সালাহউদ্দিন লাভলু: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Shariful iea (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
টেমপ্লেটে সংশোধন
৪ নং লাইন: ৪ নং লাইন:
| caption = রা.বি. চরুকলায় সালাউদ্দিন লাভলু (ফেব্রুয়ারী, ২০১৭)
| caption = রা.বি. চরুকলায় সালাউদ্দিন লাভলু (ফেব্রুয়ারী, ২০১৭)
| birth_name =
| birth_name =
| birth_date = {{Birth date and age |১৯৬২|১|২৪}}
| birth_date = {{জন্ম তারিখ বয়স |১৯৬২|১|২৪}}
| birth_place = [[পাবনা জেলা|পাবনা]], [[রাজশাহী বিভাগ|রাজশাহী ]], [[বাংলাদেশ]]
| birth_place = [[পাবনা জেলা|পাবনা]], [[রাজশাহী বিভাগ|রাজশাহী ]], [[বাংলাদেশ]]
| occupation = অভিনেতা, চিত্রনাট্যকার এবং টেলিভিশন পরিচালক
| occupation = অভিনেতা, চিত্রনাট্যকার এবং টেলিভিশন পরিচালক
১০ নং লাইন: ১০ নং লাইন:
}}
}}


'''সালাউদ্দিন লাভলু''' ([[ইংরেজী]]:'''Salauddin Lavlu''') জন্মগ্রহণ করেন ১৯৬২ সালের ২৭ আগষ্ট<ref name="nn24Jan2012">{{cite news |title=Salauddin Lavlu's birthday today |url=http://thedailynewnation.com/news/1038/salauddin-lavlus-birthday-today.html |newspaper=The New Nation |location=Dhaka |date=24 January 2012}}</ref>
'''সালাউদ্দিন লাভলু''' ([[ইংরেজী]]:'''Salauddin Lavlu''') জন্মগ্রহণ করেন ১৯৬২ সালের ২৭ আগষ্ট<ref name="nn24Jan2012">{{সংবাদ উদ্ধৃতি |title=Salauddin Lavlu's birthday today |url=http://thedailynewnation.com/news/1038/salauddin-lavlus-birthday-today.html |newspaper=The New Nation |location=Dhaka |date=24 January 2012}}</ref>
এবং তিনি একজন [[বাংলাদেশী]] অভিনেতা, চিত্রনাট্যকার এবং টিভি পরিচালক। তার কাজ সাধারণত টেলিভিশন চলচ্চিত্র এবং টেলিফিল্মের সমন্বয়। তাঁর প্রযোজনার সাধারণত হাস্যরসাত্মক এবং এসন সাধারণত বাংলাদেশী শ্রোতাদের কাছে অত্যন্ত জনপ্রিয়।{{Citation needed|date=December 2009}} তার উল্লেখযোগ্য কাজগুলোর মধ্যে ''ব্যস্ত ডাক্তার'' (২০০৪),''গরুচোর'' (২০০৭),''ঢোলের বাদ্য'' (২০০৮) এবং ''ওয়ারেন'' (২০০৯) এবং উল্লেখযোগ্য টেলিফিল্মগুলোর মধ্যে, ''রঙের মানুষ'' (২০০৪),''ভবের হাট'' (২০০৭),''ঘর কুটুম'' (২০০৮),''আলতা সুন্দরী'' (২০০৯) এবং ''সাকিন সারিসুরি'' (২০০৯) অন্যতম।
এবং তিনি একজন [[বাংলাদেশী]] অভিনেতা, চিত্রনাট্যকার এবং টিভি পরিচালক। তার কাজ সাধারণত টেলিভিশন চলচ্চিত্র এবং টেলিফিল্মের সমন্বয়। তাঁর প্রযোজনার সাধারণত হাস্যরসাত্মক এবং এসন সাধারণত বাংলাদেশী শ্রোতাদের কাছে অত্যন্ত জনপ্রিয়।{{Citation needed|date=December 2009}} তার উল্লেখযোগ্য কাজগুলোর মধ্যে ''ব্যস্ত ডাক্তার'' (২০০৪),''গরুচোর'' (২০০৭),''ঢোলের বাদ্য'' (২০০৮) এবং ''ওয়ারেন'' (২০০৯) এবং উল্লেখযোগ্য টেলিফিল্মগুলোর মধ্যে, ''রঙের মানুষ'' (২০০৪),''ভবের হাট'' (২০০৭),''ঘর কুটুম'' (২০০৮),''আলতা সুন্দরী'' (২০০৯) এবং ''সাকিন সারিসুরি'' (২০০৯) অন্যতম।


২৪ নং লাইন: ২৪ নং লাইন:


===অভিনয়, লেখা এবং পরিচালনা===
===অভিনয়, লেখা এবং পরিচালনা===
১৯৯৭ সাল থেকে ২০০৪ সালের মধ্যে, লাভলু আট থেকে নয়টি টেলিভিশন চলচ্চিত্র পরিচালনা করেন। এর মধ্যে ''দ্বিচক্রযান'' (১৯৯৭),''গহরগাছি'' (১৯৯৭),''একজন আয়নাল লস্কর'' (১৯৯৯),''আধুলী'' (২০০২) এবং ''ঘর'' (২০০২) উল্লেখযোগ্য<ref>{{cite news |last=Manir |first=Sabira |date=28 October 2004 |title=''Ranger Manush'' comes to the big screen |url=http://archive.thedailystar.net/2004/10/28/d410281401111.htm |newspaper=The Daily Star}}</ref> । তার এই কাজগুলো সমালোচকদের প্রশংসা অর্জন এবং কিছু চলচ্চিত্র বিভিন্ন পুরস্কার জয়লাভ করে। তার এই সকল চলচ্চিত্রে [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] গ্রামের চিত্র অপূর্বভাবে ফুটে উঠে – যা লাভলু অনেক কাঙ্খিত বিষয়। লাভলু বিশ্বাস করে যে, বাংলাদেশের গ্রাম ভিত্তিক এইসব চলচ্চিত্র অনেক উপভোগ্য কারণ এইখানে হাস্যরসের ভান্ডার বিদ্যমান। তিনি আরো বিশ্বাস করেন যে, গ্রামে অনেক সহজে বিভিন্ন ধরনের বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন চারিত্র বিদ্যমান কারণ, এইসব গ্রামে বিভিন্ন ব্যক্তিত্বসম্পন্ন বহু সাধারণ মানুষ বসবাস করে। লাভলু বিশ্বাস করে, এইসব মানুষগুলো সেইসব চরিত্র সৃষ্টি করতে পারে যা স্ক্রিপ্ট লেখার জন্য প্রয়োজন।
১৯৯৭ সাল থেকে ২০০৪ সালের মধ্যে, লাভলু আট থেকে নয়টি টেলিভিশন চলচ্চিত্র পরিচালনা করেন। এর মধ্যে ''দ্বিচক্রযান'' (১৯৯৭),''গহরগাছি'' (১৯৯৭),''একজন আয়নাল লস্কর'' (১৯৯৯),''আধুলী'' (২০০২) এবং ''ঘর'' (২০০২) উল্লেখযোগ্য<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |last=Manir |first=Sabira |date=28 October 2004 |title=''Ranger Manush'' comes to the big screen |url=http://archive.thedailystar.net/2004/10/28/d410281401111.htm |newspaper=The Daily Star}}</ref> । তার এই কাজগুলো সমালোচকদের প্রশংসা অর্জন এবং কিছু চলচ্চিত্র বিভিন্ন পুরস্কার জয়লাভ করে। তার এই সকল চলচ্চিত্রে [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] গ্রামের চিত্র অপূর্বভাবে ফুটে উঠে – যা লাভলু অনেক কাঙ্খিত বিষয়। লাভলু বিশ্বাস করে যে, বাংলাদেশের গ্রাম ভিত্তিক এইসব চলচ্চিত্র অনেক উপভোগ্য কারণ এইখানে হাস্যরসের ভান্ডার বিদ্যমান। তিনি আরো বিশ্বাস করেন যে, গ্রামে অনেক সহজে বিভিন্ন ধরনের বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন চারিত্র বিদ্যমান কারণ, এইসব গ্রামে বিভিন্ন ব্যক্তিত্বসম্পন্ন বহু সাধারণ মানুষ বসবাস করে। লাভলু বিশ্বাস করে, এইসব মানুষগুলো সেইসব চরিত্র সৃষ্টি করতে পারে যা স্ক্রিপ্ট লেখার জন্য প্রয়োজন।


