কোস্টা রিকা জাতীয় ফুটবল দল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
WikitanvirBot (আলোচনা | অবদান) অ কাজের অনুরোধ দেখুন |
অ টেমপ্লেটে সংশোধন |
||
৪৬ নং লাইন: | ৪৬ নং লাইন: | ||
== ইতিহাস == |
== ইতিহাস == |
||
সেপ্টেম্বর, ১৯২১ সালে [[গুয়াতেমালা সিটি|গুয়াতেমালা সিটিতে]] অনুষ্ঠিত [[Independence Centenary Games|ইন্ডিপেনডেন্স সেন্টেনারি গেমসের]] মাধ্যমে জাতীয় দলের অভিষেক ঘটে। প্রথম খেলায় [[El Salvador national football team|এল সালভেদর দলকে]] ৭-০ গোলের বিরাট ব্যবধানে পরাজিত করে। চূড়ান্ত খেলায় স্বাগতিক [[Guatemala national football team|গুয়াতেমালাকে]] ৬-০ গোলে হারিয়ে [[ট্রফি]] জয় করে।<ref>{{ |
সেপ্টেম্বর, ১৯২১ সালে [[গুয়াতেমালা সিটি|গুয়াতেমালা সিটিতে]] অনুষ্ঠিত [[Independence Centenary Games|ইন্ডিপেনডেন্স সেন্টেনারি গেমসের]] মাধ্যমে জাতীয় দলের অভিষেক ঘটে। প্রথম খেলায় [[El Salvador national football team|এল সালভেদর দলকে]] ৭-০ গোলের বিরাট ব্যবধানে পরাজিত করে। চূড়ান্ত খেলায় স্বাগতিক [[Guatemala national football team|গুয়াতেমালাকে]] ৬-০ গোলে হারিয়ে [[ট্রফি]] জয় করে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|last=Romero|first=Marcos |title=Costa Rica International Soccer Matches Since 1920|url=http://www.rsssf.com/tablesc/cos-intres.html|publisher=RSSSF|date=28 August 2009|accessdate=2 November 2010}}</ref> ১৯৪০-এর দশকে দলটি ''দ্য গোল্ড শর্টিজ'' ডাকনামে পরিচিতি পেয়েছিল। ৫০ ও ৬০-এর দশকে মেক্সিকোর পরপরই দ্বিতীয় শক্তিধর দল হিসেবে কনকাকাফ অঞ্চলে আবির্ভূত হয়। ১৯৫৮, ১৯৬২ ও ১৯৬৬ সালের বিশ্বকাপ বাছাই-পর্বে রানার্স-আপ হয়েছিল। এ সময়ে রুবেন জিমেনেজ, এরল ড্যানিয়েলস, লিওনেল হার্নান্দেজ, এডগার মারিনের ন্যায় তারকা খেলোয়াড় ছিলেন। কিন্তু ৬০-এর দশকের শেষদিক থেকে এ অঞ্চল থেকে গুয়াতেমালা, হন্ডুরাস, এল সালভেদর, হাইতি, ত্রিনিদাদ ও টোবাগো এবং কানাডার ন্যায় দেশগুলোর জাতীয় দল সম্মুখে চলে আসে। কিন্তু অধিকাংশ দলই বিশ্বকাপে তাদের সাফল্য খুব কমই দেখাতে সক্ষম হয়েছে। ১৯৭০ ও ১৯৮০-এর দশকের অধিকাংশ সময় বিশ্বকাপে কোস্টারিকা দলকে দেখা যায়নি। ১৯৮৬ সালের বিশ্বকাপ বাছাই-পর্বের পূর্ব পর্যন্ত তারা কনকাকাফ বিশ্বকাপ বাছাইয়ের চূড়ান্ত পর্বে পৌঁছতে পারেনি। বর্তমানে ৪৭ গোল করে দলের সর্বোচ্চ গোলদাতা হিসেবে রয়েছেন [[Rolando Fonseca|রোল্যান্ডো ফনসেকা]]। |
