পানি বিশুদ্ধকরণ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
IqbalHossain (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই |
IqbalHossain (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
{{কাজ চলছে|date=ফেব্রুয়ারি ২০১৭}} |
{{কাজ চলছে|date=ফেব্রুয়ারি ২০১৭}} |
||
পানি পরিশোধন হল এমন একটি প্রক্রিয়া, যে প্রক্রিয়ার মাধ্যমে পানি থেকে অবাঞ্চিত রাসানিক পদার্থ, জৈব সংক্রামক পদার্থ ও ক্ষতিকর গ্যাসীয় পদার্থ দূর করা হয়। এই প্রক্রিয়ার মূল উদ্দেশ্য হল বিভিন্ন কাজের জন্য বিশুদ্ধ পানি উৎপাদন করা। অধিকাংশ পানিকে মানুষের ব্যবহারের (পান করার পানি) জন্য বিশুদ্ধ করতে হয়, কিন্তু পানি বিশুদ্ধকরণ প্রক্রিয়াটি মেডিকেল, ফার্মাকোলজিক্যাল, রাসায়নিক এবং ইন্ড্রাস্ট্রিতে ব্যবহারসগ আরো অনেক ধরনের উদ্দেশ্যের জন্য করা পরিকল্পনা করা হয়ে থাকে। পানি বিশুদ্ধকরণের কয়েক ধরনের প্রক্রিয়া রয়েছে। এগুলো মধ্যে হল শারীরিক প্রক্রিয়া, জৈব প্রক্রিয়া, রাসায়নিক প্রক্রিয়া ইত্যাদি। শারীরিক প্রক্রিয়ার মধ্যে রয়েছে [[পরিস্রাবণ]], [[অধঃক্ষেপণ]] এবং [[পাতন]]। জৈব প্রক্রিয়ার মধ্যে রয়েছে ধীর বালি ফিল্টার বা জৈবিকভাবে সক্রিয় কার্বন। রাসায়নিক প্রক্রিয়ার মধ্যে রয়েছেস ফ্লুকিউলেশন এবং [[ক্লোরিনেশন]] এবং [[অতিবেগুনী রশ্মি|অতিবেগুনী রশ্মির]] মত [[তড়িৎচুম্বকীয় রশ্মি]]র ব্যবহার। |
পানি পরিশোধন হল এমন একটি প্রক্রিয়া, যে প্রক্রিয়ার মাধ্যমে পানি থেকে অবাঞ্চিত রাসানিক পদার্থ, জৈব সংক্রামক পদার্থ ও ক্ষতিকর গ্যাসীয় পদার্থ দূর করা হয়। এই প্রক্রিয়ার মূল উদ্দেশ্য হল বিভিন্ন কাজের জন্য বিশুদ্ধ পানি উৎপাদন করা। অধিকাংশ পানিকে মানুষের ব্যবহারের (পান করার পানি) জন্য বিশুদ্ধ করতে হয়, কিন্তু পানি বিশুদ্ধকরণ প্রক্রিয়াটি মেডিকেল, ফার্মাকোলজিক্যাল, রাসায়নিক এবং ইন্ড্রাস্ট্রিতে ব্যবহারসগ আরো অনেক ধরনের উদ্দেশ্যের জন্য করা পরিকল্পনা করা হয়ে থাকে। পানি বিশুদ্ধকরণের কয়েক ধরনের প্রক্রিয়া রয়েছে। এগুলো মধ্যে হল শারীরিক প্রক্রিয়া, জৈব প্রক্রিয়া, রাসায়নিক প্রক্রিয়া ইত্যাদি। শারীরিক প্রক্রিয়ার মধ্যে রয়েছে [[পরিস্রাবণ]], [[অধঃক্ষেপণ]] এবং [[পাতন]]। জৈব প্রক্রিয়ার মধ্যে রয়েছে ধীর বালি ফিল্টার বা জৈবিকভাবে সক্রিয় কার্বন। রাসায়নিক প্রক্রিয়ার মধ্যে রয়েছেস ফ্লুকিউলেশন এবং [[ক্লোরিনেশন]] এবং [[অতিবেগুনী রশ্মি|অতিবেগুনী রশ্মির]] মত [[তড়িৎচুম্বকীয় রশ্মি]]র ব্যবহার। |
||
