নাগর নদী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
অ সংশোধন |
অ বট বিষয়শ্রেণী ঠিক করেছে |
||
৮৪ নং লাইন: | ৮৪ নং লাইন: | ||
[[বিষয়শ্রেণী:পশ্চিমবঙ্গের নদী]] |
[[বিষয়শ্রেণী:পশ্চিমবঙ্গের নদী]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের নদী]] |
|||
[[বিষয়শ্রেণী:এশিয়ার আন্তর্জাতিক নদী]] |
[[বিষয়শ্রেণী:এশিয়ার আন্তর্জাতিক নদী]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:ভারতের নদী]] |
[[বিষয়শ্রেণী:ভারতের নদী]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:হরিপুর উপজেলা]] |
[[বিষয়শ্রেণী:হরিপুর উপজেলা]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:ঠাকুরগাঁও |
[[বিষয়শ্রেণী:ঠাকুরগাঁও জেলার নদী]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:উত্তর দিনাজপুর |
[[বিষয়শ্রেণী:উত্তর দিনাজপুর জেলার নদী]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:রানীশংকাইল উপজেলা]] |
[[বিষয়শ্রেণী:রানীশংকাইল উপজেলা]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা]] |
[[বিষয়শ্রেণী:বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা]] |
১৮:৪৫, ১৪ মার্চ ২০১৭ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
নাগর নদী | |
River | |
হরিপুর উপজেলার কান্ধাল সীমান্ত থেকে নাগর নদীর দৃশ্য।
| |
দেশসমূহ | বাংলাদেশ, ভারত |
---|---|
রাজ্য | পশ্চিমবঙ্গ |
অঞ্চলসমূহ | উত্তরবঙ্গ, উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল |
জেলাসমূহ | ঠাকুরগাঁও, উত্তর দিনাজপুর |
উৎস | পশ্চিমবঙ্গ |
মোহনা | মহানন্দা |
দৈর্ঘ্য | ১৪৪ কিলোমিটার কিলোমিটার (এক্সপ্রেশন ত্রুটি: অপরিচিত বিরামচিহ্ন অক্ষর "ক"। মাইল) |
নাগর নদী বা নাগর আপার নদী বাংলাদেশ-ভারতের একটি আন্তঃসীমান্ত নদী।[১] এটি ভারতের পশ্চিমবঙ্গের উত্তর দিনাজপুর জেলা এবং বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের পঞ্চগড় এবং ঠাকুরগাঁও জেলার একটি নদী। বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড বা "পাউবো" কর্তৃক নাগর আপার নদীর প্রদত্ত পরিচিতি নম্বর উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের নদী নং ৬৫।[২]
প্রবাহ
নাগর নদী ভারতে উৎপন্ন হয়ে পঞ্চগড় জেলা দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। পঞ্চগড় জেলার আটোয়ারী উপজেলা হয়ে বালিয়াডাঙ্গী উপজেলায় প্রবেশ করে ঠাকুরগাঁও জেলার পশ্চিম সীমান্ত দিয়ে প্রবাহিত হয়ে অবশেষে হরিপুর উপজেলা হয়ে পুনরায় ভারতে প্রবেশ করেছে।[৩] তীরনই নদী এবং নোনাখাল, যমুনা খাল ও জালুই খাল নামে কিছু উল্লেখযোগ্য খালের সঙ্গে নাগর নদীর সংযোগ রয়েছে। নদীটির গতিপথ অধিকাংশ সময়ই ভারত-বাংলাদেশের সীমানা নির্দেশ করেছে। বাংলাদেশ অংশে এর দৈর্ঘ্য প্রায় ১২৫ কিমি। কিছুটা আকস্মিক বন্যা প্রবণতা রয়েছে, তবে তেমন একটা ক্ষয়-ক্ষতি করে না। শুষ্ক মৌসুমে পানি থাকে না, তবে কৃষকরা বর্ষা মৌসুমের পানিকে বাঁধ দিয়ে আটকে রেখে সেচের জন্য ব্যবহার করে থাকে। [৪]
তথ্যসূত্র
- ↑ "আন্তঃসীমান্ত_নদী"। বাংলাপিডিয়া। ১৬ জুন ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ : ১৬ জুন ২০১৪। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ মোহাম্মদ রাজ্জাক, মানিক (ফেব্রুয়ারি ২০১৫)। "উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের নদী"। বাংলাদেশের নদনদী: বর্তমান গতিপ্রকৃতি (প্রথম সংস্করণ)। ঢাকা: কথাপ্রকাশ। পৃষ্ঠা ১৩১-১৩২। আইএসবিএন 984-70120-0436-4
|আইএসবিএন=
এর মান পরীক্ষা করুন: invalid prefix (সাহায্য)। - ↑ http://www.thakurgaon.gov.bd/node/711926/নদ-ও-নদী
- ↑ http://bn.banglapedia.org/index.php?title=নাগর_নদী