||
== অলিম্পিক গেমস == |
== অলিম্পিক গেমস == |
||
১৫৯ নং লাইন: | ১৫৯ নং লাইন: | ||
== তথ্যসূত্র == |
== তথ্যসূত্র == |
||
{{সূত্র তালিকা}} |
|||
{{Reflist}} |
|||
== বহিঃসংযোগ == |
== বহিঃসংযোগ == |
০১:৩৯, ২২ মার্চ ২০১৭ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
দলের লোগো | |||
ডাকনাম | টিকোস লা সেলে | ||
---|---|---|---|
অ্যাসোসিয়েশন | কোস্টারিকান ফুটবল ফেডারেশন | ||
কনফেডারেশন | কনকাকাফ | ||
সাব–কনফেডারেশন | আনকাফ (মধ্য আমেরিকা) | ||
প্রধান কোচ | জর্জ লুইস পিন্টো | ||
অধিনায়ক | ব্রায়ান রুইজ | ||
সর্বাধিক ম্যাচ | ওয়াল্টার সেন্টেনো (১৩৭) | ||
শীর্ষ গোলদাতা | রোল্যান্ডো ফনসেকা (৪৭) | ||
মাঠ | এস্তাদিও ন্যাশিওনাল দ্য কোস্তা রিকা | ||
ফিফা কোড | CRC | ||
| |||
ফিফা র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | ৩৪ | ||
সর্বোচ্চ | ১৭ (মে ২০০৩) | ||
সর্বনিম্ন | ৯৩ (জুলাই ১৯৯৬) | ||
এলো র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | ৩১ | ||
সর্বোচ্চ | ১৪ (মার্চ ১৯৬০) | ||
সর্বনিম্ন | ৮১ (মার্চ ১৯৮৩) | ||
প্রথম আন্তর্জাতিক খেলা | |||
Costa Rica ৭-০ এল সালভাদোর (গুয়াতেমালা সিটি, গুয়াতেমালা; ১৪ সেপ্টেম্বর ১৯২১) | |||
বৃহত্তম জয় | |||
Costa Rica ১২-০ পুয়ের্তো রিকো (বারানকুইলা, কলম্বিয়া; ১০ ডিসেম্বর ১৯৪৬) | |||
বৃহত্তম পরাজয় | |||
মেক্সিকো ৭-০ কোস্টা রিকা (মেক্সিকো সিটি, মেক্সিকো; ১৭ আগস্ট ১৯৭৫) | |||
বিশ্বকাপ | |||
অংশগ্রহণ | ৪ (১৯৯০-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | ১৬ দলের রাউন্ড; ১৯৯০ | ||
কনকাকাফ চ্যাম্পিয়নশীপ ও গোল্ড কাপ | |||
অংশগ্রহণ | ১৫ (১৯৬৩-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | বিজয়ী; ১৯৬৩, ১৯৬৯, ১৯৮৯ | ||
কোপা আমেরিকা | |||
অংশগ্রহণ | ৪ (১৯৯৭-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | কোয়ার্টার-ফাইনাল; ২০০১ ও ২০০৪ |
