লংলা নদী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
সম্প্রসারণ
৭৩ নং লাইন: ৭৩ নং লাইন:
}}
}}


'''লংলা নদী''' [[বাংলাদেশ]]-[[ভারত|ভারতের]] একটি [[আন্তঃসীমান্ত নদী]]।<ref name="banglapedia">{{সংবাদ উদ্ধৃতি |date=১৬ জুন ২০১৪ |title=আন্তঃসীমান্ত_নদী |url=http://bn.banglapedia.org/index.php?title=আন্তঃসীমান্ত_নদী |website=বাংলাপিডিয়া |access-date=: ১৬ জুন ২০১৪}}</ref> নদীটি [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] উত্তর-পূর্বাঞ্চলের [[মৌলভীবাজার জেলা|মৌলভীবাজার]] ও [[হবিগঞ্জ জেলা|হবিগঞ্জ]] জেলার একটি নদী।
'''লংলা নদী''' [[বাংলাদেশ]]-[[ভারত|ভারতের]] একটি [[আন্তঃসীমান্ত নদী]]।<ref name="banglapedia">{{সংবাদ উদ্ধৃতি |date=১৬ জুন ২০১৪ |title=আন্তঃসীমান্ত_নদী |url=http://bn.banglapedia.org/index.php?title=আন্তঃসীমান্ত_নদী |website=বাংলাপিডিয়া |access-date=: ১৬ জুন ২০১৪}}</ref> নদীটি [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] উত্তর-পূর্বাঞ্চলের [[মৌলভীবাজার জেলা|মৌলভীবাজার]] ও [[হবিগঞ্জ জেলা|হবিগঞ্জ]] জেলার একটি নদী। নদীটির দৈর্ঘ্য ৬৭ কিলোমিটার, গড় প্রস্থ ৭২ মিটার এবং নদীটির প্রকৃতি সর্পিলাকার।





০৫:৪১, ১ মার্চ ২০১৭ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

লংলা নদী
দেশসমূহ বাংলাদেশ, ভারত
রাজ্য ত্রিপুরা
অঞ্চল সিলেট বিভাগ
জেলাসমূহ মৌলভীবাজার জেলা, হবিগঞ্জ জেলা
উৎস ত্রিপুরার পাহাড়
মোহনা বিজনা নদী
দৈর্ঘ্য ৬৭ কিলোমিটার কিলোমিটার (এক্সপ্রেশন ত্রুটি: অপরিচিত বিরামচিহ্ন অক্ষর "ক"। মাইল)

লংলা নদী বাংলাদেশ-ভারতের একটি আন্তঃসীমান্ত নদী[১] নদীটি বাংলাদেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের মৌলভীবাজারহবিগঞ্জ জেলার একটি নদী। নদীটির দৈর্ঘ্য ৬৭ কিলোমিটার, গড় প্রস্থ ৭২ মিটার এবং নদীটির প্রকৃতি সর্পিলাকার।


নদীটির দৈর্ঘ্য ৭৫ কিলোমিটার, প্রস্থ ৮০ মিটার যা মতিগঞ্জের কাছে পরিমাপকৃত। অববাহিকার আয়তন ২১০ বর্গকিলোমিটার এবং নদীটির গভীরতা ৭ মিটার। নদীটিতে সারাবছর পানিপ্রবাহ থাকে। শুকনো মৌসুমে মার্চের দিকে পানিপ্রবাহ কমে যায়। বর্ষা মৌসুমে জুলাই-আগস্টে পানিপ্রবাহ বেড়ে দাঁড়ায় ৪১ ঘনমিটার/সেকেন্ড। জোয়ারভাটার প্রভাব থেকে সম্পূর্ণ মুক্ত এই নদী।[২]

উৎপত্তি ও প্রবাহ

লংলা নদী ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের পাহাড়ি অঞ্চল থেকে উৎপত্তি লাভ করে মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গল উপজেলা দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। তারপর মৌলভীবাজার সদর পর্যন্ত প্রবাহিত হয়ে কুশিয়ারা নদীতে পড়েছে। সমসেরগঞ্জ বাজার এই নদীটির তীরে অবস্থিত। নদীটির উপর একটি রেলসেতু ও তিনটি সড়কসেতু আছে।[২]

তথ্যসূত্র

  1. "আন্তঃসীমান্ত_নদী"বাংলাপিডিয়া। ১৬ জুন ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ : ১৬ জুন ২০১৪  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |সংগ্রহের-তারিখ= (সাহায্য)
  2. ড. অশোক বিশ্বাস, বাংলাদেশের নদীকোষ, গতিধারা, ঢাকা, ফেব্রুয়ারি ২০১১, পৃষ্ঠা ৩৩৩-৩৩৪।