ক্যান্টনমেন্ট কলেজ যশোর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
Ashiq Shawon (আলোচনা | অবদান) অ পরিমার্জন |
Shariful iea (আলোচনা | অবদান) অ বিষয়শ্রেণী:১৯৬৯-এ প্রতিষ্ঠিত যোগ হটক্যাটের মাধ্যমে |
||
৬৩ নং লাইন: | ৬৩ নং লাইন: | ||
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান]] |
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:যশোরের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান]] |
[[বিষয়শ্রেণী:যশোরের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৬৯-এ প্রতিষ্ঠিত]] |
১৪:৫৬, ৪ মার্চ ২০১৭ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
অবস্থান | যশোর শহরের কেন্দ্র থেকে ২ কি: মি: উত্তর-পশ্চিমে ক্যান্টনমেন্টের দক্ষিণ-পূর্ব কোনে। |
---|---|
যশোর ক্যান্টনমেন্ট কলেজ বাংলাদেশে অবস্থিত একটি সামরিক কলেজ। কলেজটি ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড ও বাংলাদেশ সেনাবাহিনী দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। ১৯৬৯ সালে কলেজটি প্রতিষ্ঠিত হয়। কলেজে অধ্যাপনা এবং পরীক্ষার ফলাফল উচ্চ মানের জন্য বিখ্যাত।[১] যশোর ক্যান্টনমেন্টের দক্ষিণ পূর্ব সীমান্তে, শহরের উপকণ্ঠে আরবপুর রেল ক্রসিং সংলগ্ন প্রায় ২০ একর জমির উপর কলেজটি অবস্থিত।
ইতিহাস
প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন সামরিক ভূমি ও সেনানিবাস অধিদপ্তর কর্তৃক ১৯৬৯ সালে কলেজটি প্রতিষ্ঠিত হয়। যশোর সেনানিবাসের অভ্যন্তরে ১৯৬৯-এর জুনে দাউদ পাবলিক স্কুল এর দুইটি ছোট কক্ষে কলেজটির কার্যক্রম শুরু হয়। প্রথমে মাত্র ৫ জন শিক্ষার্থী নিয়ে কলেজটি যাত্রা শুরু করে। তৎকালীন দাউদ পাবলিক স্কুলের শিক্ষক মোজাম্মেল হকের প্রচেষ্টা ও উর্দ্ধতন সামরিক কর্মকর্তাদের অনুপ্রেরনায় এটা করা সম্ভব হয়। তখনও কলেজটি দাউদ পাবলিক স্কুল ও কলেজ নামেই পরিচিত ছিল। ১৯৮৩ সালে দাউদ পাবলিক স্কুল থেকে কলেজের ক্যাম্পাসে স্থানান্তরিত করা হয় এবং যশোর ক্যান্টনমেন্ট কলেজ নাম করণ করা হয়। প্রথমত কলেজটিতে শুধুমাত্র মানবিক শাখা চালু ছিল। পরে ১৯৭৭ সালে বিজ্ঞান শাখা এবং ১৯৮৫ সালে বাণিজ্য শাখা চালু করা হয়। নব্বই দশকের মাঝামাঝির দিকে এখানে ডিগ্রী পর্যন্ত শিক্ষা গ্রহনের সুযোগ করে দেয়া হয়।
২০০২ সালে কলেজটি শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহে প্রত্যয়িত হয়। কলেজে মোট ৭৮ জন শিক্ষক এবং উচ্চমাধ্যমিক শাখায় ১৬০৩ জন ও অনার্স শাখায় প্রায় ২৫০০ শিক্ষার্থী আছে।
শিক্ষা ব্যবস্থা
উচ্চ মাধ্যমিক শ্রেণিতে বিজ্ঞান, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা কোর্সসমূহ চালু আছে। স্নাতক (পাস) শ্রেণিতে বি.এ, বি,এস-এস, ও বি,এসসি কোর্স চালু রয়েছে। স্নাতক (সম্মান) কোর্সে বাংলা, অর্থনীতি, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, সমাজকর্ম, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি, ইসলামশিক্ষা, হিসাববিজ্ঞান, ব্যবস্থাপনা,বিবিএ ও গণিত বিষয় এবং মার্স্টাসে বাংলা, অর্থনীতি, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, সমাজকর্ম, হিসাববিজ্ঞান কোর্স চালু রয়েছে।
সহশিক্ষা কার্যক্রম
পড়ালেখা ছাড়াও সহশিক্ষা কার্যক্রমে এই কলেজ বরাবরই ভালো করে আসছে। আন্তঃ ক্যান্টনমেন্ট কলেজ কুইজ প্রতিযগিতা ২০১৩ ও ২০১৫-তে চ্যাম্পিয়ন হবার পাশাপাশি আন্তঃ ক্যান্টনমেন্ট সংসদীয় বিতর্ক প্রতিযোগিতা ২০১৫-তে এই কলেজ রানার আপ[২] হবার গৌরব অর্জন করে। ২০১৩ সালের জাতীয় রসায়ন অলিম্পিয়াডে কলেজের একজন ছাত্র জাতীয় স্বর্ণপদক লাভ করে।
সুবিশাল কলেজ ক্যাম্পাসে আউট ডোর গেমঃ ফুটবল, ক্রিকেট, হ্যান্ডবল, বাস্কেট বল, ভলিবল, এ্যাথলেটিক্স এবং ইনডোর গেমঃ টেবিল টেনিস, ব্যাডমিন্টন, দাবা ও ক্যারাম খেলার ব্যাবস্থা রয়েছে। এছাড়াও কলেজের অন্যান্য সহশিক্ষামূলক কার্যক্রম; যেমনঃ সাংস্কৃতিক সপ্তাহ, বার্ষিক পুরস্কার বিতরণী ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, বিভিন্ন জাতীয় দিবস পালন, সোসাইটি ক্লাস কার্যক্রম, বিএনসিসি (সেনা ও বিমান শাখা), রোভার স্কাউট ও গার্লস ইন স্কাউটিং প্রভৃতি।
পরিচালনা পর্ষদ
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এর প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধায়নে কলেজটি পরিচালিত হচ্ছে। ৫৫ পদাতিক ডিভিশন, যশোর সেনানিবাসের জেনারেল অফিসার কমান্ডিং কলেজটির প্রধান পৃষ্ঠপোষ্ক। কমান্ডার, ৫৫ আর্টিলারী ব্রিগেড কলেজের পরিচালনা পর্ষদের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন।
অন্যান্য তথ্য
তথ্যসূত্র
- ↑ "বোর্ড সেরা যশোর ক্যান্টনমেন্ট কলেজ"। দৈনিক সমকাল। ১৬ জুলাই ২০১০। সংগ্রহের তারিখ : ৭ ডিসেম্বর ২০১৫। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ "আন্তঃক্যান্টনমেন্ট স্কুল-কলেজ বিতর্ক প্রতিযোগিতা"। ক্যাম্পাসলাইভ২৪.কম। ২৭ আগস্ট ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ : ৭ ডিসেম্বর ২০১৫। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য)
বহিঃসংযোগ
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |