ধনুষ্টঙ্কার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Golam (আলোচনা | অবদান)
সম্প্রসারণ
Golam (আলোচনা | অবদান)
সম্প্রসারণ
২ নং লাইন: ২ নং লাইন:




'''ধনুষ্টঙ্কার''' (ইংরেজী: ''টিটেনাস'') হল একটি [[রোগ]] যার ফলে [[অস্থি পেশী]] তন্তুর দীর্ঘায়িত সঙ্কোচন ঘটে। রোগটির এই প্রাথমিক লক্ষণের কারণ ''টিটানোস্পাসমিন'' নামের একধরনের নিউরোটক্সিন যা একটি [[গ্রাম-পজিটিভ]], [[অবাত শ্বসন|অবাত শ্বসনকারী]] [[ব্যাকটেরিয়া]] [[ক্লসট্রিডিয়াম টিটানি]] তৈরি করে। এই সংক্রমণ সাধারণত শরীরের কাটা অংশ বা গভীর ক্ষতের মধ্য দিয়ে ঘটে। সংক্রমণ বৃদ্ধি পেলে পেশী খিঁচুনি ক্রমশ চোয়ালেও পরিলক্ষিত হয়, ফলে এই রোগের একটি সাধারণ নাম হল ''দাঁতকপাটি''। এই রোগের অন্যান্য লক্ষণগুলি হল পেশীর অনমনীয়তা, গিলে খেতে অসুবিধা এবং দেহের অন্যান্য অংশে খিঁচুনি। উপযুক্ত টীকা নিয়ে এবং সংক্রমণ-পরবর্তী রোগবারক ওষুধ ব্যবহার করে এই সংক্রমণটির প্রতিরোধ করা সম্ভব।
'''ধনুষ্টঙ্কার''' (ইংরেজী: ''টিটেনাস'') একটি রোগ যার ফলে অস্থি পেশী তন্তুর দীর্ঘায়িত সঙ্কোচন ঘটে। রোগটির
এই প্রাথমিক লক্ষণের কারণ ''টিটানোস্পাসমিন'' নামের একধরনের নিউরোটক্সিন যা একটি [[গ্রাম-পজিটিভ]], [[অবাত শ্বসন|অবাত শ্বসনকারী]] [[ব্যাকটেরিয়া]] [[ক্লসট্রিডিয়াম টিটানি]] তৈরি করে। এই সংক্রমণ সাধারণত শরীরের কাটা অংশ বা গভীর ক্ষতের মধ্য দিয়ে ঘটে। সংক্রমণ বৃদ্ধি পেলে পেশী খিঁচুনি ক্রমশ চোয়ালেও পরিলক্ষিত হয়, ফলে এই রোগের একটি সাধারণ নাম হল ''দাঁতকপাটি''। এই রোগের অন্যান্য লক্ষণগুলি হল পেশীর অনমনীয়তা, গিলে খেতে অসুবিধা এবং দেহের অন্যান্য অংশে খিঁচুনি।





১৭:২৩, ৬ জানুয়ারি ২০০৮ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

ধনুষ্টঙ্কার রোগে আক্রান্ত রুগীর পেশীর খিঁচুনি। স্যার চার্লস্ বেল এর আঁকা একটি ছবি (১৮০৯)।


ধনুষ্টঙ্কার (ইংরেজী: টিটেনাস) হল একটি রোগ যার ফলে অস্থি পেশী তন্তুর দীর্ঘায়িত সঙ্কোচন ঘটে। রোগটির এই প্রাথমিক লক্ষণের কারণ টিটানোস্পাসমিন নামের একধরনের নিউরোটক্সিন যা একটি গ্রাম-পজিটিভ, অবাত শ্বসনকারী ব্যাকটেরিয়া ক্লসট্রিডিয়াম টিটানি তৈরি করে। এই সংক্রমণ সাধারণত শরীরের কাটা অংশ বা গভীর ক্ষতের মধ্য দিয়ে ঘটে। সংক্রমণ বৃদ্ধি পেলে পেশী খিঁচুনি ক্রমশ চোয়ালেও পরিলক্ষিত হয়, ফলে এই রোগের একটি সাধারণ নাম হল দাঁতকপাটি। এই রোগের অন্যান্য লক্ষণগুলি হল পেশীর অনমনীয়তা, গিলে খেতে অসুবিধা এবং দেহের অন্যান্য অংশে খিঁচুনি। উপযুক্ত টীকা নিয়ে এবং সংক্রমণ-পরবর্তী রোগবারক ওষুধ ব্যবহার করে এই সংক্রমণটির প্রতিরোধ করা সম্ভব।