মিয়া খলিফা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
[অপরীক্ষিত সংশোধন][পরীক্ষিত সংশোধন]
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Masfiqur niloy (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা
Masfiqur niloy (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা
৫০ নং লাইন: ৫০ নং লাইন:
}}
}}


'''মিয়া খলিফা''' ({{lang-ar|ميا خليفة}}; জন্ম ১০ ফেব্রুয়ারি, ১৯৯৩) হলেন একজন [[লেবানিজ মার্কিন]] [[পর্ণ তারকা|পর্ণোগ্রাফিক অভিনেত্রী]] এবং [[প্রাপ্তবয়স্ক মডেল]]।<ref name=DailyMirror/>
'''মিয়া খলিফা''' ({{lang-ar|ميا خليفة}}; জন্ম ১০ ফেব্রুয়ারি, ১৯৯৩) হলেন একজন সাবেক [[লেবানিজ মার্কিন]] [[পর্ণ তারকা|পর্ণোগ্রাফিক অভিনেত্রী]] এবং [[প্রাপ্তবয়স্ক মডেল]]।<ref name=DailyMirror/>


== প্রাথমিক জীবন ==
== প্রাথমিক জীবন ==

১৬:২৭, ২৩ মার্চ ২০১৭ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

মিয়া খলিফা
ميا خليفة
জন্ম
মিয়া খলিফা

(1993-02-10) ফেব্রুয়ারি ১০, ১৯৯৩ (বয়স ৩১)[১]
জাতীয়তালেবানিয়-মার্কিন
শিক্ষাস্নাতক
পেশা
কর্মজীবন২০১৪-২০১৫
আদি নিবাসবৈরুত
উচ্চতা৫ ফুট ২ ইঞ্চি (১.৫৭ মিটার)[১]
প্রাপ্তবয়স্ক চলচ্চিত্রের
সংখ্যা
১২ (আইএএফডি অনুযায়ী)[৩]
ওয়েবসাইটhttp://miakhalifa.com

মিয়া খলিফা (আরবি: ميا خليفة; জন্ম ১০ ফেব্রুয়ারি, ১৯৯৩) হলেন একজন সাবেক লেবানিজ মার্কিন পর্ণোগ্রাফিক অভিনেত্রী এবং প্রাপ্তবয়স্ক মডেল[১]

প্রাথমিক জীবন

খলিফা ১৯৯৩ সালে লেবাননের বৈরুতে জন্ম নেন এবং পরবর্তীতে দশ বছর বয়সে ২০০০ সালে পরিবারের সাথে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে স্থানান্তরিত হন।[৪] তিনি কিশোর বয়সেই মন্টগোমেরি কাউন্টি, মেরিল্যান্ড[২] এলাকায় বসবাস শুরু করেন ও ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাস অ্যাট এল পাসো থেকে ইতিহাস বিষয়ে বিএ ডিগ্রী নেন।[৫]

তার পরিবার ক্যাথলিক হলেও তিনি এখন আর চর্চা করেন না।[৬]

কর্মজীবন

খলিফা প্রাপ্তবয়স্ক চলচ্চিত্র শিল্পে প্রবেশ করেন অক্টোবর ২০১৪ সালে।[৭] একটি স্থানীয় ফাস্ট ফুড রেঁস্তোরায় কাজ করার সময় একজন ভোক্তার সান্নিধ্যে তাকে জিজ্ঞেস করা হয় তিনি পর্ণোচলচ্চিত্রে কাজ করতে আগ্রহী কিনা।[৮][৯]

সে বছর ডিসেম্বর ২৮ তারিখে তাকে পর্ণহাব স্বীয় ওয়েবসাইটের #১ র‌্যঙ্কিং পর্ণোতারকা হিসেবে ঘোষণা করে,[১০] বহুদর্শী লিসা অ্যানের পরিবর্তে। সম্প্রতি তার এ খ্যাতি মধ্য প্রাচ্যের জনমনে কঠিন সমালোচনার অবতাড়না করে, যেখানে লজ্জাষ্কর হিসেবে তার পেশাজীবন কলঙ্কময় বলে মনে করা হয় এবং যে কারণে নিজ দেশেও খলিফার সম্মানহানি ঘটে। [১১]

