্যান্ড
ঘরোয়া দলের তথ্য
বছরদল
১৯৭৩-৯০ওয়েস্টার্ন প্রভিন্স
১৯৭৫সাসেক্স
১৯৭৮-৮২ডার্বিশায়ার
১৯৯০-৯৭বর্ডার
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান
প্রতিযোগিতা টেস্ট ওডিআই এফসি এলএ
ম্যাচ সংখ্যা ১২ ৪০ ৩২৭ ৩৫৮
রানের সংখ্যা ৬২৬ ১২৯৩ ২২,৬৩৫ ১১,৪০৩
ব্যাটিং গড় ৩১.৩০ ৩৮.০২ ৪৪.৪৬ ৩৫.৬৩
১০০/৫০ ১/৪ -/৯ ৫৭/১০৭ ১০/৮৩
সর্বোচ্চ রান ১০৪ ৯৭ ২৭১ ১৩৪*
বল করেছে ৫৪ ১৮৩ ১০,২৮৭ ৪,৬২০
উইকেট - ১১৭ ৯৫
বোলিং গড় - ২৫.৩৩ ৪০.০১ ৩৪.১৪
ইনিংসে ৫ উইকেট -
ম্যাচে ১০ উইকেট - - -
সেরা বোলিং - ৩/৩১ ৬/৪৮ ৬/১৭
ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং ৮/- ১১/- ১৯০/– ১২০/–
উৎস: ক্রিকইনফো, ১৪ ডিসেম্বর ২০১৬

পিটার নোয়েল কার্স্টেন (ইংরেজি: Peter Kirsten; জন্ম: ১৪ মে, ১৯৫৫) নাটাল প্রদেশের পিটারমারিৎজবার্গে জন্মগ্রহণকারী সাবেক দক্ষিণ আফ্রিকান ক্রিকেটার। দক্ষিণ আফ্রিকা ক্রিকেট দলের পক্ষে ১৯৯১ থেকে ১৯৯৪ সাল পর্যন্ত টেস্টএকদিনের আন্তর্জাতিকে প্রতিনিধিত্ব করেন। আগস্ট, ২০১৪ সাল থেকে উগান্ডার কোচের দায়িত্বে রয়েছেন পিটার কার্স্টেন[১]

প্রারম্ভিক জীবন

পূর্ব লন্ডনের সেলবোর্ন প্রাইমারিতে অধ্যয়ন করেন কার্স্টেন। ১৯৬৬ সালে মাত্র দশ বছর বয়সে তিনি তাঁর প্রথম সেঞ্চুরি হাঁকান। ১৯৬৭ সালে তাঁর পরিবার কেপ টাউনে চলে যায়। দেশের প্রাচীনতম শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সাউথ আফ্রিকা কলেজ স্কুলে পড়েন। বিদ্যালয় পর্যায়ে রাগবি ও ক্রিকেটে অংশ নেন তিনি। বিদ্যালয়ে অবস্থানকালেই ওয়েস্টার্ন প্রভিন্সের পক্ষে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অংশ নেন। অভিষেক খেলার দ্বিতীয় ইনিংসে ৭২ রান তোলেন। ১৯৭৩ সালের নাফিল্ড সপ্তাহে সাউথ আফ্রিকান স্কুলস দলে খেলার জন্য মনোনীত হন। নর্দার্ন ট্রান্সভালের বিপক্ষে সেঞ্চুরি করেন। এরফলে বিদ্যালয়ের ছাত্র অবস্থাতেই পঞ্চম ক্রিকেটার হিসেবে এ কীর্তিগাঁথা রচনা করেন তিনি।

