প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
দ্রুত অপসারণ প্রস্তাবনা (CSD স১০)। (টুইং)
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
{{db-attack}}
{{Infobox book
{{Infobox book
| italic title = <!--(see above)-->
| italic title = <!--(see above)-->

১২:২০, ১ মার্চ ২০১৭ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ
চিত্র:প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ.jpg
প্রথম সংস্করণের প্রচ্ছদ
লেখকআরিফ আজাদ
প্রচ্ছদ শিল্পীকাজী যুবাইর মাহমুদ
দেশবাংলাদেশ
ভাষাবাংলা
বিষয়ইসলামি আদর্শ ও মতবাদ
ধরনছোটগল্প
প্রকাশিত৯ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭
প্রকাশকগার্ডিয়ান পাবলিকেশন্স
মিডিয়া ধরনছাপা (হার্ডকভার)
পৃষ্ঠাসংখ্যা১৭৬

মুক্তবুদ্ধি চর্চা আর বিজ্ঞানমনষ্কতার নামে অবিশ্বাসীদের অযৌক্তিক যুক্তির বিষাক্ত ছোঁবলে যখন বিশ্বাসীরা নীল হয়ে যাচ্ছিল তখনি অনলাইনে আরিফ আজাদ এর সাজিদের উত্থান। কুরআন আর বিজ্ঞানের রেফারেন্সে অবিশ্বাসীদের অযৌক্তিক যুক্তির আয়নাকে ভেঙ্গে চুরমার করে দিয়ে অনলাইনে অল্প সময়েই ব্যপক জনপ্রিয় হয়ে উঠে সাজিদ নামের হীরে। বিজ্ঞান দিয়ে ইসলামকে যাচাই করা এবং ইসলাম এবং বিজ্ঞানকে সাযুজ্যপূর্ণ প্রমাণের এই প্রয়াস হয়ত স্বল্পমেয়াদে প্রয়োজনীয় এবং সস্তা 'বিজ্ঞানমনস্ক' বইয়ের সয়লাব ঠেকাতে অত্যাবশ্যকীয় হলেও দীর্ঘমেয়াদে এর কুফল আছে। বিজ্ঞান পরিবর্তনশীল। আজকে যা ফ্যাক্ট কালকে তা পূর্বধারণায় পরিণত হতে পারে। ইসলাম অপরিবর্তনীয়, সত্য ও শাশ্বত। জাকির নায়েকীয় কায়দায় বিজ্ঞান ও ইসলামকে সামঞ্জস্যপূর্ণ প্রমাণের চেষ্টাটা একটি ডিফেন্সিভ মোড, এথেকে আমাদের বেরিয়ে আসতে হবে। বিজ্ঞানের মত সর্বদা পরিবর্তনশীল অস্থিরচিত্ত একটি বিষয়, যার কোন আদর্শিক ও তাত্ত্বিক ভিত্তি নাই তার সাথে ইসলামের মত সর্বযুগে সর্বস্থানে প্রযোজ্য একটি তাত্ত্বিক ভিত্তিসমেত আদর্শকে কম্প্যাটিবল প্রমাণ অহেতুক খরচা। নাস্তিকদের বহু অদ্ভুত প্রশ্নের সম্মুখীন হই আমরা সবাই।নাস্তিকরা বিজ্ঞানের দোহাই দিয়ে ধর্মকে মিথ্যা বানানোর অপচেস্টা করে।আর নাস্তিকদের সেই সকল অদ্ভুত প্রশ্নের উত্তর বিজ্ঞানের আলোকে গুছিয়ে লিখেছেন আরিফ ভাই। আর সেটাই মলাট বন্ধি হয়ে "প্যারাডক্সিয়াল সাজিদ"।

তথ্যসূত্র

আরও দেখুন

বহিঃসংযোগ