সাম্প্রতিক এক সাক্ষাতকারে,{{Citation needed|date=December 2009}} লাভলু নিজে গ্রামের সাথে জড়িত থাকায় তিনি গ্রাম নিয়ে কাজ করতে উৎসাহ পান। {{cquote| গ্রামে বসবাসকারী সবাই পরস্পরের সাথে শক্তিশালী বন্ধনে আবদ্ধ থাকে। তারা অনেক স্বচ্ছ এবং সাধারণ মানুষ যাদের ছোট্ট স্বপ্ন এবং ছোট্ট চাওয়া পাওয়া থাকে। তারা তাদের আশেপাশে বসবাসরত মানুষের সহযোগীতা করতে অনেক সচেতন থাকে। যদিও শহরের বসবাসরত মানুষ ঠিক তার উলটো। তারা অনেক একা। তারা তাদের বন্ধু বান্ধব এবং পরিবার পরিজনের বাইরে আরে কেউর তেমন খবরত রাখে না। আরো, যখন শহরের বসবাসরত অধিকাংশ মানুষের ভিত হচ্ছে গ্রামে, এবং যখন তারা আমার নাটক দেখে তখন তারা তাদের জীবনযাত্রা এবং নাটকের চরিত্রে সাথে মিল করতে পারে।|সালাউদ্দীন লাভলু
সাম্প্রতিক এক সাক্ষাতকারে,{{Citation needed|date=December 2009}} লাভলু নিজে গ্রামের সাথে জড়িত থাকায় তিনি গ্রাম নিয়ে কাজ করতে উৎসাহ পান। {{cquote| গ্রামে বসবাসকারী সবাই পরস্পরের সাথে শক্তিশালী বন্ধনে আবদ্ধ থাকে। তারা অনেক স্বচ্ছ এবং সাধারণ মানুষ যাদের ছোট্ট স্বপ্ন এবং ছোট্ট চাওয়া পাওয়া থাকে। তারা তাদের আশেপাশে বসবাসরত মানুষের সহযোগীতা করতে অনেক সচেতন থাকে। যদিও শহরের বসবাসরত মানুষ ঠিক তার উলটো। তারা অনেক একা। তারা তাদের বন্ধু বান্ধব এবং পরিবার পরিজনের বাইরে আরে কেউর তেমন খবরত রাখে না। আরো, যখন শহরের বসবাসরত অধিকাংশ মানুষের ভিত হচ্ছে গ্রামে, এবং যখন তারা আমার নাটক দেখে তখন তারা তাদের জীবনযাত্রা এবং নাটকের চরিত্রে সাথে মিল করতে পারে।|সালাউদ্দীন লাভলু
১৭৮ নং লাইন: ১৭৮ নং লাইন:


== তথ্যসূত্র ==
== তথ্যসূত্র ==
{{সূত্র তালিকা}}
{{reflist}}


==বহিঃসংযোগ==
==বহিঃসংযোগ==
১৮৪ নং লাইন: ১৮৪ নং লাইন:
{{Artists of Bangladesh}}
{{Artists of Bangladesh}}


{{DEFAULTSORT:Lavlu, Salauddin}}
{{পূর্বনির্ধারিতবাছাই:Lavlu, Salauddin}}
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৬২-এ জন্ম]]
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৬২-এ জন্ম]]
[[বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি]]
[[বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি]]

১৯:৪৫, ২৩ মার্চ ২০১৭ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

সালাউদ্দিন লাভলু
Salauddin Lavlu
রা.বি. চরুকলায় সালাউদ্দিন লাভলু (ফেব্রুয়ারী, ২০১৭)
জন্ম (1962-01-24) ২৪ জানুয়ারি ১৯৬২ (বয়স ৬২)
পেশাঅভিনেতা, চিত্রনাট্যকার এবং টেলিভিশন পরিচালক
কর্মজীবন১৯৮৫ সাল থেকে

সালাউদ্দিন লাভলু (ইংরেজী:Salauddin Lavlu) জন্মগ্রহণ করেন ১৯৬২ সালের ২৭ আগষ্ট[১] এবং তিনি একজন বাংলাদেশী অভিনেতা, চিত্রনাট্যকার এবং টিভি পরিচালক। তার কাজ সাধারণত টেলিভিশন চলচ্চিত্র এবং টেলিফিল্মের সমন্বয়। তাঁর প্রযোজনার সাধারণত হাস্যরসাত্মক এবং এসন সাধারণত বাংলাদেশী শ্রোতাদের কাছে অত্যন্ত জনপ্রিয়।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] তার উল্লেখযোগ্য কাজগুলোর মধ্যে ব্যস্ত ডাক্তার (২০০৪),গরুচোর (২০০৭),ঢোলের বাদ্য (২০০৮) এবং ওয়ারেন (২০০৯) এবং উল্লেখযোগ্য টেলিফিল্মগুলোর মধ্যে, রঙের মানুষ (২০০৪),ভবের হাট (২০০৭),ঘর কুটুম (২০০৮),আলতা সুন্দরী (২০০৯) এবং সাকিন সারিসুরি (২০০৯) অন্যতম।