পানির বিশুদ্ধকরণ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে পানিতে থাকা পরজীবী, ব্যাকটেরিয়া, শেওলা, ভাইরাস, ছত্রাকসহ বিভিন্ন ধরনের বস্তুকণার ঘনত্ব কমানো যেতে পারে, সাথে সাথে বৃষ্টির কারণে ভূ-পৃষ্ঠ থেকে বয়ে এসে পানিতে মিশে যাওয়া বস্তুকণার পরিমাণও অনেকাংশে কমানো যায়। |
পানির বিশুদ্ধকরণ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে পানিতে থাকা পরজীবী, ব্যাকটেরিয়া, শেওলা, ভাইরাস, ছত্রাকসহ বিভিন্ন ধরনের বস্তুকণার ঘনত্ব কমানো যেতে পারে, সাথে সাথে বৃষ্টির কারণে ভূ-পৃষ্ঠ থেকে বয়ে এসে পানিতে মিশে যাওয়া বস্তুকণার পরিমাণও অনেকাংশে কমানো যায়। |
০৮:৫০, ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
এই নিবন্ধ বা অনুচ্ছেদটি পরিবর্ধন বা বড় কোনো পুনর্গঠনের মধ্যে রয়েছে। এটির উন্নয়নের জন্য আপনার যে কোনো প্রকার সহায়তাকে স্বাগত জানানো হচ্ছে। যদি এই নিবন্ধ বা অনুচ্ছেদটি কয়েকদিনের জন্য সম্পাদনা করা না হয়, তাহলে অনুগ্রহপূর্বক এই টেমপ্লেটটি সরিয়ে ফেলুন। ৭ বছর আগে IqbalHossain (আলাপ | অবদান) এই নিবন্ধটি সর্বশেষ সম্পাদনা করেছেন। (হালনাগাদ) |
পানি পরিশোধন হল এমন একটি প্রক্রিয়া, যে প্রক্রিয়ার মাধ্যমে পানি থেকে অবাঞ্চিত রাসানিক পদার্থ, জৈব সংক্রামক পদার্থ ও ক্ষতিকর গ্যাসীয় পদার্থ দূর করা হয়। এই প্রক্রিয়ার মূল উদ্দেশ্য হল বিভিন্ন কাজের জন্য বিশুদ্ধ পানি উৎপাদন করা। অধিকাংশ পানিকে মানুষের ব্যবহারের (পান করার পানি) জন্য বিশুদ্ধ করতে হয়, কিন্তু পানি বিশুদ্ধকরণ প্রক্রিয়াটি মেডিকেল, ফার্মাকোলজিক্যাল, রাসায়নিক এবং ইন্ড্রাস্ট্রিতে ব্যবহারসগ আরো অনেক ধরনের উদ্দেশ্যের জন্য করা পরিকল্পনা করা হয়ে থাকে। পানি বিশুদ্ধকরণের কয়েক ধরনের প্রক্রিয়া রয়েছে। এগুলো মধ্যে হল শারীরিক প্রক্রিয়া, জৈব প্রক্রিয়া, রাসায়নিক প্রক্রিয়া ইত্যাদি। শারীরিক প্রক্রিয়ার মধ্যে রয়েছে পরিস্রাবণ, অধঃক্ষেপণ এবং পাতন। জৈব প্রক্রিয়ার মধ্যে রয়েছে ধীর বালি ফিল্টার বা জৈবিকভাবে সক্রিয় কার্বন। রাসায়নিক প্রক্রিয়ার মধ্যে রয়েছেস ফ্লুকিউলেশন এবং ক্লোরিনেশন এবং অতিবেগুনী রশ্মির মত তড়িৎচুম্বকীয় রশ্মির ব্যবহার।
পানির বিশুদ্ধকরণ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে পানিতে থাকা পরজীবী, ব্যাকটেরিয়া, শেওলা, ভাইরাস, ছত্রাকসহ বিভিন্ন ধরনের বস্তুকণার ঘনত্ব কমানো যেতে পারে, সাথে সাথে বৃষ্টির কারণে ভূ-পৃষ্ঠ থেকে বয়ে এসে পানিতে মিশে যাওয়া বস্তুকণার পরিমাণও অনেকাংশে কমানো যায়।