বিতর্ক

একটি ভিডিও-তে খলিফাকে হিজাব (প্রথাগত মুসলিম নারী পোষাকের অংশ) পরিহিত দেখা যায় এবং একে "সমস্যসঙ্কুল" এবং "অমার্জিত" হিসেবে বর্ণনা করা হয়। অনেকে এটা পাপ হিসেবে ধরে নেয়, প্রচার করে যে তিনি উদ্দেশ্যমূলকভাবে ইসলামের প্রতি এমনটি করেছেন।[১২] ভিডিওর ফলাফলে তিনি মৃত্যুর হুমকি পান।[১৩] ওয়াশিংটন পোস্টের সাথে সাক্ষাতকারে খলিফা বলেন বিতর্কিত দৃশ্যটি ছিলো বিদ্রুপাত্মক এবং এটাকে এভাবেই ভেবে নেয়া উচিত। তিনি দাবি করেন যে, হলিউড চলচ্চিত্রে মুসলিমদের অনেক নেতিবাচক ভাবে চিত্রিত করা হয়, যা যে কোনো পর্ণোগ্রাফারই পারেন। তাছাড়াও তিনি বলেন, তার পেশা নির্বাচনের কারণে তার বাবা তার সাথে কথা বলা বন্ধ করে দেন।[১১]

অর্জন

১.৫ মিলিয়নের অধিক দর্শকসংখ্যার পাশাপাশি, ২১ বছর বয়সী খলিফা প্রাপ্তবয়স্ক চলচ্চিত্র সাইট পর্ণহাবের সর্বাধিক অনুসন্ধানকৃত মডেল হিসেবে উন্নীত হন।[৭] পর্ণহাব থেকে প্রাপ্ত উপাত্ত অনুযায়ী, জানুয়ারি ৩ থেকে জানুয়ারি ৪, ২০১৫ সালে, মিয়া খলিফার অনুসন্ধানকারী পাঁচ দফা উন্নীত হয়। যার এক চতুর্থাংশ অনুসন্ধানকারী এসেছে লেবানন থেকে, মূল অনুসন্ধানকারী ছিল মধ্যপ্রাচ্যের লিবিয়া এবং জর্ডানের কাছাকাছি অঞ্চল থেকে।[৬]

ব্যক্তিগত জীবন

খলিফা বর্তমানে মায়ামির, ফ্লোরিডায় বসবাস করছেন।[২] আঠারো বছর বয়সে তিনি ফ্রেব্রুয়ারি ২০১১ সালে একজন মার্কিন নাগরিককে বিয়ে করেন।[৪] খলিফার শরীরে লেবানীয় জাতীয় সঙ্গীতের প্রথম লাইন এবং লেবানীয় ফোর্সেস ক্রুশের উল্কি রয়েছে।[১১]

আরও দেখুন

তথ্যসূত্র

  1. Fay Strang (জানুয়ারি ৫, ২০১৫)। "Who is Mia Khalifa? Everything you need to know about Lebanese beauty who's PornHub's number one porn star" (ইংরেজি ভাষায়)। Daily Mirror। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ৭, ২০১৫ 
  2. Chris Pleasance (জানুয়ারি ৬, ২০১৫)। "Lebanese-American porn actress receives death threats in her family's home country after she is voted sex industry's top star" (ইংরেজি ভাষায়)। Daily Mail। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ৭, ২০১৫ 
  3. ইন্টারনেট অ্যাডাল্ট ফিল্ম ডেটাবেজে মিয়া খলিফা
  4. Laura Smith-Spark and Roba Alhenawi (জানুয়ারি ৭, ২০১৫)। "Songs and death threats for Lebanese American porn star Mia Khalifa" (ইংরেজি ভাষায়)। CNN। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ৭, ২০১৫ 
  5. Taylor Wofford (জানুয়ারি ৬, ২০১৫)। "Meet Mia Khalifa, the Lebanese Porn Star Who Sparked a National Controversy" (ইংরেজি ভাষায়)। Newsweek। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ৭, ২০১৫ 
  6. "Mia Khalifa, a Lebanon-born porn star, is getting 'scary' death threats" (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ৮, ২০১৫ 
  7. "Why porn is exploding in the middle east"salon.com (ইংরেজি ভাষায়)। Alternet। ১৫ জানুয়ারি ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জানুয়ারি ২০১৫ 
  8. "Mia Khalifa's parents furious over porn career" (ইংরেজি ভাষায়)। Ya Libnan। জানুয়ারি ৭, ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ১৯, ২০১৫ 
  9. Ogilve, Jessica (২০১৫-০৭-২৪)। "Inside Mia Khalifa's Mysterious Rise To Porn Superstardom"Complex (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৮ ডিসেম্বর ২০১৫ 
  10. Adam Taylor (জানুয়ারি ৬, ২০১৫)। "The Miami porn star getting death threats from Lebanon" (ইংরেজি ভাষায়)। The Washington Post। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ৭, ২০১৫ 
  11. "Mia Khalifa ranked site's top adult actress" (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ৭, ২০১৫ 
  12. "What is Mia Khalifa Religion, Race, Ethnicity and Real Name?" (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ৬, ২০১৫ 
  13. Nick Kotecki (জানুয়ারি ৭, ২০১৫)। "Lebanese American porn actress Mia Khalifa receives death threats" (ইংরেজি ভাষায়)। Chicago Sun-Times। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ৭, ২০১৫ 

বহিঃসংযোগ