ঘরোয়া ক্রিকেট

ওয়েস্টার্ন প্রভিন্সের পক্ষে ১৩৩ খেলায় অংশ নিয়ে ৪১.৮৮ রান গড়ে ৯,০৮৭ রান করেন। ১৯৮০-এর দশকে ওয়েস্টার্ন প্রভিন্স দলে তিন মৌসুমে অধিনায়ক ছিলেন। ১৯৮২ থেকে ১৯৮৯ সাল পর্যন্ত অনানুষ্ঠানিক টেস্ট খেলাগুলোর সবকয়টিতে দক্ষিণ আফ্রিকা দলের প্রতিনিধিত্ব করেন। ৪১.১০ গড়ে ১,১৯২ রান করেছিলেন তিনি। তন্মধ্যে ৬টি খেলায় অধিনায়কত্ব করেছেন তিনি।

খেলোয়াড়ী জীবন

আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কনফারেন্স কর্তৃক ১৯৯১ সালের শেষদিকে দক্ষিণ আফ্রিকা দলকে পুণরায় আন্তর্জাতিক ক্রিকেট অঙ্গনে অংশগ্রহণের আমন্ত্রণ জানানো হয়। ভারতে দলটি প্রথমবারের মতো সফর করে। কার্স্টেন তিনটি ওডিআইয়ের সবগুলোতেই অংশ নেন। চূড়ান্ত খেলায় তিনি অপরাজিত ৮৬* রান করে ম্যান অব দ্য ম্যাচের পুরস্কার লাভ করেন। কিন্তু ১৯৯২ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে দক্ষিণ আফ্রিকার প্রাথমিক দলে ক্লাইভ রাইস, জিমি কুকসহ তিনি দলে ডাক পাননি। পরবর্তীতে অবশ্য তাঁকে দলে খেলার জন্য মনোনীত করা হয়। ঐ প্রতিযোগিতায় দলের সবচেয়ে বেশী রান সংগ্রহকারী ছিলেন তিনি।

১৯৯২ সালে ৩৬ বছর ৩৪০ দিন বয়সে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে তাঁর টেস্ট অভিষেক ঘটে। অভিষেক টেস্টের দ্বিতীয় ইনিংসে ৫২ রান করেছিলেন তিনি। ১৯৯৪ সালে ইংল্যান্ড সফরে লিডসে তিনি তাঁর একমাত্র টেস্ট সেঞ্চুরি করেছিলেন।

ব্যক্তিগত জীবন

বর্তমানে তিনি এসএবিসি স্পোর্টসের পক্ষে ক্রিকেট ধারাভাষ্যকার হিসেবে কর্মরত আছেন। ১৯৮৩ সালে ‘টাফি’ নাম্নী এক রমণীর পাণিগ্রহণ করেন কার্স্টেন। ক্রিকেট খেলা থেকে অবসর নেয়ার পর টেলফোর্ড ভাইসের সাথে যৌথভাবে ‘ইন দ্য নিক অব টাইম’ শিরোনামে আত্মজীবনী গ্রন্থ লিখেন।

কার্স্টেন এক ক্রীড়ানুরাগী পরিবার থেকে এসেছেন। তাঁর বাবা নোয়েল কার্স্টেন বর্ডারের পক্ষে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট খেলেছেন। ছোট ভাই অ্যান্ডি কার্স্টেন ওয়েস্টার্ন প্রভিন্সের পক্ষে খেলেছেন। তাঁর সৎভাই পল কার্স্টেনও একই দলের প্রতিনিধিত্ব করেছেন। এছাড়াও অন্য সৎভাই গ্যারি কার্স্টেন দক্ষিণ আফ্রিকার টেস্ট দলে খেলেছেন।

তথ্যসূত্র

  1. Samson Opus (22 August 2014). "Peter Kirsten named new national cricket coach"New Vision. Retrieved 2 September 2015.

আরও দেখুন

গ্রন্থপঞ্জী

  • Vice, Telford (১৯৯৬)। In the nick of time। Penguin। 
  • Cowley, Brian (১৯৯৩)। Cricket’s Exiles। Don Nelson। 
  • Chesterfield, Trevor (১৯৯৪)। S.A. Cricket Captains। Southern Book Publishers। 
  • Owen-Smith, Michael (১৯৮৬)। Giants of S.A. Cricket। Don Nelson। 

বহিঃসংযোগ