শৈশব

লাভলু জন্মগ্রহণ এবং বেড়ে উঠেন বাংলাদেশের রাজশাহী বিভাগের অন্তর্গত পাবনা জেলার একটি গ্রামে।

কর্মজীবন

প্রাথমিক কর্মজীবন

১৯৭৯ সালে লাভলু বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায় চলে আসেন এবং আরণ্যক নাট্যদলে থিয়েটারে যোগদান করেন। এখানে তিনি এখানে ১৯৮৫ সাল পর্যন্ত মঞ্চ নাটকে অভিনয় করেন যদিও তার ইচ্ছা ছিল অন্য কিছু করার।

বাংলাদেশ টেলিভিশনের (বিটিভি) নিজস্ব প্রোডাকশনে কাজ শুরু হওয়ার পর, তিনি বেশ কিছু ধারাবাহিক নাটকে অভিনয় করেন কিন্তু তিনি সুখ্যাতি অর্জন করতে পারেন নি। ১৯৯০ এর প্রথম দিকে, তিনি অন্যরকম কাজ শুরু করেন এবং চিত্রগ্রাহক হিসেবে কাজ শুরু করেন। ১৯৯৭ সালে, ছয় বছর ধরে চিত্রগ্রাহকের কাজ করার পর, তিনি পরিচালক হিসেবে নিজেকে খুজে পাওয়ার লক্ষ্য দেখতে পান।

অভিনয়, লেখা এবং পরিচালনা

১৯৯৭ সাল থেকে ২০০৪ সালের মধ্যে, লাভলু আট থেকে নয়টি টেলিভিশন চলচ্চিত্র পরিচালনা করেন। এর মধ্যে দ্বিচক্রযান (১৯৯৭),গহরগাছি (১৯৯৭),একজন আয়নাল লস্কর (১৯৯৯),আধুলী (২০০২) এবং ঘর (২০০২) উল্লেখযোগ্য[২] । তার এই কাজগুলো সমালোচকদের প্রশংসা অর্জন এবং কিছু চলচ্চিত্র বিভিন্ন পুরস্কার জয়লাভ করে। তার এই সকল চলচ্চিত্রে বাংলাদেশের গ্রামের চিত্র অপূর্বভাবে ফুটে উঠে – যা লাভলু অনেক কাঙ্খিত বিষয়। লাভলু বিশ্বাস করে যে, বাংলাদেশের গ্রাম ভিত্তিক এইসব চলচ্চিত্র অনেক উপভোগ্য কারণ এইখানে হাস্যরসের ভান্ডার বিদ্যমান। তিনি আরো বিশ্বাস করেন যে, গ্রামে অনেক সহজে বিভিন্ন ধরনের বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন চারিত্র বিদ্যমান কারণ, এইসব গ্রামে বিভিন্ন ব্যক্তিত্বসম্পন্ন বহু সাধারণ মানুষ বসবাস করে। লাভলু বিশ্বাস করে, এইসব মানুষগুলো সেইসব চরিত্র সৃষ্টি করতে পারে যা স্ক্রিপ্ট লেখার জন্য প্রয়োজন।

সাম্প্রতিক এক সাক্ষাতকারে,[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] লাভলু নিজে গ্রামের সাথে জড়িত থাকায় তিনি গ্রাম নিয়ে কাজ করতে উৎসাহ পান।

[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]