কোস্টারিকা জাতীয় ফুটবল দল আন্তর্জাতিক ফুটবল অঙ্গনে কোস্টারিকার জাতীয় দল হিসেবে প্রতিনিধিত্ব করছে। লা সেলে বা লস টিকোস ডাকনামে পরিচিত কোস্টারিকা দলকে ফেদারেশিও কোস্টারিসেন্স দ্য ফুতবল নামীয় সংস্থা নিয়ন্ত্রণ করছে। কোস্টারিকা দলের বর্তমান কোচের দায়িত্ব পালন করছেন জর্জ লুইস পিন্টো।[১] কনকাকাফ অঞ্চল থেকে মেক্সিকো ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পর এটি তৃতীয় সফলতম ফুটবল দল। মধ্য আমেরিকা থেকে সর্বাপেক্ষা সফলতম দল হিসেবে চারবার ফুটবল বিশ্বকাপের চূড়ান্ত পর্বে খেলার যোগ্যতা অর্জন করেছে। ১৯৯০ সালে ইতালিতে অনুষ্ঠিত ফিফা বিশ্বকাপের অভিষেকেই দলটি ১৬ দল নিয়ে গড়া দ্বিতীয় রাউন্ডে পদার্পণ করে। কিন্তু ২০০৬ সালে জার্মানিতে অনুষ্ঠিত বিশ্বকাপে সবচেয়ে নিকৃষ্টতম ফলাফল হিসেবে ৩২ দলের মধ্যে ৩১তম স্থান অধিকার করে।
কোস্টারিকা ফুটবল দল কনকাকাফ চ্যাম্পিয়নশীপ লাভ করেছে তিনবার এবং সাতবার আনকাফ ন্যাশনস কাপ জয় করেছে। এছাড়াও তারা চারবার কোপা আমেরিকা প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে দুইবার কোয়ার্টার-ফাইনালে অংশগ্রহণ করে।
ইতিহাস
সেপ্টেম্বর, ১৯২১ সালে গুয়াতেমালা সিটিতে অনুষ্ঠিত ইন্ডিপেনডেন্স সেন্টেনারি গেমসের মাধ্যমে জাতীয় দলের অভিষেক ঘটে। প্রথম খেলায় এল সালভেদর দলকে ৭-০ গোলের বিরাট ব্যবধানে পরাজিত করে। চূড়ান্ত খেলায় স্বাগতিক গুয়াতেমালাকে ৬-০ গোলে হারিয়ে ট্রফি জয় করে।[২] ১৯৪০-এর দশকে দলটি দ্য গোল্ড শর্টিজ ডাকনামে পরিচিতি পেয়েছিল। ৫০ ও ৬০-এর দশকে মেক্সিকোর পরপরই দ্বিতীয় শক্তিধর দল হিসেবে কনকাকাফ অঞ্চলে আবির্ভূত হয়। ১৯৫৮, ১৯৬২ ও ১৯৬৬ সালের বিশ্বকাপ বাছাই-পর্বে রানার্স-আপ হয়েছিল। এ সময়ে রুবেন জিমেনেজ, এরল ড্যানিয়েলস, লিওনেল হার্নান্দেজ, এডগার মারিনের ন্যায় তারকা খেলোয়াড় ছিলেন। কিন্তু ৬০-এর দশকের শেষদিক থেকে এ অঞ্চল থেকে গুয়াতেমালা, হন্ডুরাস, এল সালভেদর, হাইতি, ত্রিনিদাদ ও টোবাগো এবং কানাডার ন্যায় দেশগুলোর জাতীয় দল সম্মুখে চলে আসে। কিন্তু অধিকাংশ দলই বিশ্বকাপে তাদের সাফল্য খুব কমই দেখাতে সক্ষম হয়েছে। ১৯৭০ ও ১৯৮০-এর দশকের অধিকাংশ সময় বিশ্বকাপে কোস্টারিকা দলকে দেখা যায়নি। ১৯৮৬ সালের বিশ্বকাপ বাছাই-পর্বের পূর্ব পর্যন্ত তারা কনকাকাফ বিশ্বকাপ বাছাইয়ের চূড়ান্ত পর্বে পৌঁছতে পারেনি। বর্তমানে ৪৭ গোল করে দলের সর্বোচ্চ গোলদাতা হিসেবে রয়েছেন রোল্যান্ডো ফনসেকা।
অলিম্পিক গেমস
