যান্ত্রিক শক্তি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
103.9.113.110-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে Ibrahim Husain Meraj-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফ...
অভীক৩৫৭০ (আলোচনা | অবদান)
Adding info
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
[[Image:HoleForceLines.svg|thumb|right| Internal [[force lines]] are denser near the hole, a common [[stress concentration]]]]
[[Image:HoleForceLines.svg|thumb|right| Internal [[force lines]] are denser near the hole, a common [[stress concentration]]]]


'''যান্ত্রিক শক্তি''' প্রধানত দুইভাগে বিভক্ত করতে পারি, যথা- বিভব শক্তি ও গতি শক্তি।
'''যান্ত্রিক শক্তি''' হলো সেই শক্তি, যা কোনো বস্তু তার স্থির অবস্থান বা গতিশীল অবস্থার জন্য লাভ করে​। কাজেই, যান্ত্রিক শক্তিকে দুইভাগে প্রধানত বিভক্ত করা যায়। যথা- বিভব শক্তি ও গতি শক্তি।

দুইভাগে বিভক্ত করতপ্রধানতে পারি, যথা- বিভব শক্তি ও গতি শক্তি।


== বিভব শক্তি ==
== বিভব শক্তি ==
স্বভাবিক অবস্থান বা অবস্থা থেকে পরিবর্তন করে কোন বস্তুকে অন্য কোন অবস্থান বা অবস্থায় আনলে বস্তু কাজ করার যে সামর্থ্য অর্জন করে, তাকে '''বিভব শক্তি''' বলে।
স্বাভাবিক অবস্থান বা অবস্থা থেকে পরিবর্তন করে কোনো​ বস্তুকে অন্য কোনো​ অবস্থান বা অবস্থায় আনলে বস্তু কাজ করার যে সামর্থ্য অর্জন করে, তাকে '''বিভব শক্তি''' বলে। যেমন, টেবিলের উপর রাখা একটি বই একটু সরিয়ে দিলে বইয়ের মাঝে বিভব শক্তি জমা হবে। একে '''স্থিতি শক্তি'''ও বলা হয়ে থাকে।


== গতি শক্তি ==
== গতি শক্তি ==
কোন গতিশীল বস্তু তার গতির জন্য কাজ করার যে সামর্থ্য লাভ করে, তাকে '''গতি শক্তি''' বলে।
কোন গতিশীল বস্তু তার গতির জন্য কাজ করার যে সামর্থ্য লাভ করে, তাকে '''গতি শক্তি''' বলে। যেমন, একটি চলমান বাইসাইকেল কোনো ভ্যানকে ধাক্কা দিলে ভ্যান একটু হলেও সরে যাবে। এর কারণ সেই সাইকেলে জমা হওয়া গতি শক্তি।


== তথ্যসূত্র ==
== তথ্যসূত্র ==

২০:০৪, ১৯ মার্চ ২০১৭ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

Internal force lines are denser near the hole, a common stress concentration

যান্ত্রিক শক্তি হলো সেই শক্তি, যা কোনো বস্তু তার স্থির অবস্থান বা গতিশীল অবস্থার জন্য লাভ করে​। কাজেই, যান্ত্রিক শক্তিকে দুইভাগে প্রধানত বিভক্ত করা যায়। যথা- বিভব শক্তি ও গতি শক্তি।

দুইভাগে বিভক্ত করতপ্রধানতে পারি, যথা- বিভব শক্তি ও গতি শক্তি।

বিভব শক্তি

স্বাভাবিক অবস্থান বা অবস্থা থেকে পরিবর্তন করে কোনো​ বস্তুকে অন্য কোনো​ অবস্থান বা অবস্থায় আনলে বস্তু কাজ করার যে সামর্থ্য অর্জন করে, তাকে বিভব শক্তি বলে। যেমন, টেবিলের উপর রাখা একটি বই একটু সরিয়ে দিলে বইয়ের মাঝে বিভব শক্তি জমা হবে। একে স্থিতি শক্তিও বলা হয়ে থাকে।

গতি শক্তি

কোন গতিশীল বস্তু তার গতির জন্য কাজ করার যে সামর্থ্য লাভ করে, তাকে গতি শক্তি বলে। যেমন, একটি চলমান বাইসাইকেল কোনো ভ্যানকে ধাক্কা দিলে ভ্যান একটু হলেও সরে যাবে। এর কারণ সেই সাইকেলে জমা হওয়া গতি শক্তি।

তথ্যসূত্র

মাধ্যমিক পদার্থবিজ্ঞান বই (অধ্যায়-৫; পৃষ্ঠা ৭৭ থেকে৭৯)