২০০৪ সাল থেকে, লাভলু অনেক ধরনের ধারাবাহিক টেলিভিশন নাটকে পরিচালনা এবং অভিনয় করেছেন। রঙের মানুষ (২০০৪) তার পরিচালিত প্রথম ধারাবাহিক। এই নাটকের সফলতার পর, তিনি আরো কিছু ধারাবাহিক নাটক নির্মান করেন। তারপর থেকে তিনি টেলিভিশন ধারাবাহিক পরিচালনা এবং অভিনয় করে আসছেন। এর মধ্যে অন্যতম দুইটি হল, ভবের হাট (২০০৭) এবং ঘর কুটুম (২০০৮)। উভয় ধারাবাহিকে অভিনয় করেছেন চঞ্চল চৌধুরী এবং মোশাররফ করিমচঞ্চল চৌধুরী লাভলুর অনেক প্রিয় অভিনেতা, কারণ লাভলু মনে করেন চঞ্চল অনেক যোগ্য এবং প্রতিভাসম্পন্ন; লাভলুর অধিকাংশ টেলিভিশন ধারাবাহিক এবং নাটকে চঞ্চল অভিনয় করেছেন।

ধারাবাহিক নাটকের মধ্যে তিনি অনেক টেলিভিশন চলচ্চিত্রে অভিনয় এবং পরিচালনা করেন। যেমন, গরুচোর (২০০৭),পত্র মিতালী (২০০৭),স্বপ্নের বিলাত (২০০৭),ঢোলের বাদ্য (২০০৮),পাত্রী চাই (২০০৯) এবং ওয়ারেন (২০০৯)। তিনি এই নাটকগুলোতে সফলতা এবং পরিচিতি লাভ করেন।

চলচ্চিত্র

[স্পষ্টকরণ প্রয়োজন]

অভিনেতা

বছর নাম ধরন পরিচালক
১৯৯৭ গহরগাছি টেলিভিশন চলচ্চিত্র লাভলু
দ্বিচক্রযান টেলিভিশন চলচ্চিত্র লাভলু
১৯৯৯ একজন আয়নাল লস্কর টেলিভিশন চলচ্চিত্র লাভলু
২০০২ ঘর টেলিভিশন চলচ্চিত্র লাভলু
২০০৪ রঙের মানুষ ধারাবাহিক লাভলু; মাসুম রেজা
২০০৬ বাজিকর টেলিভিশন চলচ্চিত্র লাভলু
বাহাদুর ডাক্তার টেলিভিশন চলচ্চিত্র মাসুম রেজা
ঘর টেলিভিশন চলচ্চিত্র লাভলু
সিন্দুকানামা টেলিভিশন চলচ্চিত্র বিন্দাবন দাস
কাছের মানুষ ধারাবাহিক আফসানা মিমি
২০০৭ ভবের হাট ধারাবাহিক লাভলু; মাসুম রেজা
স্বপ্নের বিলাত ধারাবাহিক লাভলু
ডাকাত বাড়ি চলচ্চিত্র আজিজুল রহমান
'গরুচোর ধারাবাহিক লাভলু
২০০৮ ঘর কুটুম ধারাবাহিক লাভলু; বিন্দাবন দাস
ঢোলের বাদ্য টেলিভিশন চলচ্চিত্র লাভলু
হারকিপ্টা টেলিভিশন চলচ্চিত্র মাসুম রেজা
২০০৯ সাকিন সারিসুরি ধারাবাহিক লাভলু; বিন্দাবন দাস
আলতা সুন্দরী ধারাবাহিক লাভলু
পাত্রী চাই টেলিভিশন চলচ্চিত্র লাভলু

পরিচালক এবং লেখক

বছর নাম ধরন
২০০২ আধুলী টেলিভিশন চলচ্চিত্র
ঘর টেলিভিশন চলচ্চিত্র
২০০৪ রঙের মানুষ টেলিভিশন চলচ্চিত্র
ব্যস্ত ডাক্তার ধারাবাহিক
২০০৬ বাজিকর টেলিভিশন চলচ্চিত্র
ঘর টেলিভিশন চলচ্চিত্র
২০০৭ এতিমখানা টেলিভিশন চলচ্চিত্র
পত্রমিতালী টেলিভিশন চলচ্চিত্র
২০০৮ ঢোলের বাদ্য টেলিভিশন চলচ্চিত্র
২০০৯ গাধা নগর টেলিভিশন চলচ্চিত্র
ওয়ারেন টেলিভিশন চলচ্চিত্র

তথ্যসূত্র

  1. "Salauddin Lavlu's birthday today"The New Nation। Dhaka। ২৪ জানুয়ারি ২০১২। 
  2. Manir, Sabira (২৮ অক্টোবর ২০০৪)। "Ranger Manush comes to the big screen"The Daily Star 

বহিঃসংযোগ