কোস্টারিকা এ পর্যন্ত ১৯৮০ ও ১৯৮৪ সালে মোট দুইবার সরাসরি গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিক ক্রীড়ায় অংশ নিয়েছে। মস্কোতে অনুষ্ঠিত ১৯৮০ সালের অলিম্পিকের ফুটবল ক্রীড়ায় ডি গ্রুপে অবস্থান করে যুগোস্লাভিয়া, ফিনল্যান্ড এবং ইরাকের কাছে যথাক্রমে ২-৩, ০-৩ এবং ০-৩ ব্যবধানে হেরে যায়। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলেসে আয়োজিত ১৯৮৪ সালের গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে জয় পায় যা বৈশ্বিক ফুটবলে তাদের প্রথম জয় হিসেবে স্বীকৃত। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও মিশরের কাছে যথাক্রমে ০-৩ ও ১-৪ ব্যবধানে হারলেও শেষ খেলায় শক্তিশালী ইতালিকে হারিয়ে বৈশ্বিক ফুটবলে সাড়া জাগায়। ওয়াল্টার জেঙ্গা, পিয়েত্রো ভিয়ের্চউড, ফ্রাঙ্কো বারেসি, আল্দো সেরেনার দলকে ১-০ ব্যবধানে পরাজিত করেছিল কোস্টারিকা।
বিশ্বকাপ রেকর্ড
ফিফা বিশ্বকাপ রেকর্ড | ||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|
সাল | রাউন্ড | অবস্থান | জিপি | জ | ড্র* | প | স্বপক্ষে | বিপক্ষ |
১৯৩০ | অংশগ্রহণ করেনি | |||||||
১৯৩৪ | ||||||||
১৯৩৮ | ||||||||
১৯৫০ | ||||||||
১৯৫৪ | ||||||||
১৯৫৮ | যোগ্যতা অর্জন করেনি | |||||||
১৯৬২ | ||||||||
১৯৬৬ | ||||||||
১৯৭০ | ||||||||
১৯৭৪ | ||||||||
১৯৭৮ | ||||||||
১৯৮২ | ||||||||
১৯৮৬ | ||||||||
১৯৯০ | ১৬ দলের রাউন্ড | ১৩শ | ৪ | ২ | ০ | ২ | ৪ | ৬ |
১৯৯৪ | যোগ্যতা অর্জন করেনি | |||||||
১৯৯৮ | ||||||||
২০০২ | গ্রুপ-পর্ব | ১৯শ | ৩ | ১ | ১ | ১ | ৫ | ৬ |
২০০৬ | গ্রুপ-পর্ব | ৩১তম | ৩ | ০ | ০ | ৩ | ৩ | ৯ |
২০১০ | যোগ্যতা অর্জন করেনি | |||||||
২০১৪ | যোগ্যতা অর্জন করেছে | নির্ধারিত হয়নি | ||||||
২০১৮ | ||||||||
২০২২ | ||||||||
মোট | ১৬ দলের রাউন্ড | ৩/১৯ | ১০ | ৩ | ১ | ৬ | ১২ | ২১ |
তথ্যসূত্র
- ↑ Pinto was appointed as Costa Rica Manager
- ↑ Romero, Marcos (২৮ আগস্ট ২০০৯)। "Costa Rica International Soccer Matches Since 1920"। RSSSF। সংগ্রহের তারিখ ২ নভেম্বর ২০১০।
বহিঃসংযোগ
- Costa Rican FA Official
- Costa Rican FA Unofficial
- 1921 to 2009 Costa Rica match results by Marcos Romero at RSSSF
পূর্বসূরী উদ্বোধনী শিরোপা |
কনকাকাফ চ্যাম্পিয়ন্স ১৯৬৩ (প্রথম শিরোপা) |
উত্তরসূরী ১৯৬৫ মেক্সিকো |
পূর্বসূরী ১৯৬৭ গুয়াতেমালা |
কনকাকাফ চ্যাম্পিয়ন্স ১৯৬৯ (দ্বিতীয় শিরোপা) |
উত্তরসূরী ১৯৭১ মেক্সিকো |
পূর্বসূরী ১৯৮৫ কানাডা |
কনকাকাফ চ্যাম্পিয়ন্স ১৯৮৯ (তৃতীয় শিরোপা) |
উত্তরসূরী ১৯৯১ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র |